এসো আয় করি

Earn online money from Bangladesh
Menu
  • Home
  • কিভাবে শুরু করবো?
  • নতুন পোস্ট লিখুন
  • Recent Activity
  • Members

অনলাইন আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায়.. সহজ এফিলিয়েটস শুধু মাত্র একটা ফেসবুক পেজ তৈরি করে মাসে আয় করুন ১০-২০ হাজার টাকা।

শুরু করুন এখনই
Home
Tips & tricks
পেপাল – ইকমার্সের হাতিয়ার paypal– best Ecommarce tool 9
Tips & tricks

পেপাল – ইকমার্সের হাতিয়ার paypal– best Ecommarce tool 9

Income Bangla December 24, 2020




পেপাল – ইকমার্সের হাতিয়ার paypal– best Ecommarce tool 9
পেপাল – ইকমার্সের হাতিয়ার গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে আউটসোর্সিং নিয়ে সকলের মধ্যে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে যথেষ্ঠ পরিমাণ আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এসময় আউটসোর্সিং নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্মশালা, প্রশিক্ষণ, পত্রিকায় লেখালেখি ইত্যাদি ছিল চোখে পড়ার মত বিষয়। বেকার সমস্যায় জর্জরিত আমাদের দেশের জন্য আউটসোর্সিং নিঃসন্দেহে একটি সুফলবার্তা বয়ে এনেছে। পড়ালেখার পাশাপাশি বা পড়ালেখা শেষ করে অনেকেই অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করছেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সার হতে গিয়ে সবাই প্রথম যে বিষয়টি লক্ষ্য করে তা হচ্ছে বাংলাদেশে অর্থ নিয়ে আসতে জটিলতা। অর্থ উত্তোলনের নানাবিধ পদ্ধতি রয়েছে যার কোন কোনটি ঝামেলাবিহীণ কিন্তু অত্যন্ত ব্যয়বহুল, আবার কোন কোনটি অল্প খরচে করা যায় কিন্তু এগুলোর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করতে গিয়ে নানাবিধ বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের দেশের ব্যাংকগুলো বিষয়টি যথাযথ উপলব্ধি করতে না পারায় তাদের কাছ থেকে আশানূরূপ সাড়া পাওয়া যায় না। সবকিছু ছাপিয়ে প্রধান যে বাধাটি শুরু থেকেই প্রত্যেকটি ফ্রিল্যান্সারকে ভোগান্তিতে ফেলেছে তা হচ্ছে, ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের জন্য সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি – পেপাল (Paypal) এর সার্ভিস বাংলাদেশে না থাকার জন্য। বাস্তবিক পক্ষে বাংলাদেশে পরিপূর্ণভাবে ইকমার্স শুরু না হওয়ার পেছনে এটি হচ্ছে প্রধান কারণ। একজন ফ্রিল্যান্সার ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে আউটসোর্সিং এর কাজগুলো করতে গিয়ে গত ৩ বছর আমি এই সমস্যাগুলো খুবই কাছ থেকে উপলব্ধি করেছি। আমার এই সব অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে এবারের প্রতিবেদনটি সাজানো হল।

শুরুতেই দেখে নেয়া যাক, আউটসোর্সিং কাজ থেকে প্রাপ্ত অর্থ দেশে নিয়ে আসতে বর্তমানে কি কি পদ্ধতি রয়েছে এবং এগুলোর সমস্যাগুলো কি কি।

ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন:

কিছু কিছু ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে যাতে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নে মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করা যায়, যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে। এটি অত্যন্ত সহজ এবং দ্রুত একটি পদ্ধতি। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার প্রথম দিকে আমি এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতাম। সেসময় আমাকে একটি ব্যাংক ফিরিয়ে দিয়ে জানালো ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ের মাধ্যমে বিদেশ থেকে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশী কোন ব্যাক্তিকে অর্থ পাঠাতে পারে না। পরবর্তীতে অন্য আরেকটি ব্যাংক থেকে আমি অর্থ উত্তোলন করতে সক্ষম হয়েছিলাম। কিন্তু বছরখানেক পর রেন্ট-এ-কোডার বাংলাদেশীদের জন্য ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সার্ভিস বন্ধ করে দেয়। ওয়েবসাইটটি থেকে পরে জানতে পারলাম বাংলাদেশ সরকার এই পদ্ধতিতে অর্থাৎ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান থেকে কোন ব্যক্তিকে টাকা পাঠানোয় অনুমতি প্রদান করে না।

চেকের মাধ্যমে:

এই পদ্ধতিতে অর্থ উত্তোলনে ফ্রিল্যান্সারদেরকে যথেষ্ঠ ভোগান্তিতে পড়তে হয়। কোন কোন ওয়েবসাইট থেকে এই পদ্ধতি ছাড়া অর্থ উত্তোলনের অন্য কোন উপায় নেয়। উদাহরণসরূপ, গুগল এডসেন্স থেকে আয়ের টাকা উত্তোলনের একমাত্র উপায় হচ্ছে চেকের মাধ্যমে। এই পদ্ধতির প্রধান সমস্যা হচ্ছে চিঠি পেতে মাসখানেক সময় লেগে যায়। তারপর সেই চেক ব্যাংকে নিজের একাউন্টে জমা দেবার পর টাকা জমা হতে আরও কয়েক সপ্তাহ লেগে যায়। তার উপর ১০০ ডলারের একটি চেকে ব্যাংককে ২৫ ডলার মত ফি দিতে হয়।

ব্যাংক থেকে ব্যাংকে ওয়্যার ট্রান্সফার:

এই পদ্ধতিটিতে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে অর্থ সরাসরি ব্যাংকে জমা হয়ে যায়। এটি ঝামেলাবিহীন এবং নিরাপদ একটি পদ্ধতি। কিন্তু এই পদ্ধতিতে খরচ পড়ে অনেক বেশি, প্রায় ৪৫ ডলারের মত। এই পদ্ধতিটি আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে খুব একটা জনপ্রিয় নয়।

পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড:

ইদানিংকালে প্রায় সকল আউটসোর্সিং সাইটগুলো এই মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের সুবিধা প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের কাছেও এটি বেশ জনপ্রিয়। এই পদ্ধতিতে প্রথমে ফ্রিল্যান্সারদের ঠিকানায় একটি মাস্টারকার্ড পাঠিয়ে দেয়া হয়। তারপর মাস শেষে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে কার্ডে অর্থ জমা হয়ে যায়, যা আমাদের দেশের কয়েকটি ব্যাংকের ATM থেকে যেকোন সময় টাকা তোলা যায়। প্রতিবার টাকা উত্তোলন করতে ২ ডলারসহ উত্তোলনকৃত অর্থের ৩% ফি দিতে হয়। আবার এই কার্ড দিয়ে অনলাইনে ডোমেইন, সার্ভার স্পেস বা যেকোন ধরনের পণ্য কেনাকাটাও করা সম্ভব। তবে অনলাইনে এভাবে কেনাকাটা করাটা ভাইরাস এবং স্পাইওয়ারের কারনে বেশ ঝুকিপূর্ণ। যে কোন সময় কার্ড হ্যাক হয়ে সর্বস্ব হারানোর আশংকা থাকে।

মানিবুকারস:

মানিবুকারস হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক অর্থ লেনদেনের একটি নিরাপদ, ঝামেলাবিহীন এবং স্বাশ্রয়ী একটি মাধ্যম। মাত্র ৩ ডলার ফি দিয়ে বাংলাদেশে যে কোন ব্যাংকে টাকা নিয়ে আসা যায়। এটিকে অনেক সময় পেপালের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে এটি পেপালের মত অতটা জনপ্রিয় নয় এবং সকল ফ্রিল্যান্সিং সাইট এটি সাপোর্ট করে না। এর আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে, কোন মার্কিন নাগরিক মানিবুকারসে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারে না। ফলে এই পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র্য থেকে আয় করা সম্ভব নয়।

পেপাল:

পেপাল – ইকমার্সের হাতিয়ার paypal– best Ecommarce tool 9উপরে উল্লেখিত পদ্ধতির বাইরে আরও কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে, যাদের প্রত্যেকটিতে কম বেশি অসুবিধা রয়েছে। কিন্তু সবগুলো পদ্ধতির মধ্যে ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয়, নিরাপদ এবং সহজ পদ্ধতিটি হল পেপাল (Paypal)। বিশ্বের ১৯০ টি দেশে ১৮ ধরনের মূদ্রায় পেপালের সার্ভিস রয়েছে। ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করাটা নিরাপদ নয়। প্রতিদিনই নতুন নতুন ভাইরাস এবং স্পাইওয়্যারের সৃষ্টি হচ্ছে যা ব্যবহারকারীর অগোচরে তার কম্পিউটারে লুকিয়ে থাকে এবং ক্রেডিট/ডেবিট কার্ডের তথ্য টাইপ করার সাথে সাথে তা পাচার করে দেয়। অনেক সময় যে ওয়েবসাইট থেকে পণ্য কেনা হচ্ছে তারা ইচ্ছে করলে ক্রেতার ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ব্যবহার করে সকল টাকা নিয়ে যেতে পারে। ফলে পেপালের আগমনের পূর্বে ইকমার্স অতটা জনপ্রিয় ছিল না। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে পেপাল অনলাইনে অর্থ লেনদেনের ধারনাটাকেই পাল্টে ফেলে। অনলাইনে নিলাম করার জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান ই-বে (www.eBay.com) ২০০২ সালে পেপালকে ১.৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কিনে নেয়।

ইকমার্স এর জন্য পরিপূর্ণ সমাধান হচ্ছে পেপাল, যা অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে মধ্যবর্তী মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। ব্যবহারকারীর ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড ও ব্যাংকের তথ্য পেপালে সংরক্ষিত থাকে, যা ইন্টারনেটে কেনাকাটা করার সময় অন্য কেউ জানতে পারবে না। একজন পেপাল ব্যবহারকারী আরেকজন পেপাল ব্যবহারকারীকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মিনিটের মধ্যেই অর্থ প্রদান করতে পারে। পেপালের বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য এটি ব্যবহার করে অর্থ অর্থ জালিয়াতি প্রায় অসম্ভব। একারণে পেপাল সারা বিশ্বে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি সার্ভিস হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এমন কোন ইকমার্স অথবা আউটসোর্সিং সাইট পাওয়া যাবে না যা পেপাল সমর্থন করে না।

পেপাল না থাকার কুফল:

সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হল বাংলাদেশে পেপালের কোন সার্ভিস নেই। অর্থাৎ একজন বাংলাদেশী নাগরিক পেপালে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবে না। পেপাল না থাকার কারণে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা যে সকল অসুবিধায় পড়ছে সেগুলো হল –

১) যে কোন আউটসোর্সিং সাইট থেকে আয় করতে না পারা। এমন অসংখ্য সাইট রয়েছে যারা কেবলমাত্র পেপালের মাধ্যমে অর্থ প্রদান করে থাকে। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কয়েকটি সাইটে ফ্রিল্যান্সিং এ আমাদেরকে সীমাবদ্ধ থাকতে হয়।

২) অন্যান্য সার্ভিস ব্যবহার করে উচ্চমূল্যে অর্থ উত্তোলন। নিরাপত্তার কথা চিন্তা করলে ব্যাংক থেকে ব্যাংকে ওয়্যার ট্রান্সফার একটি চমৎকার পদ্ধতি। কিন্ত এই পদ্ধতিতে প্রতিবার উত্তোলনে ৪৫ ডলার খরচ পড়ে। আর পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড মোট অর্থের ৩% কেটে রাখে, যা বড় অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে মোটেও ভাল পদ্ধতি নয়।

৩) অন্যান্য সার্ভিসের মাধ্যমে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ গ্রহণ করা যায় না। ফলে সবসময় একটি আউটসোর্সিং সাইটের উপর নির্ভরশীল থাকতে হয় এবং তাদেরকে ১০% থেকে ১৫% ফি দিতে হয়। গত তিন বছরে আমি বিভিন্ন দেশের অসংখ্য ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ পেয়েছি। আমার এমন কয়েকজন ক্লায়েন্ট রয়েছে যারা প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে প্রতি মাসে কাজ দিচ্ছে। তারা এতটাই বিশ্বস্থ যে কাজ শেষে অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা ছাড়াই আমি কাজ শুরু করে দিতে পারি। আবার অনেক সময় কাজ শুরুর পূর্বেই প্রজেক্টের পুরো বা আংশিক টাকা পেয়ে যাই। মোট কথা হচ্ছে এক্ষেত্রে মধ্যবর্তী আউটসোর্সিং সাইটের সাথে আমার কোন লেনদেন নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ওইসব সাইটগুলোকে ১০% ফি দিয়ে অনেক পথ ঘুরিয়ে আমাকে অর্থ গ্রহণ করতে হয়। এভাবে প্রতি ১০০০ ডলারে ১০০ ডলার আউটসোর্সিং সাইটকে দিতে হচ্ছে। সাথে আরো ৩০ থেকে ৫৫ ডলার দিতে হচ্ছে পেওনার বা ব্যাংক ট্রান্সফারের জন্য। কিন্ত আমার যদি একটি পেপাল একাউন্ট থাকত তাহলে হাজার প্রতি এই অতিরিক্ত ১৩০ থেকে ১৫৫ ডলার দেশে নিয়ে আসতে পারতাম।

৪) পেপাল না থাকা ইকমার্সের মাধ্যমে ব্যবসা করার প্রথম ও প্রধান অন্তরায়। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে এখন সবাই ইমার্স ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসার করার দিকে ঝোঁকে পড়ছে। আর এই পেপালের কল্যাণে আজ ইকমার্স এতটা জনপ্রিয় এবং লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। কেবলমাত্র পেপাল থাকলেই যে কত ধরনের ইকমার্স ব্যবসা করা সম্ভব তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। উদাহরণসরূপ, পেপাল থাকলে ফ্রিল্যান্সাররা আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে নতুন প্রজেক্টের জন্য বসে না থেকে নিজের ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি সফটওয়্যারগুলো বিক্রি করতে পারত। অন্যান্য রপ্তানি ক্ষেত্রে এই পেপাল আমাদের দেশের জন্য হতে পারত যুগান্তকারী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের পোশাক শিল্প আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। কিন্তু আমরা সেই পোশাককে মধ্যসত্ত্বভোগী ছাড়া সরাসরি বিদেশী কোন ভোক্তার হাতে পৌছে দিতে পারি না। অথচ পেপাল থাকলে এরকম অসংখ্য ধরনের পণ্য রপ্তানি করে ঘরে বসেই প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মূদ্রা আয় করা যেত।

৫) পেপাল না থাকার ফলে অনেকে আবার ভিন্ন পথ অবলম্বন করছে। ইন্টারনেটে এমন অনেক ফোরাম রয়েছে যেখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পেপালের সার্ভিস পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে পেপাল একাউন্ট আছে এমন কোন ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিলে সে তার পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করে টাকা পেতে সাহায্য করে। পরবর্তীতে সে ব্যাংক ট্রান্সফার বা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেয়। এই পদ্ধতিটি মোটেও নিরাপদ এবং গ্রহণযোগ্য নয়।

বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস না থাকার ব্যাপারে পেপালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানায়, পেপাল সবসময় তার সার্ভিস বিভিন্ন দেশে সম্প্রসারণে ইচ্ছুক। একটি নতুন দেশে সার্ভিস দিতে সে দেশের বিভিন্ন আইনকানুন মেনে তাদেরকে একটি জটিল পরিবর্তনের মাধ্যমে যেতে হয়। আরও নতুন দেশে পেপালকে পৌছে দিতে তারা কাজ করে যাচ্ছে। তবে ঠিক কত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস পাওয়া যাবে এ ব্যাপারে তারা কোন নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারছে না।

প্রকৃতপক্ষে পেপাল কবে বাংলাদেশে সার্ভিস প্রদান করবে সে অপেক্ষায় বসে না থেকে আমাদের নিজেদেরকেই উচিত তার আগমনের জন্য রাস্তা প্রশস্ত করে দেয়া। আশার কথা হচ্ছে বর্তমান সরকার বাংলাদেশে ইকমার্স চালুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষন করছেন। এক্ষেত্রে সরকারের উচিত হবে পেপালের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যাগুলো যথাযথভাবে চিহ্নিত করা এবং যেসব আইনের কারণে পেপাল এদেশে তাদের সার্ভিস এদেশে নিয়ে আসতে পারছে না, প্রয়োজনবোধে তা পরিবর্তন বা সংশোধন করা। বাংলাদেশের তরুনরা আজ এতটাই স্মার্ট যে, শুধুমাত্র এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারলে নিজেরাই বাংলাদেশে ইকমার্সের বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলতে পারবে।

Tweet Pin It
Prev Article
Next Article

Related Articles

বিনা খরচে তৈরী করুন ওয়েব সাইট  Create a free 5 Web site
নিজের একটা ওয়েব সাইট থাক কে না চাই। সারা বিশ্বের …

বিনা খরচে তৈরী করুন ওয়েব সাইট Create a free 5 Web site

ব্যবসায়ের জন্য লাইভ স্ট্রিমিং মার্কেট কাজ করছে The live streaming best market is working for business 8
লেখক অনুসরণ করতে নিবন্ধন করুন ব্যবসায়ের জন্য লাইভ স্ট্রিমিং মার্কেট …

ব্যবসায়ের জন্য লাইভ স্ট্রিমিং মার্কেট কাজ করছে The live streaming best market is working for business 8

About The Author

Income Bangla

Leave a Reply

Cancel reply

You must be logged in to post a comment.



Recent Posts

  • Sohoj Affiliates এর সহজ Tutorial
  • ফার্মেসি থেকে স্কয়ার গ্রুপের ব্যবসার যাত্রা শুরু
  • খরগোশের ফার্ম ব্যবসার লাভজনক আইডিয়া
  • CPA Marketing কী? CPA Marketing কিভাবে করবো
  • যে ব্যবসা গুলো বিনা টাকায় করতে পারেন

Categories

  • Affiliate Marketing (10)
  • Android Apps (35)
  • Art Online (1)
  • Article Writing (7)
  • Bank Loan (1)
  • Blogging (12)
  • Blogspot Error Page (9)
  • Buy Sell (20)
  • Computer Information (17)
  • Cryptocurrency (47)
  • Digital Marketing (9)
  • Domain & Hosting (14)
  • E-commerce (6)
  • Earn for the Real life (36)
  • Earn From Cryptocurrency (4)
  • Earn From Data Entry (4)
  • Earn From Social Site (103)
  • Education (117)
  • Entertainment (33)
  • Facebook (73)
  • Featured (4)
  • Firefox (1)
  • Forex Zone (114)
  • Freelancers Zone (235)
  • Freelancing (77)
  • Google (51)
  • Google Adsense (87)
  • Image Optimization (2)
  • Internet (101)
  • Jeneral (4,227)
  • Micro Jobs (71)
  • Mobile Bangking (5)
  • Offline income (13)
  • Online Business (8)
  • Online Income (93)
  • Payment Method (110)
  • Personal Blog Earning (1)
  • Play online Games (14)
  • Promotions (11)
  • Revenue Share and invest plan (399)
  • Scam Alert (13)
  • Science and Technology (140)
  • Search Marketing (1)
  • SEO (136)
  • Social Media (2)
  • Social Media Marketing (8)
  • Sponsored Post (3)
  • Tips & tricks (301)
  • vpn (2)
  • Web Design and Development (106)
  • Website (7)
  • wordpress (75)
  • Youtube (44)
  • উদ্যোক্তা (2)
  • খামার (9)
  • পশু পালন (5)
  • মাছ পালন (3)

এসো আয় করি

Earn online money from Bangladesh

এসোআয়করি ডট কম

এসোআয়করি ডট কম বাংলাদেশের প্রথম এবং সবচেয়ে বড় অনলাইন আয়মূলক ব্লগ। ৩০০০০+ মেম্বার প্রায় ৬৫০০ পোস্ট লিখেছেন online earings বিষয়ে। Freelancing বা Online income কে সহজ করার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি। আপনও আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে আপনার Outsourcing অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন নতুন freelancer দের সাথে।

  • Sohoj Affiliates কি?
  • Affiliate marketing
  • আউটসোর্সিং কি?
  • ফ্রীল্যান্সিং কি?
  • বন্ধুত্ব করে টাকা আয় করুন
  • সস্তায় দারুন সব পন্য
  • লেটেস্ট ফোনের তাজা খবর
  • বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং
  • Terms of Service
  • FAQ
  • Advertising
  • Sponsored Post কি?
  • মতামত/পরামর্শ
Copyright © 2021 এসো আয় করি
Developed by Jibonpata IT

Ad Blocker Detected

Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please consider supporting us by disabling your ad blocker.

Refresh