আপনার প্রশ্ন ছিলঃ ‘সেরা WordPress হোস্টিং কোম্পানি কোনটি’? সত্যি কথা বলতে – আসলে আপনার প্রশ্নের সোজা সাপ্টা উত্তর দেয়া অনেকটা মুশকিল, তবে আমি আশা করি আপনি যদি এই সমস্থ আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে ৪/৫ মিনিট সময় ব্যায় করে পড়েন তবে আপনি WordPress হোস্টিং সম্পর্কে মোটামোটি একটি ভালো ধারনা অর্জন করতে পারবেন, যাহা পরবর্তীতে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিং সিলেক্ট করতে সাহায্য করতে পারে।
প্রত্যেক হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডারের কোন না কোন ভালো গুনা গুন আছে এবং প্রত্যেকেই দাবী করে তাদের সার্ভিস সেরা, তাই সকল দিক বিবেচনা করে আমি আপনাকে একটি বিস্থারিত অভারভিউ দিতে চেষ্টা করবো। তবে তার আগে আমি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিম্নে তুলে ধরলাম যাহা ওয়েব হোস্টিং অথবা আপনার প্রশ্নকৃত WordPress হোস্টিং এর সাথে অতোপ্রত ভাবে জড়িত।
WordPress কি?
WordPress (WordPress) হচ্ছে একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, অথবা সংক্ষেপে যাহাকে ডব্লিউপি সিএমএস (WP CMS) বলা হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে WordPress একটি সর্বাধিক জনপ্রিয় কনেট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, যাহা পিএইচপি (PHP) প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা ডেভলাপ করা হয়েছে। WordPress মূলত তৈরি হয়েছিল ব্লগিং (Blogging) এর জন্য, কিন্তু পর্যায়ক্রমে এটি ই-কমার্স (E-Commerce) বা উকমার্স (WooCommerce) ব্যাবসার ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ব্যাবহারের শুরু হয়েছে
WordPress এর সুবিধা সমূহঃ
WordPress এর সুবিধা সমূহ এর মধ্যে সবচেয়ে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এটি ব্যাবহার করা অনেক সহজ, এক কথায় WordPress ব্যাবহার করার জন্য আপনাকে অনেক বেশি টেকি হতে হবে না, আপনার যদি খুব বেশি ট্যাকনিক্যাল নলেজ নাও থাকে তবেও আপনি ইচ্ছেমতো এটি ব্যাবহার করতে পারবেন।
এছাড়াও WordPress ওয়েবসাইটের বড় গুণ হচ্ছে অসংখ্য WordPress প্লাগইন আছে যেগ্লর সাহায্যে শুধু ক্লিক করে করেই আপনি আপনার ওয়েবসাইটে আপনার ইচ্ছেমতো ফিচার সংযুক্ত করতে পারবেন, অন্য কোন প্লাটফর্মে হয়তো কোন ফিচার সংযুক্ত করতে হলে আপনাকে ডেভলাপারকে ডাকতে হতে হতো, কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস এর বেলায় এর কোন ঝামেলাই নেই, আপনি যদি একটু চেষ্টা করেন তবে নিজে নিজেই আপনি আপনার সাইট ডেভলাপ করে ফেলতে পারবেন।
হোস্টিং কেন প্রয়োজন?
মনে করুন আপনি আপনার কম্পিউটার থেকে একটি ১জিবি সাইজের ফাইল অন্য কোন স্টোরেজে রাখবেন সেই ক্ষেত্রে আপনার কি প্রয়োজন হবে?
উত্তরঃ নিশ্চয়ই বর্তমান সমেয়ের প্রেক্ষাপটে আপনি আপনার কাঙ্খিত ফাইলটি একটি পেন্ড্রাইভে রাখতে চাইবেন, এবং লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে এখানে আপনার ফাইল রাখার স্টোরেজ হচ্ছে পেন্ড্রাইভ।
ঠিক তেমনি আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন তখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের সকল ফাইলকে কোথাও না কোথাও স্টোর করতে হবে, এবং আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ফাইল স্টোর করার জন্য যেই জিনিশটি ব্যাবহার করবেন তা হচ্ছে হোস্টিং।
অতএব, বলা যাচ্ছে যে ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবহৃত ফাইল রাখার জন্য হোস্টিং বা ওয়েব হোস্টিং এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
হোস্টিং কত প্রকার ও কি কি?
হোস্টিং মূলত চার প্রকার, তবে অনেকেই এটিকে আরো বেশি ভাগে ভাগ করে নিজেকে একটু বিজ্ঞ পরিচয়ে প্রকাশ করতে চান, তবে মনে হয় আমি তাদের দলে নই তার জন্য আমার কাছে হোস্টিং এর প্রকারভেদ হয়তো তাদের থেকে একটু কম, যাই হোক আমি নিম্নে তুলে ধরলাম যে আসলে হোস্টিং চার প্রকার এবং এছাড়াও বর্তমান সময়ে বিজনেস করার জন্য আর কি কি হোস্টিং সেবা হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডারগন প্রদান করে থাকেন তারও আমি একটু ধারনা দিতে চেষ্টা করবো। Online Income Site
১ – ফ্রি হোস্টিং।
২ – শেয়ারড হোস্টিং।
৩ – ভিপিএস হোস্টিং।
৪ – ডেডিকেটেড হোস্টিং।
১ – ফ্রি হোস্টিং ক?
অনেক সংস্থা বা কোম্পানি আছে যারা ফ্রি হোস্টিং সার্ভিস প্রদান করে থাকে, যেমন উদাহরণস্বরূপ গুগোল ব্লগার নামক একটি ফ্রি প্লাটফর্ম প্রদান করে
যেটা মূলত গুগোলের একটি ফ্রি হোস্টিং সার্ভিস, এবং এই ফ্রি হোস্টিং সার্ভিস ব্যাবহার করে আপনি টুকটাক ব্লগিং করতে পারবেন। তবে বলে রাখা ভালো সস্তার তিন অবস্থা কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, যেহেতু এটি একটি ফ্রি প্লাটফর্ম তাই এখানে আপনি আপনার ইচ্ছেমতোই সবকিছু করতে পারবেন না, তাই সিদ্ধান্ত আপনার উপর আপনি ফ্রি এর উপর ভরসা করবেন কি না?
২ – শেয়ারড হোস্টিং কি?
শেয়ারড হোস্টিং মূলত হোস্টিং সার্ভিস এর একটি শেয়ারিং প্রক্রিয়াকে বুঝায়। যেহেতু শেয়ারড হোস্টিং দামে সস্তা তাই প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ ওয়েবসাইট শেয়ারড হোস্টিং এর উপর হোস্ট করা। যাইহোক বিষয়টা আরো একটু পরিষ্কার করে বলা উচিৎ তাহলে আপনি আরো সহজে বুঝতে পারবেন যে আসলে শেয়ারড হোস্টিংটা কি।
মনে করুন আপনার কম্পিউটারের একটি হার্ড ডিস্ক আছে এবং সেটা ৫০০ জিবি, এখন আপনি আপনার ৫০০ জিবি হার্ড ডিস্ক-কে ৪ ভাগে ভাগ করতে চান, তাহলে আপনাকে ভাগ দিতে হবে ৫০০ ÷ ৪ = ১২৫ মানে প্রতি ভাগে পড়ল ১২৫ জিবি করে, এখন দেখুন আপনার কম্পিউটারে ৪ টি ড্রাইভ তৈরি হয়েছে যা হচ্ছেঃ C, D, E, F তো দেখা যাচ্ছে যে এখানে প্রত্যেক ড্রাইভ কিন্তু এখন ১২৫ জিবি স্টোরেজ এর মালিক, কিন্তু আমরা যদি মূল হার্ড ড্রাইভ এর দিকে তাকাই তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের কিন্তু ৫০০ জিবি ছিল যা আমরা ভাগ করে ১২৫ জবি করে ৪ টি ড্রাইভ-কে স্পেস দিয়েছি। আবার আরো একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখবেন আমাদের কিন্তু এই ৪ টি ড্রাইভকেই পরিচালনা করার জন্য আমাদের একটি অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার হচ্ছে সেটা হতে পারে উইন্ডোজ অথবা ম্যাক, কিন্তু ওপারেটিং সিস্টেম ১ টি, হার্ড ড্রাইভ/ডিস্ক ১টি, কিন্তু এখন মালিক ৪ টি ড্রাইভ।
ঠিক তেমনি শেয়ারড হোস্টিং এর বেলায় একই সূত্র কাজ করছে এখানে একটি নির্দিষ্ট স্পেস/স্টোরেজ-কে ভাগ করে অনেক ওয়েবসাইট মালিকদেরকে তাদের ওয়েবসাইট-কে হোস্ট করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে, যাহাতে করে সবার হোস্টিং সার্ভার ব্যায় বাবদ খরচ কম পড়ে।
৩ – ভিপিএস হোস্টিং কি?
ভিপিএস (VPS) এর ফুল ফর্ম হলো ‘ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার’ (Virtual Private Server) ভিপিএস হোস্টিং মূলত শেয়ারড হোস্টিং থেকে কিছুটা উন্নত বা আপগ্রেড হোস্টিং। ডেডিকেটেড হোস্টিং-কে ভাগ করে ভিপিএস হোস্টিং তৈরি করা হয়, মূলত ভিপিএস হোস্টিং হচ্ছে ডেডিকেটেড হোস্টিং এর একটি অংশ। যারা শেয়ারড হোস্টিং থেকে কিছুটা উন্নত এবং আপগ্রেড হোস্টিং ইউজ করতে চান তাদের জন্য ভিপিএস হোস্টিং হতে পারে একটি অন্যতম সলিউশন।
অনেকেই ভিপিএস হোস্টিং এবং ডেডেকেটেড হোস্টিংকে একত্রে গুলিয়ে ফেলেন, তবে এটা কিন্তু ঠিক নয় যে ভিপিএস হোস্টিং এর জন্য আলাদা রেম এবং হার্ড ডিস্ক বরাদ্ধ করা হয়ে থাকে। সঠিকটা হলো ভেডিকেটেড হোস্টিং এর মতো ভিপিএস এস হোস্টিং এর জন্য আলাদা রিসোর্স বরাদ্ধ না থাকলেও অনেকটা ডেডিকেটেড হোস্টিং এর মতো ভিপিএস হোস্টিং কাজ করে। তাই ভিপিএস হোস্টিং শেয়ারড হোস্টিং এর থেকে কিছুটা বেশি ব্যায়বহুল এবং ডেডিকেটেড হোস্টিং থেকে কিছুটা সস্থা।
৪ – ডেডিকেটেড হোস্টিং কি?
এতক্ষন শেয়ারড হোস্টিং এবং ভিপিএস হোস্টিং সম্পর্কে জানার পর আপনি নিশ্চয়ই ডেডিকেটেক হোস্টিং কি তা বুঝে গেছেন। তবে তার পরও আমি আপনার ডাউট ক্লিয়ার করার জন্য ডেডিকেটেড হোস্টিং সম্পর্কে আরো একটু বিস্থারিত বলতে চাই তাহলে আপনার কাছে বিষয়টি আরো বেশি ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
ডেডিকেট হোস্টিং হচ্ছে হোস্টিং এর চূরান্ত সলিউশন, আপনার ওয়েবসাইটের যদি ট্রাফিক প্রচুর পরিমানের হয়ে থাকে এবং আপনি যদি চান আপনার আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য আলাদা রেম হার্ড ডিস্ক এবং অন্যান্য রিসোর্স ডেডিকেটেড ভাবে বরাদ্ধ হোক তাহলে আপনার জন্য ডেডিকেটেড হোস্টিং হচ্ছে একটি সলিউশন।
ডেডিকেট হোস্টিং অনেকটা ব্যায়বহুল তাই এটি সবাই এফোর্ড করতে পারে না। ডেডিকেটেড হোস্টিং সার্ভিস যদি আপনি ক্রয় করেন তবে হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডার আপনার জন্য আলাদা রেম এবং হার্ড ডিস্ক বরাদ্ধ করে দিবে। মানে সহজে বলা যায় ডেডিকেটেড হস্টিং এর বেলায় আপনার কাছে সম্পূর্ণ এক্সেস থাকবে এবং আপনি আপনার ইচ্ছে মতো আপনার হোস্টিং ব্যাবহার করতে পারবেন।
এছাড়াও বর্তমানে অন্যান্য কারনে বা ব্যাবসার প্রয়োজনে আরো অনেক ধরনের হোস্টিং সার্ভিস আমরা দেখে থাকি যেগুলোর মধ্যে হচ্ছে, রিসেলার হোস্টিং, পিবিএন হোস্টিং, ক্লাউন্ড হোস্টিং এমনকি পার্সোনাল হোস্টিং।
তবে বলে রাখা ভালো যে, আপনি যদি চান তবে আপনি প্রথমে শেয়ারড হোস্টিং থেকে শুরু করে পরবর্তীতে ধাপে ধাপে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী হোস্টিং প্লান আপগ্রেড করতে পারবেন।
আমি ইতিমধ্যে অনেক হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডারের হোস্টিং প্লান ব্যবহার করেছি কিন্তু আমার কাছে মাত্র তিনটি কোম্পানির হোস্টিং প্লান এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে, এবং আমি তাদের সার্ভিস সাপোর্ট পেয়ে অনুধাবন করতে পেরেছি যে এগুলো থেকে যেকোন একটি আপনিও আপনার প্রয়োজনে ইউজ করে দেখতে পারেন, হোস্টিং গুলো হচ্ছেঃ Namecheap , Bluehost , WP Engine
Namecheap বর্তমানে সস্থা হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডার গুলোর মধ্যে অন্যতম। আপনার যদি বাজেট অল্প থাকে তবে আপনি Namecheap ট্রাই করে দেখতে পারেন।
Bluehost হচ্ছে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হোস্টিং প্রভাইডার। মিড রেঞ্জ এর মধ্যে Bluehost হচ্ছে হোস্টিং সলিউশনের মধ্যে এক অন্যতম হোস্টিং প্রভাইডার। এমনকি আমার বেশিরভাগ ওয়েবসাইট Bluehost-এ হোস্ট করা। বলতে পারেন আমি Bluehost এর অনেক বড় ফ্যান। Bluehost এর সাপোর্ট আমার কাছে সবচেয়ে বেশি হেল্পফুল মনে হয়েছে। আপনি যেকোন সমস্যায় পড়ে যদি তাদের 24×7 সাপোর্টে যোগাযোগ করেন তবে ১০০% ইনস্ট্যান্ট সলিউশন আপনি পেয়ে যাবেন। বলতে পারেন Bluehost এর কাস্টমার ম্যানেজার অত্যান্ত দক্ষ এবং হেল্পফুল। তাই আমি আপনাকে রিকমেন্ড করবো আপনিও Bluehost ইউজ করে দেখতে পারেন, আমি সিউর যে আপনি একবার Bluehost ইউজ করা শুরু করলে আপনি আর কখনো সুইচ করার চিন্তা করবেন না।
WP Engine আপনার যদি বাজেট এর অবস্থা ভালো থাকে তবে আপনি WP Engine ট্রাই করে দেখতে পারেন আমি ২০১৯ থেকে WP Engine ইউজ করছি এবং এখন পর্যন্ত আমার কাছে WP Engine কে শেরা মনে হয়েছে। আমি এক কথায় বলতে পারি WP Engine এর ব্যায় যেমন ঠিক তেমনি ফেসিলিটি এবং কুয়ালিটি।
তাই বাজেট এর কথা চিন্তা না করলে WP Engine ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এগুলো কি WordPress হোস্টিং?
জ্বী এগুলোর প্রত্যেকটিতেই আপনি আপনার কাঙ্খিত WordPress সিএমএস ইন্সটল করতে পারবেন। তবে আপনি যদি একক ভাবে আই মিন ডেডিকেটেড ভাবে WordPress সিএমএস চান তবে আপনি WP Engine ইউজ করতে পারেন।
অহ, আচ্ছা আপনি ভাবতে পারেন যে আমি একা একজন কিভাবে এতো হোস্টিং ইউজ করছি। তাহলে এখানে আপনার ডাউট ক্লিয়ার করা দরকার তাহলে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে।
আসলে আমি একা নয়, আমার একটি টিম আছে এবং আমি একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সির মালিক তাই আমাদেরকে অনেক সময় অনেক ধরনের হোস্টিং নিয়ে কাজ করতে হয়। প্রায় সময় ক্লাইন্টের ইচ্ছা অনুযায়ী আমাদেরকে তাহাদের চাহিদা মতো হোস্টিং কোম্পানির সার্ভারে ওয়েবসাইট হোস্ট করতে হয় এছাড়াও আমি নিজে ফ্রি এবং পেইড হস্টিং পারফর্মেন্স / ফিচার চেক করার জন্য সবসময় অবজারবেশন করতেই থাকি।
উপসংহারঃ
পরিশেষে আমি এটিই বলতে চাই যে হোস্টিং আসলে কোন কোম্পানির ভালো সেটা নির্ভর করে আপনি সেই হোস্টিং প্লানের কোন কোন দিক বিবেচনা করে তার মান নির্ণয় করছেন তার উপর।
এককভাবে কোন কোম্পানির হোস্টিং ভালো তা নির্ধারণ করা খানিকটা মুশকিল, কিন্তু আমি এখানে যেই তিনটি হোস্টিং প্লানের কথা উল্লেখ করেছি সেগুলো আমার কাছে অত্যান্ত ভালো মনে হয়েছে আর আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে এটাই বলবো যে Bluehost এর পারফর্মেন্স বাজেট অনুযায়ী আমার কাছে একটু বেশিই ভালো মনে হয়েছে, তাই আপনিও Bluehost ট্রাই করে দেখতে পারেন।
কিভাবে ব্লগিং শুরু করবেন – ব্লগিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন
Comments (No)