ইউটিউব এ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে হয়তবা অনেকেরই ধারনা আছে। আর যাদের কাছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শব্দটি নতুন তাদের জন্য বিস্তারিত তুলে ধরব। Youtube মার্কেটিং এ অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমে আয় করা যায়। অ্যাফিলিয়েট Youtube মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ন উপায় বলা যেতে পারে। বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট খুব জনপ্রিয়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

কোন কোম্পানির পন্য বা সেবা যদি ভিডিও অথবা ওয়েভসাইটের মাধ্যমে প্রমোট করে অনলাইনে বিভিন্ন ক্লাইন্টের কাছে তা বিক্রির ব্যবস্থা করে দিতে পারেন তাহলে সেই পন্য বা সেবা থেকে যে কমিশন পাওয়া যায় তাকে বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইন মার্কেটিং এর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর একটি পদ্ধতি।এর মাধ্যমে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য কি প্রয়োজনঃ

  • এজন্য সর্বপ্রথম যা প্রয়োজন তা হল নিজের ব্র্যান্ডিং অর্থাৎ নিজের ফেসভেলু বাড়ানো।
  • মানস্মত কন্টেন্ট এবং ভাল মানের ভিডিও হতে হবে যেন ভিউয়ার্স এর প্রতি আকৃষ্ট হয়।
  • ভিডিও মার্কেটিং এর পোর্টফোলিও, যা ক্লাইন্টকে আপনার প্রতি জানতে এবং বিশ্বস্তা অর্জন করা খুব সহজ হয়।
  • Youtube পার্টনারশীপ থাকা ভাল তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য এটা খুব জরুরী নয়।
  • নিজের ওয়েভসাইটের রেফারেন্সের মাধ্যমে ভিডিও তৈরী করলে ক্লাইন্টের বিস্বস্তা খুব সহজেই অর্জন করা যায়।
  • কিছু ওয়েভ 2.o এর ফ্রী সাইট থাকা ভাল এতে করে নিজের একটা পরিচিতি বৃদ্ধি পায় আর সবচেয় বেশী প্রয়োজন হচ্ছে  নিজের চ্যানেলে সবস্কাইবার বেশী থাকা যেন ভিডিও আপলোডের সাথে সাথে প্রচুর ভিওয়ার্স পাওয়া যায়।
  • আর্টিকেল সাবমিশন সাইট গুলোতে ভাল একটা ফেসভ্যেলু থাকলে ভাল কারন এখান থেকে প্রচুর পরিমান ভিজিটর পাওয়া সম্ভব।

মূলত অনলাইন ভিত্তিক সকল মার্কেটিং ভিউওয়ার্স এবং ভিজিটরের সাথে সম্পর্ক। যার যত বেশী ভিজিটর তার তত বেশী আয়। সুতরাং মার্কেটিং এর জন্য যাই করবেন ভিজিটর এং ভিওয়ার্সের কথা মাথায় রেখেই করবেন।

রিলেটেড আর্টিকেল**

অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমে মাসে $200 থেকে $300 আয় করুন খুব সহজে

আরো পড়ুন**

ফেসবুক থেকে গুগল ফটোজে পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও

বিকাশ অ্যাপ দিয়ে যেভাবে ট্রেনের টিকিট কিনবেন

Comments (No)

Leave a Reply

এই সাইটের কোন লেখা কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ