1.ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন গেম রিভিউ করে [পর্ব-০১] :: ই-স্পোর্টস সম্পর্কে বর্ননা এবং ই-স্পোর্টসের ইউটিউবে চাহিদা
2. ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন গেম রিভিউ করে [পর্ব-০২] :: ই-গেমিং নিয়ে চ্যানেল তৈরি করতে আমাদের যেসব কিছুর দরকার হবে
এই পদ্ধতিতে কাজ করতে আমাদের যেসব জিনিসের দরকার হবে। আমাদের দরকার হবে একটি অনলাইন গেইম যেটা আমরা রেকর্ড করবো।
আমরা যে গেইমটি রেকর্ড করবো তার নাম হচ্ছে DOTA – 2 এই গেইমটি সম্পর্কে এখন আমি সংক্ষিপ্ত একটা বর্ননা দিবো, কারণ একটা বিষয় সম্পর্কে কিছু না জেনেই কাজ করতে নেমে যাওয়া বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। আমি যে পদ্ধতিটির কথা আপনাদের কাছে তুলে ধরছি এই নিয়মে কাজ করতে আপনাদের গেইম খেলার দরকার পড়বে না শুধুমাত্র কিছু ব্যাসিক বিষয় গেইম সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন যেটা আমাদের পরবর্তিতে ডেসক্রিপশন টাইটেল ট্যাগ ইত্যাদি লিখতে সাহায্য করবে।
Dota 2 গেইমের প্রত্যেকটি খেলায় ২ টি করে টিম থাকবে এক টিমে ৫ জন করে প্লেয়ার্স থাকবেন প্রত্যেকটি টিমের একটি দুর্গ থাকবে যাকে গেইমের ভাষায় বলা হয় “Anicent” একটি টিমের জেতার জন্যে তার অবশ্যই শত্রু পক্ষের Anicent টি ধ্বংস করতে হবে। প্রত্যেকজন গেইমের প্লেয়ার এক একটি হিরোর চরিত্রে গেইম খেলার সুযোগ পায় এবং নিজের টিম কে জেতানোর পাশাপাশী প্লেয়ার্সদের লক্ষ থেকে নিজের লেভেল বাড়ানোর প্রতি, গোল্ড সংগ্রহের প্রতি এবং নানানধরনের সামগ্রী সংগ্রহের প্রতি যেটা গেইমার কে পরবর্তি এট্যাকে নানানভাবে সাহায্য করবে।
রেকর্ড করার জন্যে একটি সফটওয়্যার
আমরা যে গেইমটি রেকর্ড করবো তার নাম হচ্ছে DOTA – 2 এই গেইমটি সম্পর্কে এখন আমি সংক্ষিপ্ত একটা বর্ননা দিবো, কারণ একটা বিষয় সম্পর্কে কিছু না জেনেই কাজ করতে নেমে যাওয়া বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। আমি যে পদ্ধতিটির কথা আপনাদের কাছে তুলে ধরছি এই নিয়মে কাজ করতে আপনাদের গেইম খেলার দরকার পড়বে না শুধুমাত্র কিছু ব্যাসিক বিষয় গেইম সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন যেটা আমাদের পরবর্তিতে ডেসক্রিপশন টাইটেল ট্যাগ ইত্যাদি লিখতে সাহায্য করবে।
Dota 2 গেইমের প্রত্যেকটি খেলায় ২ টি করে টিম থাকবে এক টিমে ৫ জন করে প্লেয়ার্স থাকবেন প্রত্যেকটি টিমের একটি দুর্গ থাকবে যাকে গেইমের ভাষায় বলা হয় “Anicent” একটি টিমের জেতার জন্যে তার অবশ্যই শত্রু পক্ষের Anicent টি ধ্বংস করতে হবে। প্রত্যেকজন গেইমের প্লেয়ার এক একটি হিরোর চরিত্রে গেইম খেলার সুযোগ পায় এবং নিজের টিম কে জেতানোর পাশাপাশী প্লেয়ার্সদের লক্ষ থেকে নিজের লেভেল বাড়ানোর প্রতি, গোল্ড সংগ্রহের প্রতি এবং নানানধরনের সামগ্রী সংগ্রহের প্রতি যেটা গেইমার কে পরবর্তি এট্যাকে নানানভাবে সাহায্য করবে।
রেকর্ড করার জন্যে একটি সফটওয়্যার
আপনার একটি মোটামোটি মানের ফাস্ট কম্পিউটারের দরকার হবে। যদি আপনার কম্পিউটারটি ৩,৪ বছর আগের কেনা হয় তাহলে আশা করি সহজেই আপনি আপনার কাজ করতে পারবেন। আপনার ল্যাপটপ বা ডেক্সটপে যদি ডেডিক্যাটেড গ্রাফিক্স কার্ড থাকা লাগবে। ইন্টারগেটেড গ্রাফিক্স কার্ড হলে -HD4000+ হলে ভালো হবে।
আর আপনার অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ বা ম্যাক যেটাই হোক যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমে এই গেইমটি আপনারা ফ্রি’তেই চালাতে পারবেন।
একটি ইউটিউব একাউন্ট
অবশ্যই আপনার একটি ইউটিউব একাউন্টের দরকার হবে যদি আপনি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে চান, জি-মেইল আইডি খুলে সহজেই ইউটিউব একাউন্ট খোলা যায় আশা করি এই নিয়মটি সবাই জানেন। আমি আপনাদের পরামর্শ দিবো এই কাজটি করার জন্যে আপনারা পুরানো জি-মেইল একাউন্ট ব্যবহার করুন যেটা ৬ মাস বা তার চাইতে অধিক পুরোনো কারণ ইউটিউব এসব পুরোনো চ্যানেলের ভিডিও সমুহ কম রিভিউ করে, অর্থাৎ আপনার চ্যানেলটি যদি পুরোনো হয় তাহলে বিভিন্ন গেইমের ভিডিও আপলোড করার পরে মনিটাইজেশন অন করার জন্যে আপনার রিভিউর অপেক্ষা করতে হবে না যেখানে নতুন একাউন্ট হলে সেটার জন্যে অপেক্ষা করতে হয়।
যেহুতু আমরা গেইমিং হাইলাইটস নিয়ে কাজ করবো তাই আমাদের দরকার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভিডিও আপলোড দেওয়া। তাই পুরোনো একাউন্ট হলেই সবচেয়ে বেশী ভালো হবে।
একটি এডসেন্স একাউন্ট চ্যানেল খোলার সাথে সাথেই এডসেন্সের জন্যে আবেদন না করার পরামর্শ দিবো, ধৈর্যের সাথে কাজ করা সব সময় ভালো।
বাংলাদেশ থেকে এডসেন্স একাউন্ট খোলা সম্ভব না, তাই আপনার যা করতে হবে ইউটিউবের মাধ্যমে এডসেন্সের জন্যে আবেদন করার আগে আপনি কান্ট্রি চেইঞ্জ করে দিবেন, বাংলাদেশের জায়গা অন্য যেকোনো ওয়েস্টার্ন কান্ট্রি দিয়ে দিতে পারেন, এটা কোনো সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে না পরবর্তিতে, এটা শুধুমাত্র ইউটিউব চ্যানেলের জন্যেই প্রযোয্য হবে আপনার জি-মেইল একাউন্টের জন্যে না। আপনি সহজেই আপনার ইউটিউব একাউন্টের মাধ্যমে এডসেন্সের জন্যে আবেদন করতে পারেন যদি আগে না করে থাকেন তাহলে, আর যদি আগে করে থাকেন এবং আপনার এডসেন্স এর আবেদন রিজেক্টেড হয় তাহলে অন্য একাউন্ট খুলে কাজ করা আবার শুরু করলে আমার মতে ভালো হবে।
ইউটিউব একাউন্ট ছাড়াও আপনার কোনো ইংরেজি ভাষায় লেখা ব্লগ থাকলে যাতে ৪০টির মতো টিউন আছে এবং মোটামোটি মানের ভিউয়ার্স আছে তাহলে আপনি সে ব্লগটির মাধ্যমে এডসেন্সের জন্যে আবেদন করতে পারেন।
এডসেন্স আবেদনের পর আপনার এডসেন্স এপ্লিকেশন গুগলের কাছে গ্রহন হলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটির সাথে এডসেন্স যুক্ত করতে হবে যেটার জন্যে বিস্তারিত নির্দেশনা আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলেই পাবেন।
আগামী টিউনে আমি বর্ননা করবো কিভাবে আপনারা এই গেইমটি ডাউনলোড করবেন এবং সেটাপ করবেন সে সম্পর্কে সবাইকে অনেক ধন্যবাদ টিউনটি সময় নিয়ে পড়ার জন্যে।
আশা করি আপনার ভালো লেগেছি টিউনটি ভালো লাগলে টিউনমেন্টে জানান, কোনো সমস্যা থাকলে অবশ্যই জানান টিউনমেন্টে। আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে আমার ফেইসবুক আইডি। সবাই অনেক ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেয।