শেষ হলো দীর্ঘ দেড় মাস ধরে চলা দ্বাদশ ক্রিকেট বিশ্বকাপ। বরাবরের চেয়ে এবারের বিশ্বকাপে অর্থের ঝনঝনানি ছিল বেশি। ২০১৯ আসরে সবার জন্য প্রাইজমানি রেখেছিল আইসিসি। লিগপর্বে একটি ম্যাচও না জেতা আফগানিস্তানও মোটা অঙ্কের অর্থ পেয়েছে।
ফেসবুক থেকে ব্যারিস্টার সুমনের আয় কত?
রানারআপ নিউজিল্যান্ডই কতো টাকা পেল? এবং সেমিফইনাল থেকে দেশে ফেরত যাওয়া অস্ট্রেলিয়া ও ভারতে হাতে কত টাকা আসলো? এবং ম্যাচ একটিও না জেতা আফগানিস্তানের হাতে কত টাকা আসলো? চলুন জেনে নেয়া যাক…
প্রথমেই দেখে নেয়া যাক বিশ্বকাপজয়ী ইংল্যান্ড কত টাকা পেল। চ্যাম্পিয়ন দল হিসেবে ইংল্যান্ড পেয়েছে ৪০ লাখ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশী টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৩৪ কোটি টাকা)। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপের তুলনায় যার পরিমাণ অনেকটাই বেশি।
নেহায়েত ভাগ্য দোষে রানারআপ হওয়া নিউজিল্যান্ড দল পেয়েছে ২০ লাখ ডলার (বাংলাদেশী টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ১৭ কোটি টাকা)। গত বারের তুলনায় যা প্রায় ২৫ হাজার মার্কিন ডলার বেশি।
সেমিফাইনালে পরাজিত হয়ে বিদায় নিয়েছে ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া। এই দুই দলই পেয়েছে ৮ লাখ করে মার্কিন ডলার (বাংলাদেশী টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা)। যা আগের বিশ্বকাপের থেকে প্রায় ২ লাখ মার্কিন ডলার বেশি।
তবে দ্বাদশ টুর্নামেন্টে লিগপর্বে ম্যাচজয়ীদের জন্য তুলনামূলক কম অর্থ বরাদ্দ রাখে বিশ্ব ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। গ্রুপপর্বে প্রতি ম্যাচ জিতে ৪০ হাজার ডলার করে পেয়েছে দলগুলো। গেল আসরের অপেক্ষায় যা পাঁচ হাজার ডলার কম।
এবারের বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে অন্তত একটি ম্যাচে জয়লাভ করা দলগুলো পাবে প্রায় ৪০ হাজার ডলার (বাংলাদেশী টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৩৪ লাখ টাকা)। গতবারের তুলনায় যা ৫ হাজার মার্কিন ডলার কম।
দ্বাদশ বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে যাওয়া বাংলাদেশসহ ৬টি দল পেয়েছে এক লাখ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশী টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৮৫ লাখ টাকা)। আফগানিস্তান বাদে অন্যান্য ৫টি দল এছাড়াও প্রতিটি ম্যাচ জেতার জন্য বাংলাদেশী টাকায় পেয়েছে প্রায় ৩৪ লাখ টাকা।
ভারতীয় দল এই বিশ্বকাপে পর্বে ৭টি ম্যাচ জয় এবং সেমিফাইনাল খেলার জন্য মোট প্রাইজমানি হিসেবে পেয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় ৭ কোটি ৪০ লাখ ২৯ হাজার ৪৪০ রুপি। গত বারের বিশ্বকাপের তুলনায় যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ ভারতীয় রুপি বেশি।
বলিউড বাদশা শাহরুখ খান কত টাকার মালিক?
Comments (No)