Facebook এ auto like ব্যাবহার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, হারাতে পারেন ফেবসবু !! ফেসবুক মানুষের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা ।
প্রতিনিয়ত আমরা ফেসবুকে চ্যাটিং , কলিং , স্ট্যায়াস শেয়ারিং , লেটেস্ট নিউজ , ফটো, ইত্যাদি দেখার জন্য ফেসবুকে আসি । ফেসবুক আসক্তি তৈরি করে যার রসাল বৈশিষ্ট্য একটি অনেক আছে।
একটি স্বাভাবিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর বন্ধু তালিকায় প্রায় 100-500 বন্ধু থাকে । আর এরকম একটা ফ্রেন্ডলিস্টের প্রোফাইল থেকে একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করলে লাইক পরে মাত্র ১০ থেকে ১৫ টি । তাই এটা সত্যিই লজ্জাজনক ব্যাপার যখন আমরা আমাদের পোস্টে লাইক এবং কমেন্ট পাই না । দরুন এই অবস্থার হাত থেকে বাচতে সব ফেসবুক ব্যবহারকারী অটোলাইকের পথ বেছে নেয় । এরপর তারা কোনো একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই হাজার হাজার লাইক , ফলোয়ার ইত্যাদি ব্যবহার এবং তারা তাদের লাইক , ফলোয়ার অন্যান্য বন্ধুদের দেখিয়ে অন্যদের আকৃষ্ট করে এই অটোলাইক ব্যবহার করতে ।
অটোলাইক কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? ফেসবুক অটোলাইক সবচেয়ে উত্তম পন্থা স্ট্যাটাসে লাইক নেওয়ার।
ফেসবুক অটোলাইকের সাইট গুলো টোকেনের মাধ্যমে উক্ত প্রোফাইলের সকল ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে রাখে ।
তারপর এই সংগৃহীত তথ্য অটোলাইক জেনারেট করতে ব্যবহৃত হয় । এখন প্রশ্ন হচ্ছে তারা এই টোকেন টি পায় কিভাবে ? আপনি যখন অটোলাইক নিবেন তখন তাদের তৈইরি করা একটি ফেসবুক এপ্স আপনার প্রোফাইলে পারমিশন দিয়ে একটি টোকেন পাওয়া যায় । ধরুন তাদের সাইটে ১০ জন অটোলাইক ইউস করে আর সেখান থেকে আপনি ১০ টি লাইকই নিতে পারবেন।
এখন যে কেউ অটোলাইক ইউস করলে তার স্ট্যাটাসে ১০ টি লাইক যাবে এবং সেও অই লিস্টে চলে যাবে
তারপর টোটাল লাইক লিস্ট হবে ১১ জনে । এভাবে দিনের পর দিন প্রতিনিয়ত তাদের ইউসার বাড়তেই আছে । অটোলাইক কি ক্ষতিকর ?
ফেসবুক অনুযায়ী এটি সম্পূর্ণই একটি স্প্যাম এবং সম্পূর্ণ একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া । এটি ব্যবহারের ফলে আপনার আইডি টি নিষ্ক্রিয় হতে পারে । (এটা সম্ভাবনা নয় , সম্প্রতি বহু বাংলাদেশি সেলিব্রেটির শখের আইডি গুলো ডিসাবলড হচ্ছে ।) এবং ফেসবুক একাউন্টে কিছু সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় ।
এক্সেস টোকেন নেওয়ার সময় আপনার আইডী থেকে পারমিশন নেওয়া হয় । আর এই ফেসবুক অ্যাক্সেস টোকেন নম্বর অনুযায়ী এটি একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে। আর এই টোকেনের মাধ্যমে তারা আপনার ব্যক্তিগত তথ্যের ক্ষতি করতে পারে ।
বিস্তারিত জানতে ফেসবুক হেল্প সেন্টারে দেখতে পারেন ।
Acces Token ফেসবুক অটোলাইক ব্যবহার সম্পর্কে কিছু পরামর্শঃ
১। অটোলাইক যদি ইউস করতেই হয় তবে মূল একাউন্ট থেকে ইউস করবেন না ।
২। যেহেতু টোকেন একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে তাই যে অ্যাকাউন্টের সাথে আপোস হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত একাউন্টের মাধ্যমে এটি ব্যবহার করুন ।
৩।।অটোলাইক,কমেন্ট , ফলোয়ার ইত্যাদি নেওয়া ফেসবুক টারমস এর বিরুদ্ধে যায় আর এর ফলে ফেসবুক একটি একাউন্টে সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় । অটোলাইক আর অটো ফলোয়ার , অটোকমেন্ট একই জিনিস । এগুলোকে সব সময় এড়িয়ে চলায় ভাল।
Facebook এ auto like ব্যাবহার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, হারাতে পারেন ফেবসবু !! ফেসবুক মানুষের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা ।
প্রতিনিয়ত আমরা ফেসবুকে চ্যাটিং , কলিং , স্ট্যায়াস শেয়ারিং , লেটেস্ট নিউজ , ফটো, ইত্যাদি দেখার জন্য ফেসবুকে আসি । ফেসবুক আসক্তি তৈরি করে যার রসাল বৈশিষ্ট্য একটি অনেক আছে।
একটি স্বাভাবিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর বন্ধু তালিকায় প্রায় 100-500 বন্ধু থাকে । আর এরকম একটা ফ্রেন্ডলিস্টের প্রোফাইল থেকে একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করলে লাইক পরে মাত্র ১০ থেকে ১৫ টি । তাই এটা সত্যিই লজ্জাজনক ব্যাপার যখন আমরা আমাদের পোস্টে লাইক এবং কমেন্ট পাই না । দরুন এই অবস্থার হাত থেকে বাচতে সব ফেসবুক ব্যবহারকারী অটোলাইকের পথ বেছে নেয় । এরপর তারা কোনো একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই হাজার হাজার লাইক , ফলোয়ার ইত্যাদি ব্যবহার এবং তারা তাদের লাইক , ফলোয়ার অন্যান্য বন্ধুদের দেখিয়ে অন্যদের আকৃষ্ট করে এই অটোলাইক ব্যবহার করতে ।
অটোলাইক কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? ফেসবুক অটোলাইক সবচেয়ে উত্তম পন্থা স্ট্যাটাসে লাইক নেওয়ার।
ফেসবুক অটোলাইকের সাইট গুলো টোকেনের মাধ্যমে উক্ত প্রোফাইলের সকল ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে রাখে ।
তারপর এই সংগৃহীত তথ্য অটোলাইক জেনারেট করতে ব্যবহৃত হয় । এখন প্রশ্ন হচ্ছে তারা এই টোকেন টি পায় কিভাবে ? আপনি যখন অটোলাইক নিবেন তখন তাদের তৈইরি করা একটি ফেসবুক এপ্স আপনার প্রোফাইলে পারমিশন দিয়ে একটি টোকেন পাওয়া যায় । ধরুন তাদের সাইটে ১০ জন অটোলাইক ইউস করে আর সেখান থেকে আপনি ১০ টি লাইকই নিতে পারবেন।
এখন যে কেউ অটোলাইক ইউস করলে তার স্ট্যাটাসে ১০ টি লাইক যাবে এবং সেও অই লিস্টে চলে যাবে
তারপর টোটাল লাইক লিস্ট হবে ১১ জনে । এভাবে দিনের পর দিন প্রতিনিয়ত তাদের ইউসার বাড়তেই আছে । অটোলাইক কি ক্ষতিকর ?
ফেসবুক অনুযায়ী এটি সম্পূর্ণই একটি স্প্যাম এবং সম্পূর্ণ একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া । এটি ব্যবহারের ফলে আপনার আইডি টি নিষ্ক্রিয় হতে পারে । (এটা সম্ভাবনা নয় , সম্প্রতি বহু বাংলাদেশি সেলিব্রেটির শখের আইডি গুলো ডিসাবলড হচ্ছে ।) এবং ফেসবুক একাউন্টে কিছু সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় ।
এক্সেস টোকেন নেওয়ার সময় আপনার আইডী থেকে পারমিশন নেওয়া হয় । আর এই ফেসবুক অ্যাক্সেস টোকেন নম্বর অনুযায়ী এটি একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে। আর এই টোকেনের মাধ্যমে তারা আপনার ব্যক্তিগত তথ্যের ক্ষতি করতে পারে ।
বিস্তারিত জানতে ফেসবুক হেল্প সেন্টারে দেখতে পারেন ।
Acces Token ফেসবুক অটোলাইক ব্যবহার সম্পর্কে কিছু পরামর্শঃ
১। অটোলাইক যদি ইউস করতেই হয় তবে মূল একাউন্ট থেকে ইউস করবেন না ।
২। যেহেতু টোকেন একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে তাই যে অ্যাকাউন্টের সাথে আপোস হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত একাউন্টের মাধ্যমে এটি ব্যবহার করুন ।
৩।।অটোলাইক,কমেন্ট , ফলোয়ার ইত্যাদি নেওয়া ফেসবুক টারমস এর বিরুদ্ধে যায় আর এর ফলে ফেসবুক একটি একাউন্টে সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় । অটোলাইক আর অটো ফলোয়ার , অটোকমেন্ট একই জিনিস । এগুলোকে সব সময় এড়িয়ে চলায় ভাল।
Facebook এ auto like ব্যাবহার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, হারাতে পারেন ফেবসবু !!
Facebook এ auto like ব্যাবহার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, হারাতে পারেন ফেবসবু !! ফেসবুক মানুষের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা ।
প্রতিনিয়ত আমরা ফেসবুকে চ্যাটিং , কলিং , স্ট্যায়াস শেয়ারিং , লেটেস্ট নিউজ , ফটো, ইত্যাদি দেখার জন্য ফেসবুকে আসি । ফেসবুক আসক্তি তৈরি করে যার রসাল বৈশিষ্ট্য একটি অনেক আছে।
বাংলাদেশ থেকে ফেসবুকের আয় ১২ হাজার কোটি টাকা!
একটি স্বাভাবিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর বন্ধু তালিকায় প্রায় 100-500 বন্ধু থাকে । আর এরকম একটা ফ্রেন্ডলিস্টের প্রোফাইল থেকে একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করলে লাইক পরে মাত্র ১০ থেকে ১৫ টি । তাই এটা সত্যিই লজ্জাজনক ব্যাপার যখন আমরা আমাদের পোস্টে লাইক এবং কমেন্ট পাই না । দরুন এই অবস্থার হাত থেকে বাচতে সব ফেসবুক ব্যবহারকারী অটোলাইকের পথ বেছে নেয় । এরপর তারা কোনো একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই হাজার হাজার লাইক , ফলোয়ার ইত্যাদি ব্যবহার এবং তারা তাদের লাইক , ফলোয়ার অন্যান্য বন্ধুদের দেখিয়ে অন্যদের আকৃষ্ট করে এই অটোলাইক ব্যবহার করতে ।
ফেসবুকের 3D ফটো এখন সবার জন্য!
অটোলাইক কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? ফেসবুক অটোলাইক সবচেয়ে উত্তম পন্থা স্ট্যাটাসে লাইক নেওয়ার।
ফেসবুক অটোলাইকের সাইট গুলো টোকেনের মাধ্যমে উক্ত প্রোফাইলের সকল ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে রাখে ।
তারপর এই সংগৃহীত তথ্য অটোলাইক জেনারেট করতে ব্যবহৃত হয় । এখন প্রশ্ন হচ্ছে তারা এই টোকেন টি পায় কিভাবে ? আপনি যখন অটোলাইক নিবেন তখন তাদের তৈইরি করা একটি ফেসবুক এপ্স আপনার প্রোফাইলে পারমিশন দিয়ে একটি টোকেন পাওয়া যায় । ধরুন তাদের সাইটে ১০ জন অটোলাইক ইউস করে আর সেখান থেকে আপনি ১০ টি লাইকই নিতে পারবেন।
ফেসবুক একাউন্ট থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় ( ৫ ইনকামের মাধ্যম )
এখন যে কেউ অটোলাইক ইউস করলে তার স্ট্যাটাসে ১০ টি লাইক যাবে এবং সেও অই লিস্টে চলে যাবে
তারপর টোটাল লাইক লিস্ট হবে ১১ জনে । এভাবে দিনের পর দিন প্রতিনিয়ত তাদের ইউসার বাড়তেই আছে । অটোলাইক কি ক্ষতিকর ?
ফেসবুক অনুযায়ী এটি সম্পূর্ণই একটি স্প্যাম এবং সম্পূর্ণ একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া । এটি ব্যবহারের ফলে আপনার আইডি টি নিষ্ক্রিয় হতে পারে । (এটা সম্ভাবনা নয় , সম্প্রতি বহু বাংলাদেশি সেলিব্রেটির শখের আইডি গুলো ডিসাবলড হচ্ছে ।) এবং ফেসবুক একাউন্টে কিছু সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় ।
এক্সেস টোকেন নেওয়ার সময় আপনার আইডী থেকে পারমিশন নেওয়া হয় । আর এই ফেসবুক অ্যাক্সেস টোকেন নম্বর অনুযায়ী এটি একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে। আর এই টোকেনের মাধ্যমে তারা আপনার ব্যক্তিগত তথ্যের ক্ষতি করতে পারে ।
বিস্তারিত জানতে ফেসবুক হেল্প সেন্টারে দেখতে পারেন ।
Acces Token ফেসবুক অটোলাইক ব্যবহার সম্পর্কে কিছু পরামর্শঃ
১। অটোলাইক যদি ইউস করতেই হয় তবে মূল একাউন্ট থেকে ইউস করবেন না ।
২। যেহেতু টোকেন একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে তাই যে অ্যাকাউন্টের সাথে আপোস হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত একাউন্টের মাধ্যমে এটি ব্যবহার করুন ।
৩।।অটোলাইক,কমেন্ট , ফলোয়ার ইত্যাদি নেওয়া ফেসবুক টারমস এর বিরুদ্ধে যায় আর এর ফলে ফেসবুক একটি একাউন্টে সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় । অটোলাইক আর অটো ফলোয়ার , অটোকমেন্ট একই জিনিস । এগুলোকে সব সময় এড়িয়ে চলায় ভাল।
৯ টি ফেসবুক টিপস এবং ট্রিকস যেগুলি জানা দরকার (মোবাইল)
Related
Facebook এ auto like ব্যাবহার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, হারাতে পারেন ফেবসবু !!
Facebook এ auto like ব্যাবহার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, হারাতে পারেন ফেবসবু !! ফেসবুক মানুষের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা ।
প্রতিনিয়ত আমরা ফেসবুকে চ্যাটিং , কলিং , স্ট্যায়াস শেয়ারিং , লেটেস্ট নিউজ , ফটো, ইত্যাদি দেখার জন্য ফেসবুকে আসি । ফেসবুক আসক্তি তৈরি করে যার রসাল বৈশিষ্ট্য একটি অনেক আছে।
বাংলাদেশ থেকে ফেসবুকের আয় ১২ হাজার কোটি টাকা!
একটি স্বাভাবিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর বন্ধু তালিকায় প্রায় 100-500 বন্ধু থাকে । আর এরকম একটা ফ্রেন্ডলিস্টের প্রোফাইল থেকে একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করলে লাইক পরে মাত্র ১০ থেকে ১৫ টি । তাই এটা সত্যিই লজ্জাজনক ব্যাপার যখন আমরা আমাদের পোস্টে লাইক এবং কমেন্ট পাই না । দরুন এই অবস্থার হাত থেকে বাচতে সব ফেসবুক ব্যবহারকারী অটোলাইকের পথ বেছে নেয় । এরপর তারা কোনো একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই হাজার হাজার লাইক , ফলোয়ার ইত্যাদি ব্যবহার এবং তারা তাদের লাইক , ফলোয়ার অন্যান্য বন্ধুদের দেখিয়ে অন্যদের আকৃষ্ট করে এই অটোলাইক ব্যবহার করতে ।
ফেসবুকের 3D ফটো এখন সবার জন্য!
অটোলাইক কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? ফেসবুক অটোলাইক সবচেয়ে উত্তম পন্থা স্ট্যাটাসে লাইক নেওয়ার।
ফেসবুক অটোলাইকের সাইট গুলো টোকেনের মাধ্যমে উক্ত প্রোফাইলের সকল ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে রাখে ।
তারপর এই সংগৃহীত তথ্য অটোলাইক জেনারেট করতে ব্যবহৃত হয় । এখন প্রশ্ন হচ্ছে তারা এই টোকেন টি পায় কিভাবে ? আপনি যখন অটোলাইক নিবেন তখন তাদের তৈইরি করা একটি ফেসবুক এপ্স আপনার প্রোফাইলে পারমিশন দিয়ে একটি টোকেন পাওয়া যায় । ধরুন তাদের সাইটে ১০ জন অটোলাইক ইউস করে আর সেখান থেকে আপনি ১০ টি লাইকই নিতে পারবেন।
ফেসবুক একাউন্ট থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় ( ৫ ইনকামের মাধ্যম )
এখন যে কেউ অটোলাইক ইউস করলে তার স্ট্যাটাসে ১০ টি লাইক যাবে এবং সেও অই লিস্টে চলে যাবে
তারপর টোটাল লাইক লিস্ট হবে ১১ জনে । এভাবে দিনের পর দিন প্রতিনিয়ত তাদের ইউসার বাড়তেই আছে । অটোলাইক কি ক্ষতিকর ?
ফেসবুক অনুযায়ী এটি সম্পূর্ণই একটি স্প্যাম এবং সম্পূর্ণ একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া । এটি ব্যবহারের ফলে আপনার আইডি টি নিষ্ক্রিয় হতে পারে । (এটা সম্ভাবনা নয় , সম্প্রতি বহু বাংলাদেশি সেলিব্রেটির শখের আইডি গুলো ডিসাবলড হচ্ছে ।) এবং ফেসবুক একাউন্টে কিছু সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় ।
এক্সেস টোকেন নেওয়ার সময় আপনার আইডী থেকে পারমিশন নেওয়া হয় । আর এই ফেসবুক অ্যাক্সেস টোকেন নম্বর অনুযায়ী এটি একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে। আর এই টোকেনের মাধ্যমে তারা আপনার ব্যক্তিগত তথ্যের ক্ষতি করতে পারে ।
বিস্তারিত জানতে ফেসবুক হেল্প সেন্টারে দেখতে পারেন ।
Acces Token ফেসবুক অটোলাইক ব্যবহার সম্পর্কে কিছু পরামর্শঃ
১। অটোলাইক যদি ইউস করতেই হয় তবে মূল একাউন্ট থেকে ইউস করবেন না ।
২। যেহেতু টোকেন একটি অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড এর মত কাজ করে তাই যে অ্যাকাউন্টের সাথে আপোস হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত একাউন্টের মাধ্যমে এটি ব্যবহার করুন ।
৩।।অটোলাইক,কমেন্ট , ফলোয়ার ইত্যাদি নেওয়া ফেসবুক টারমস এর বিরুদ্ধে যায় আর এর ফলে ফেসবুক একটি একাউন্টে সীমাবদ্ধতা দেখা দেয় । অটোলাইক আর অটো ফলোয়ার , অটোকমেন্ট একই জিনিস । এগুলোকে সব সময় এড়িয়ে চলায় ভাল।
৯ টি ফেসবুক টিপস এবং ট্রিকস যেগুলি জানা দরকার (মোবাইল)
Related
Related Articles
মোবাইল (Mobile) ফোন সুরক্ষিত রাখার কিছু টিপস ।
SEO কি? SEO শেখার উপায় : SEO শিখে আয় করুন
পিডিএফ ফাইল এডিট কিভাবে করবেন ? সেরা নিয়ম (Edit PDF file)
Download Emotional Marketing PDF Book Free (Excellent 1 টি বই)
কী ভাবে শুরু করবেন আপনার অনলাইন রিসেল ব্যবসা? জেনে নিন যাবতীয় তথ্য How to start your online resale business? Find out all the best informtion 5
Web-development কি ? ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে ইনকাম
About The Author
Md Jobayer mahmud