প্রতি মাসে হাজার ডলার ইনকাম করার পদ্ধতি এখন অনলাইনে How to make thousands of dollars a month online now 1

অনলাইনে আয় করে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করা যাই তা আজ সকলের কাছে অজানা নই।আমরা প্রতিনিয়ত শুনি বা দেখি অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়েও করা যায়। কিন্তু কোন পদ্ধতিতে কাজ করলে বা কোথায় কাজ করলে তা করা যায় তার সঠিক জ্ঞান বা ধারনা না থাকার কারনে অনেকে অনলাইনে কাজ করতে এসে ব্যর্থ হয়ে ভূল ধারনা নিয়ে বিদায় নেই। তারা নিজে ব্যর্থ হয়ে সমাজে ও ভূল বা ভ্রান্ত ধারনা ছড়িয়ে দিয়ে অনের মনে ভূলবাল ধারনা জম্ম দেয়। সাধারনত আমরা অনলাইন হতে বিভিন্ন পদ্ধতিতে আয় করে থাকি অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি গুলো মধ্যে আমরা বেশি দেখতে পায় অনলাইন ইনকাম অ্যাপ বা অ্যাপ মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম , অনলাইন ইনকাম সাইট বা ওয়েব সাইটের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম , অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট বা কোন সাইট হতে আয় করে তা বিকাশ দিয়ে পেমেন্ট উইড্রো ,ফেসবুকে হতে ইনকাম ইত্যাদি। আপনাকে মনে রাখতে হবে সব কাজ সবার জন্য নই। যে ব্যক্তি তার লক্ষ্যে অতল বা অবিচল সে একমাত্র যে কোন কাজে সফলতা বয়ে আনতে পারে।আর এখানে ও ঠিক তাই যার লক্ষ্য অবিচল যে অনলাইনে ইনকাম করতেই হবে তারা্ তা করতে পারে । আসল কথা হলো আপনার সফলতা জন্য্ ধ্যয থাকতে হবে। আপনাকে অনেক দিন বিনা পারিশ্রমিক বা মুনাফা বিনিময় কাজ করে যেতে হবে । তবে একসময় আপনি সফলতা পেতে পারেন। এমন অনেকে আছেন যারা অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট দেখে হুটহাট করে আয় করতে এসে পরে ব্যর্থ হয়ে হতাশ হয়ে ভূল ধারনা নিয়ে বিদায় নেই। আপনাকে অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় জেনে আসতে হবে ।কারুকাছ হতে অনলাইনে আয়ের সহজ পদ্ধতি কথা শুনে নই। আজ আমি এখানে আমার অভিজ্ঞতা আর দক্ষতা থেকে কিছু অনলাইন ইনকাম 10টি কার্যকরি পদ্ধতি শেয়ার করবো।যা সঠিক ব্যবহারে আপনি ও প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার অনলাইন ইনকাম সাইটগুলো হতে আয় করতে পারবেন ।

১.ব্লগিং করে অনলাইনে ইনকাম: যেহেতু আমি একজন ব্লগিং পেশায় আছি তাই আমি এখানে প্রথমে যে সুবিধা বা পদ্ধতি কথা বলবো তা হলো ব্লগিং করে আয় করা কথা। আপনি যদি লেখালিখি করা পছন্দ করেন তাহলে আমি আপনাকে বলবো আপনি ব্লগিং পেশায় আপনার ক্যারিয়া শুরু করে দিতে পারেন।কারন আপনি ব্লগিং করে আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে পারেন। ব্লগিং শুধু মাত্র একটি কাজ নই। এটি একটি ইন্ডাসট্রি বা কারখানা । যেখানে একশত হতে হাজার আর লক্ষ্য কোটি টাকা আয় করা সম্ভব।প্রথম অবস্থায় লেখালিখি করার সময় অনেক সময় আপনার অনেক জামেলা হতে পারে কিন্তু লিখতে লিখতে আপনি একজন দক্ষ লেখকে পরিনত হতে পারেন।প্রথম অবস্থায় আপনাকে প্রফেসনাল হতে হবে না আপনি কাজ করে করে প্রফেসনাল হয়ে উঠবেন । ব্লগিং ক্যারিয়া শুরু করার সময় প্রথমে আপনি ইনভেশ না করে ফ্রি ব্লগ সাইটগুলো সাহায়্যে চর্চা করতে পারেন ।আপনাকে আমি কিছু ফ্রি ব্লগ সাইটের কথা বলছি যেগুলো আপনাকে প্রফেশনাল মানে ব্লগ তৈরি করতে সাহায্য করবে । আপনি এসব সাইটে কাজ করে আয় ও করতে পারেন। কিন্তু প্রথমেই বলে দিচ্ছি কিছু ভাল পেতে চাইলে আপনাকেও কিছু ভালো দিতে হবে বা খরচ করতে হবে। আপনি যখন মোতামোতি দক্ষ হয়ে উঠবেন ঠিক তখন একটি কাস্টম ডোমেইন ও হোস্টিং কিনে তা করতে পারেন । অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম : অনলাইনে আয় করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়। ব্লগিং আর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটি মধ্যে প্রায় মিল থাকলেও এদের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্লগিং এর ইনকাম করা একটি পদ্ধতি। আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট থাকে তাহলে আপনি সেখানে অ্যাফিলিয়েট লিং যুক্ত করে ইনকাম করতে পারবেন। কোন ওয়েবসাইটে অ্যাফিলিয়েট লিং যুক্ত করার জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু মার্কেট প্লেসে গিয়ে আপনার সাইট লিং দিয়ে আবেদন করতে হবে। তারা আপনার সাইটে গিয়ে সব যাচাই বাছাই করার পর যদি মনে করে যে আপনার সাইটটি তাদের অ্যাফিলিয়েট লিং দেয়া যাবে তখন তারা আপনাকে অ্যাফিলিয়েট লিং যুক্ত করতে অনুমতি দিবে। আমি প্রথমে সাজেশ করবো ব্লগার ডট কম সাইটটি । কারন ব্লগার ডট কম একটি গুগুলে একটি প্রতিস্থান । আপনি এখানে ওয়েব ডিজাইন বিষয়ে খুব কম জ্ঞান নিয়ে কাজ করতে পারবেন । ব্লগার ডট কম ওয়েবসাইটে কাজ করার জন্য প্রথমে আপনাকে গুগুলে একটি একাউন্ড করে নিতে হবে ।একাউন্ড করার জন্য একটি ইমেইল এডরেস লাগবে । গুগুলে একটি একাউন্ড করার পর আপনাকে ব্লগার ডট কম ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি সাব ডোমেইন তৈরি করে নিতে হবে। ব্লগার ডট কম সুবিধাসমূহ: ব্লগার ডট কম একটি গুগুল প্রতিস্থানে অংশ বা পার্ট।তাই এখানে আপনি খুব সহজে এডসেন্স এড ব্যবহার করতে পারবেন । ব্লগার একটি ফ্রি সাব-ডোমেইন সাইট যা দিয়ে আপনি অনেক গুলো সাইট তৈরি করে নিতে পারেন ফ্রিতে। যেহেতু ব্লগার একটি গুগুলে প্রতিস্থান তাই এর ট্রাফিক পাওয়ার সম্ভাবনা ও অনেক থাকে। ব্লগার দিয়ে আপনি প্রফেশনাল মানে সাইট তৈরি করতে পারেন । পরে যখন আপনি কাস্টম ডোমেইন ট্রাসফার করতে চান তখন তা ও খুব সহজে করতে পারবেন। আপনার সাইটিতে যথাযথ ভিজিটর থাকতে হবে। আপনার সাইটি দেখেতে প্রফেসনাল হতে হবে। আর সাইটিতে কম পক্ষে ৩০টি ইউনিক আর্টিকেল থাকতে হবে।কোন প্রকার কপিরাইট কন্টেন বা আর্টিকেল ব্যবহার করা যাবে না। যদি বা অ্যাফিলিয়েট লিংটি এপ্রোভ করা একমাত্র সাইটটি কতৃপক্ষের নিয়ন্ত্রনে। ২.ইউটোবিং করে অনলাইনে ইনকাম: অনলাইনে আয় বা ইনকাম করার আরো একটি পদ্ধতি হলো ইউটোবিং করে অনলাইনে ইনকাম । আজ কাল পৃথিবীজুরে লক্ষ লক্ষ ইউটোবার অনলাইনে তাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে হাজার থেকে লক্ষ ডলার আয় করছে। আপনার যদি একটি ভালো ইউটোব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনিও ভালো অর্থ আয় করতে পারবেন । ইউটোবিং করার জন্য যা যা উপকরন প্রয়োজন: ইউটোবিং করার জন্য তেমন কোন উপকরনে প্রয়োজন তা হলো :- ১. মাল্টিমেডিয়া মোবাইল বা ডিআর সেল ক্যামেরা একটি । ২.ভিডিও এডিটিং স্ফওয়ার একটি । ৩.একটি লেপ্টপ বা ডেস্টপ কম্পিউটার যদি থাকে তাহলে ভালো হয়। ৪.লাইটিং ব্যবস্থা ও ক্যামেরা স্টাম বা স্টিক যা দিয়ে ভিডিও ধারন করা হবে। এগুলো কিনতে আপনার ২০-৫০ হাজার মত টাকা খরচ হয়ে যাবে। তবে প্রথম অবস্থায় আপনার তেমন বিনিয়োগ করা অবস্থা না থাকলে আপনি একটি মাল্টিমেডিয়া মোবাইল সেট আর একটি ভিডিও ধারন করা স্টিক দিয়ে ভিডিও ধারন করা কাজ করতে পারেন। আপনার যদি মোবাইলে সফ্টওয়ার ‍ব্যবহার করা দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি ভিডিও এডিটিং ব্যবহার করে ভিডিও বানাতে পারেন । ইউটোবিং করে কেমন অনলাইনে আয় করা যায়: ইউটোবিং করে আপনি অনেক ধরনে আয় বা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ইউটোব চ্যানেল যখন ১ হাজার সাস্ক্রাবার হবে আর আপনার ভিডিও যখন ৪হাজার ওয়াজ টাইম হবে তখন আপনি আপনার চ্যানেলে জন্য গুগুল এডসেন্স আবেদন করতে পারবেন আর গুগুল এডসেন্স এপ্রোভ হয়েগেলে আপনি গুগুল এড হতে আয় করতে পারবেন । আপনার চ্যানেলে ভিডিও যখন কেউ দেখবে তখন গুগুল এডসেন্স হতে বিজ্ঞাপন দেখাবে আর সে ক্লিক করলে গুগুল আপনাকে ডলার পেড করবে। এছাড়া ও আপনি ইউটোব হতে অনেক ধরনে আয় করতে পারেন । ইউটোবারদের আর একটি আয় পথ হলো এফিলিয়েট লিং যুক্ত করে আয় করা । আপনি আপনার ভিডিও ডিসক্রেপশনে কোন মার্কেট প্লেসে এফিলিয়েট লিং দিয়ে তাদের হতে কমিশন পেতে পারেন।পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষ এফিলিয়েট মার্কেটিং করে তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। ইউটোব হতে আয়ের আর একটি পথ হলো স্পনশার করা।আমাদের এ বাণিজ্য যুগে প্রতি নিয়ত হাজার হাজার প্রতিস্থান গড়ে উঠছে। তাদের মধ্যে অসংখ্য প্রতিস্থান চাই তাদের প্রতিস্থান দ্রুত পরিচিতি লাভ করুক তাই তারা তাদের ব্যান্ডকে পরিচির জন্য আধুনিক পদ্ধতি সোসিয়াল ম্যাডিয়া যেমন ফেইস বুক, ইউটোব, ইস্টাগ্রাম, মত সাইটগুলোতে নিভর্শীল হয়ে পরে । তাদের মধ্যে কিছু প্রতিস্থান ইউটোবে তাদের ব্যান্ড পরিচিতির জন্য স্পনশার ব্যবস্থা করে থাকে। তারা তাদের ব্যান্ডকে পরিচি ব্যবস্থার জন্য ইউটোবারদের বড় অংকে অর্থ দিয়ে থাকে। ৩.ফেসবুক ব্যবহার করে আয় : ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়: আমাদের প্রায় সবার সাথে ফেসবুক সাইটটি পরিচিত। বিশেষ করে আমাদের সমাজে এমন কোন ব্যক্তি নেই যার ফেসবুক একাউন্ড নেই। আমরা এমন ও মানুষ দেখি যারা দিনে ২৪ঘন্টার মধ্যে বেশির ভাগ সময় ফেসবুকে কাটিয়ে থাকেন।আমরা কাজে অকাজে ফেসবুকে সময় কাটায় তাদের জন্য ফেসবুক নিয়ে এসেছে আয় করার পদ্ধতি । এখন থেকে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ দিয়ে আয় করতে পারবেন । আপনি ইউটোব বা ব্লগ সাইটের মত এখানে ও এডসেন্স এড দিয়ে মনিটাজেশন করতে পারবেন । আর কেউ ভিডিও দেখলে তাতে গুগুল হতে বিজ্ঞাপন দেখাবে আর সে বিজ্ঞাপনে ক্লিক পরলে গুগুল এডসেন্স অর্থ পরিশোধ করবে। ৪.মোবাইল অ্যাপ দিয়ে অনলাইনে ইনকাম: আমরা গুগুলে গিয়ে অনলাইন আয় বা ইনকাম লিখে সার্চ করলে যে আয়ের পদ্ধতি গুলো বেশি দেখতে পায় তার মধ্যে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে আয় করা পদ্ধতি অন্যতম । মোবাইল অ্যাপ দিয়ে আয় বা ইনকাম বলতে এখানে আমি আপনার মোবাইলে কোন এক অ্যাপ স্টোর হতে অ্যাপ ডাউনলোড করে তা ব্যবহার করে আয় করার কখা একদম বলছিনা ।আমি এখানে বলছি মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে আয় বা ইনকাম করার কথা। আজ বিশ্বের অনেক দেশে মানুষ বিভিন্ন বিষয়ে তাদের অ্যাপ বানিয়ে বিভিন্ন উপায়ে লক্ষ লক্ষ ডলার আয় করে বিলিয়নিয়ার হয়েছে। আপনার যদি অ্যাপ তৈরি করার মত তেমন দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি ও অ্যাপ বানিয়ে তা গুগুল প্লে স্টোরে আপলোড করে দিয়ে তা প্রচার করতে পারেন আয় আয় করতে পারেন । অ্যাপ তৈরি করতে কি কি উপকরন লাগবে: মোবাইল অ্যাপ তৈরি করার জন্য আপনাকে প্রথমে কোডিং শিখে নিতে হবে। প্রফেসনাল মানে অ্যাপ তৈরি করার জন্য আপনার অবশ্যই অ্যাপ তৈরি কোডিং জানার জরুরী।কোডিং জানার জন্য আপনি বিভিন্ন ওয়েবই সাইটে কিছু অর্থ ব্যয় করে কোর্স করে নিতে পারেন। আপনি ইউটোবে গিয়ে মোবাই অ্যাপ তৈরি ফ্রি কোর্স ভিডিও গুলো দেখে নিতে পারেন। আপনার যদি কোডিং শেখার ইচ্ছা শক্তি বেশি হয় তবে আপনি ২থেকে ৩ মাসের মধ্যে একজন্য ভালো অ্যাপ ডিজাইনার হতে পারবেন । আপনার কোডিং শেখার শেষ হলে আপনার লাগবে একটি ল্যাপ্টপ বা ডেস্টপ কম্পিউটার যা দিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে।আপনার যদি একটি ল্যাপ্টপ বা ডেস্টপ কম্পিউটার ব্যবস্থা হয়ে যায় তবে আপনাকে আপনার ল্যাপ্টপ বা ডেস্টপ কম্পিউটারে একটি স্ফওয়ার ও একটি ফাইল ডাউলোড করে নিতে হবে। যেমন – একটি হলো android studio আর জাবা ফাইল বা jdk file. android studio স্টওয়ার টি ডাউলোড করে নিতে আপনাকে গুগুল সার্চ বারে গিয়ে লিখতে হবে android studio download তখন গুগুল যে রেজাল দেখাবে তা থেকে deveoper android নামে সাইটি আছে সেখানে গিয়ে ডাউলোড করে নিতে হবে । যেহেতু ফাইলটি আকার বড় তাই কিছুটা সময় নিয়ে তা করতে হবে ডাউলোড করতে তা প্রায় ২০খেকে ৩০মিনিট ও সময় লেগে যেতে পারে। ফাইলটি ডাউলোড হয়েগেলে এবার আপনাকে জাবা ফাইল বা jdk file ডাউলোড করে নিতে হবে। জাবা ফাইল বা jdk file ডাউলোড করার জন্য আপনাকে গুগুল সার্চ বারে গিয়ে লিখতে হবে jdk download তখন গুগুল যে রেজাল দেখাবে তা থেকে আপনি oracle সাইটে প্রবেশ করে ফাইলটি ডাউনলোড করে নিবেন । মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কেমন ইনকাম করবেন: আমাকে যখন কেউ প্রশ্ন করে যে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে অনলাইনে কেমন করে আয় করা যায় ?তখন আমি প্রায় সময় বলে থাকি আপনি গুগুলে কাছে প্রশ্নটি লিখে জিজ্ঞেস করতে পারেন ।কারন গুগুল হলো বিশ্ব জ্ঞানের বান্ডার আপনি গুগুল সার্চ বারে লিখতে পারেন যে সকল প্রশ্ন অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে, অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে। তাহলে গুগুল আপনাকে দেখাবে হাজার হাজার দক্ষ ব্লগারদের লেখা ব্লগ বা ওয়েব সাইট সে সকল সাইট হতে ধারনা নিয়ে আপনি প্রথম অবস্থায় শুরু করে দিতে পারেন । মোবাইল অ্যাপ হতে আয় বা ইনকাম করার জন্য আপনকে প্রথমে কোডিং ব্যবহার করে এনন্ড্রোইড স্টোডিও দে অ্যাপ বানিয়ে নিতে হবে । তার পর সে অ্যাপে এডসেন্স এড যুক্ত করে গুগুল প্লে স্টোরে আপলোড করে দিতে হবে । আর সে অ্যাপ প্রচার ব্যবস্থা করতে হবে । যাতে অ্যাপসটি সুবিধা সম্পর্কে মানুষ জানে আর মানুষ অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করে ।যদি অ্যাপ টি মানুষ ডাউনলোড করে ব্যবহার করে তবে এডসেন্স হতে অর্থ প্রদান করবে। এছাড়া ও আপনি যদি গেইম বানিয়ে আপলোড করেন তবে এ গেইম হতে প্রচুর আয় করা সম্ভব হয়। ৫.অনলাইনে সার্ভে বা অনলাইনে জরিপ করে আয়: সার্ভে করে আয় করা মানে কোন কোম্পানি বা প্রতিস্থান পন্য সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর দিয়ে যে আয় করা হয়ে তকে বলা হয়ে থাকে । বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করে আয় যায় যদি আপনি সঠিক সাইটে কাজ করে থাকেন। আমরা অনেকে দেখি ঘরে বসে অনলাইন সার্ভে করে আয় করা যায় দেখে তারাহুরু করে কাজ শুরু করে দি কিন্তু আপনাকে বুঝতে হবে ভালো কিছু পেতে চাইলে সময় দেয়াটা আবশ্যক। প্রথমে আপনাকে ভালো করে জানতে হবে তার পর আয় করতে হবে। আমরা কেন সার্ভে করে আয় করবো : অনলাইনে আয় করার জন্য অনেক ধরনে উপায় আছে । কিন্তু সব উপায় অনেকটা কঠিন বা কষ্টের বিষয় যা সবার ধারা করা সম্ভব হই না । কিন্তু অনলাইনে জরিপ বা সার্ভে করার জন্য তেমন দক্ষতা বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না আর অনেক সহজ ও। যে কেউ ঘরে বসে তা করা যায়। সার্ভে কাকে বলে: কোন প্রতিস্থান বা কোম্পানি তাদের পণ্য বিপন্ন বা বাজার জাতকরন জ্ন্য বিভিন্ন সার্ভে সাইট গুলোর সাথে চুক্তি করে থাকে আর তাদের প্রশ্ন দিয়ে থাকে । আর এ সব সাইটে আমরা বা আপনি যখন কাজ করে তখন তারা সে সকল প্রশ্ন গুলোদিয়ে থাকে । আমরা যখন সে সকল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দি তখন তারা সব প্রশ্নের উত্তর গুলো এক করে সে সকল কোম্পানি গুলোকে দিয়ে থাকে । কোম্পানী এ সব বিনিময় সাইটি মালিককে অর্থ পরিশোধ করে থাকে। সার্ভে সাইট হতে কত টাকা আয় করা যায়: সার্ভের সাইট গুলো হতে তেমন আয় করা না গেলে ও এর ব্যবহার সহজ আর প্রতেকদিন ২-৩ ঘন্টা কাজ করে প্রতিমাসের ১০-৫০ ডলার আয় করা যায়।এ সাইট গুলোতে স্টুডেন্টরা ও তাদের পার্ট টাইম কাজ করে আয় করতে পারে। কেমন করে কাজ করবে ? আপনাকে এমন সার্ভে সাইট গুলোতে কাজ করার জন্য সে সকল সাইটে রেজিস্টার করে নিতে হবে। তার পর সে সকল সাইটে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে প্রত্যেকদিন ২-৩ ঘন্টা পার্ট টাইম বা ফোল টাইম সময় দিয়ে প্রতিমাসে ১০-৫০ডলার আয় করতে পারেন। কয়েকটি পেইড সার্ভে ওয়েবসাইট (Paid Survey Websites) সার্ভে ওয়েবসাইট : ১.Viewpointpanel.com একটি পেইড সার্ভে সাইট এখানে কাজ করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ইমেইল এডরেস দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। আপনাকে সাইটে গিয়ে সাইন আপ বটমে ক্লিক করে হবে তবে আপনি একটি রেজিস্ট্রেশন ফরম পাবেন। আপনি ইমেইল এডরেস দিলে আপনার ইমেইলে একটি কনফামেশন ইমেইল পাঠাবে আপনাকে তা একটিভ করে নিতে হবে। আপনার একাউন্ড তৈরি হওয়ার পর সার্ভে করে আপনি আয় করতে পারবেন। আপনার প্রতি সার্ভের জন্য তারা আপনাকে অর্থ দিবে । আর আপনার যখন মিনিমান অর্থ জমা হবে তখন আপনি সাইট হবে আয় উইড্রো করতে পারবেন । ২.Opinionnow.in সাইটি ২০১৮ সালে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত ব্যবসা করে যাচ্ছে । যেহেতু ৩ বছর বেশি যে সাইট গুলো টিকে থাকে তাদের বিস্বস্ত সাইট হিসেবে ধরা যায় তাই এটি ও এমন একটি সাইট যেখানে কাজ করে আপনি আায় করতে পারেন। এ সাইটটি যেহেতু একটি ফ্রি সাইট তাই এখানে রেজিস্ট্রার করার জন্য আপনাকে কোন অর্থ দিতে হবে না। এখানেও কাজ করার আগে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া কিন্তু ঠিক সাধারন সাইট গুলো মত । এ সব সাইটে আপনি Survey থেকে আয় করার পাশাপাশি রেফার করে আয় করতে পারবেন । ৩.Ysense.com এ সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা প্রক্রিয়া অনেক সহজ। এ সাইটটি একটি বিস্বস্ত সাইট আর মোবাইল ব্যবহার করে ও কাজ করা যায়। এ সাইটে আরো একটি সুবিধা হলো এখানে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আর রেফারেল প্রোগ্রাম আছে যা দিয়ে অতিরিক্ত কিছু অর্থ আয় করা যায়। ৬ .অনলাইন কোষ বিক্রি করে আয়: অনলাইন ইনকামে আরো একটি ইনকাম পদ্ধতি হলো অনলাইন কোষ বিক্রি করে ইনকাম বা আয় । আপনি যদি অনলাইন কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি তা ভিডিও পেইড কোষ বানিয়ে সে গুলো আবার অনলাইনে বিক্রি করে অনেক অর্থ আয় করতে পারেন। আপনি যদি ইউটোবিং বা ইউটোব বিষয়ে ভালো দক্ষ হন বা আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট বিষয়ে ভালো বা দক্ষ হন তাহলে আপনি উইটোব বিষয়ে ভিডিও কোষ বা অ্যাফিলিয়েট বিষয়ে ভিডিও কোষ বানিয়ে তা অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন। আজকাল অনেক বড় বড় অনলাইন মার্কেটার বা ফ্রিলেনসার দের দেখা যায় ‍যারা তাদের মুল কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে অনলাইন ভিডিও কোষ তৈরি করে তা বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে। অনলাইন কোষ হতে কেমন করে আয় করা যায়: প্রথমে আপনার দক্ষ কোন বিষয়ের উপর ভিডিও টেউটোরিয়াল বানিয়ে নিন তার পর এটি একটি ব্লগ সাইট বা ওয়ারপ্রেস সাইট বানিয়ে তাতে প্রচার করুন বা কোষ বিষয়ে সবাইকে ধারনা দিন ।সাইটটিতে কোষ বিষয়ে আর্টিকেল লিখুন । আপনার আর্টিকেল যদি গুগুলে র‌্যাংক করে তবে গুগুল সার্চ হতে হাজার হাজার ক্রেতা পেয়ে যাবেন। যারা আপনাকে পেইড কবে তাদের কাজে আপনার ভিডিও কোর্স টি পৌছে দেয়ার ব্যবস্থা করুন । ৭.ই-বুক মার্কেটিং করে আয় বা ইনকাম : অনলাইনে ই-বুক মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমানে অর্থ আয় করা যায়। আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষ হন তাহলে সে বিষয়ে ই-বুক লিখে আয় করতে পারবেন । ই-বুক মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে একটি সাইট বা ব্লগ সাইট বানিয়ে নিতে হবে আর সে সাইটে আপনার ই-বুকটি কিছু ভালো দিক বা সুবিধা গুলো আর্টিকেল আকারে লিখে পোস্ট করে রাখলে অনেকে তা দেখে আগ্রহি হয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে । সাইটেটি আপনার সাথে যোগাযোগের জন্য কন্টাকট ব্যবস্থা রাখা আবশ্যক । আর সেখানের বইয়ের দাম সুস্পস্ট করে দলে আরো ভালো হয় । আপনার সাইটে লেখাটি পোষ্ট করার পর আপনি চাইলে তা আপনার ফেইসবুক পেজেও শেয়ার করে রাখতে পারেন ।তাহলে সেখান হতেও আপনার পেজে ক্রেতা আসতে পারে। ৮.এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়: অনলাইন আয়ের আর একটি নাম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । আপনার যদি একটি ভালো ব্লগ সাইট বা ওয়েইব সাইট থাকে তাহলে আপনি সেখানে এ্যফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন । আজকাল পৃথিবীজুড়ে লক্ষ লক্ষ ফ্রিলেন্সার তাদের সাইটে মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে হাজার থেকে লক্ষ ডলার আয় করছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে একটি ভালো মানে সাইট থাকতে হবে যেখানে প্রত্যেক দিন কম পক্ষে ১-৫ হাজার ভিজিটর বা ট্রাফিক আসে। তাহলে সে সাইটে জন্য আপনি কোন মার্কেট প্লেস হতে অ্যাফিলিয়েট লিং জন্য আবেদন করতে পারবেন । যে সব মার্কেট প্লেস তাদের পন্যের জন্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম অফার দিয়ে থাকে। ৯.ফ্রিলেন্সিং করে আয়। ফ্রিলেন্সিং শব্দটি সাথে আমরা সকলে কিছু না কিছু হলে ও পরিচিত । কারন ফ্রিলেন্সিং বলতে আমরা সাধারনত বুঝি ঘরে বসে অনলাইনে মাধ্যমে ইনকাম করা । বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার বেকার শিক্ষিত যুবক যুবতী আজ ফ্রিলেন্সিং করে তাদের ভাগ্যকে পরিবর্তন করেতে পেরেছে। তারা ঘরে বসে বিভিন্ন দেশের ক্লাইনদের সাথে কনট্রাক করে উচ্চ পারিশ্রমিক বিনিময় কাজ করে দিছে। কেউ যদি ফ্রিলেন্সার হিসেবে করতে তাহলে সে ও করতে পারে। কিন্তু তাকে অবশ্যই অনলাইনে যে কোন কাজে দক্ষ হতে হবে । দক্ষতা ছাড়া এখানে ভালো কিছু আশা করা যায় না। ১০. পন্য বা প্রডাকস প্রমোট করে আয়: অনলাইন আয়ের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো কারো পন্য বা নিজের প্রতিস্থানের পন্য প্রমোট করে আয় করা। আজকাল মানুষ দিনের বেশির ভাগ সময় তাদের সোসিয়াল মিডিয়া ফেইসবুক , ইটাগ্রাম , টুইটার মত বিভিন্ন সাইটগুলো কাটিয়ে থাকে ।তাই কোন প্রতিস্থার পন্যকে তাদের কাছে প্রোমোট করার জন্য এ সব সাইট বা মিডিয়া গুলো আজ খুব কার্যকরী। আপনার যদি কোন পন্য থাকে তাহলে আপনি তা সে সব সাইট গুলোতে প্রোমোট করা ব্যবস্থা করতে পারেন । এছাড়া ও আপনার একটি ব্লগ সাইট বা ইউটোব চ্যানেল থাকে তাহলে সে সব জায়গায় তা প্রোমোট করে বিক্রয় ব্যবস্থা করতে পারেন।

By ইনকাম নিউজ

আমি একজন ফ্রিল্যান্সার। নিজে আয় করার পাশাপাশি নতুনদের সহযোগীতা করতে ভালবাসি।

Leave a Reply

You missed

এই সাইটের কোন লেখা কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ