seo
ক্যারিয়ার হিসেবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন SEO (এসইও) | তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রায়কাজের ক্ষেত্র এখন বিশ্বব্যাপি। ঘরে বসেই কম্পিউটারেরমাউস আর কিবোর্ডের সমন্বয়ে অর্জিত বৈদেশিক ডলারে স্বাবলম্বি হচ্ছেন অনেকেই।

SEO কত প্রকার ও কি কি?

অনলাইনে আয়ের এমনই একটি মাধ্যম হলো এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সময়ের পেশাহিসেবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনযথার্থই বটে। যারা পেশা হিসেবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে বেছে নিতেচান তাদের জন্যই এ লেখা। কম্পিউটার ইন্টারনেটেরএই যুগে প্রথাগত চাকরির ধরণ পাল্টে যাচ্ছে! ধারণা করা হচ্ছে, আগামীদিনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অফিসগুলো হবে ভার্চুয়াল অফিস।

বিভাবে মোবাইল দিয়ে YouTube ইউটিউব চ্যানেল খুলে ইনকাম করুন।

seo

পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই প্রতিষ্ঠানটির সকল এমপ্লয়ি অফিসের সমস্ত কার্যক্রম শেষ করবেন। এই পরিবর্তণের ছোয়া লেগেছে বেশ আগেই। সময়ের পরিবর্তনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ঘরে বসেআয়ের মাধ্যমগুলো।

নিজের ব্লগে কেমন আর্টিকেল লিখবেন ? আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় ?

আয়ের এই মাধ্যমকে অনেকেই পেশা হিসেবে নিচ্ছেন। আয়ের এমনই একটি মাধ্যম এসইও অর্থ্যাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সময় এবং কাজের ধরনের এই পরিবর্তনে যুগোপযোগি পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। যারা এই পেশার সঙ্গে জড়িত তাদের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার বলা হয়। বাংলাদেশেই হাজার হাজার তরুণ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার প্রতি মাসেই শত শত ডলার আয় করছে। ইন্টারনেটে কাজের ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত ওডেক্স, ফ্রিল্যান্সারসহ জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারদের বেশ জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

ফলে পেশা হিসেবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে বেছে নেওয়ার বিশাল ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।এসইও কি?এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনহলো মূলত সার্চ ইঞ্জিনকে নিয়ে কাজ করাবা অনলাইন মার্কেটিং করা। বিষয়টি একটু বিষদভাবে বলা প্রয়োজন। যখন কোনো বিষয়ে গুগলে সার্চ করা হয়তখন সে বিষয়েহাজার হাজার ওয়েবসাইটের ঠিকানা আসে। প্রথম পেজে ১০টি ওয়েবসাইটের ঠিকানা আসে। এখন ধরুন আপনার একটি ওয়েব সার্ভিস প্রতিষ্ঠান আছে। অনলাইনে প্রচারনার জন্য প্রতিষ্ঠানটির একটি ওয়েবসাইটও আছে।

গুগল Keyword Planner ব্যবহার করে কিভাবে কীওয়ার্ড Research করবেন?

এখনকেউযদি ওয়েব সার্ভিস লিখে গুগলে সার্চ করে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ রেজাল্টের প্রথমে আনার জন্য আপনাকে ব্যাকএন্ডে যা করতে হবে সেটিই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এককথায় সার্চ ইঞ্জিনে কোনো ওয়েবসাইটের প্রথম অবস্থানে আনার জন্য যাকরা লাগে সেটাই সার্চ ইঞ্জিন। নতুন কোনো সাইটে ভিজিটর আনার উপায় হলো এসইও। এসইও প্রধানত দু’প্রকার। একটি হলো অনপেজ অপটিমাইজেশন, অপরটি অফপেজ অপটিমাইজেশন।

এসইও তে যা করতে হয়: সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনবিভিন্নভাবেকরা যায়। প্রথমত আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের সঙ্গে মিল রেখে উপযুক্ত কি-ওয়ার্ড সিলেক্ট করতে হবে। সবধরনের সার্চ ইঞ্জিনে সাইটকে সাবমিট করা। এছাড়া সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি ইউআরএল ব্যবহার, সঠিক হেডিংয়ের ব্যবহার, ওয়েব ডিরেক্টরিগুলোতে সাইট সাবমিট করা, ম্যাস মেইলিং প্রসেস, ব্যাকলিংক তৈরি করা, উন্নত ও ইউনিক কনটেন্ট তৈরি করা, altএট্রিবিউটেরব্যবহার, robot.txt-এরব্যবহার, সামাজিক যোগাযোগ সাইটে শেয়ারিং, ডেসক্রিপশন ট্যাগ, মেটা ট্যাগ, এক্সএমএল সাইটম্যাপ তৈরি, ফোরাম পোস্টিং, আর্টিকেল সাবমিটিং, লিংকহুইল ইত্যাদি কাজ করতে হবে।

এগুলো সবকিছুই আপনি যে সাইটনিয়ে কাজ করছেন গুগলে র‌্যাংকিংয়েতার ভালো পজিশনে বা প্রথম দিকে আনার ক্ষেত্রে কাজ করবে।যা যা প্রয়োজন এসইও করার জন্য:ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতার মুলমন্ত্র হলো মেধা বা দক্ষতা। থাকতে হবে ধৈর্য্য। বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা হলো ইংরেজি না জানা বা কম জানা। গার্টনারের জরিপে দেখা গেছে, দেশের তরুণেরা আউটসোর্সিংয়ে পিছিয়ে থাকার পেছনে ইংরেজি দুর্বলতা দায়ী। আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে ইংরেজি যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটি অনেকে বুঝতে চান না। যেহেতু বিদেশী বায়ারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করতে হয় সে জন্য ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকা প্রয়োজন। নতুবা কোনভাবেই আপনি আপনার বায়ারের রিকোয়ারমেন্ট যেমন বুঝতেপারবেন না তেমনি কোন সমস্যাও তাকে বুঝিয়ে বলতে পারবেন না।

কিভাবে BlogSpot ব্লগের পোষ্ট Title-কে SEO অপটিমাইজ করতে হয়?

ইংরেজিতে দূর্বলরা উপরের কথা পড়ে হয়ত ভড়কেযেতে পারেন, তবে তাদের জন্য বলতে পারি যে আপনাকে কিন্তু ইংরেজিতে পন্ডিত হতে হবে এমনটি নয়। ভাব বিনিময় এবং ব্যবসায়িক কাজগুলোর জন্য সাধারণত যে ইংরেজি ব্যবহৃত হয় সেটি জানলেই চলবে। যারা ইংরেজিতে দূর্বল তাদের এটি দূর করতে খুববেশি যে সময় লাগবে এমনটি নয়, ২ থেকে ৩ মাস একটু চেষ্টা করলেই এ ধরণের ইংরেজি রপ্ত করা সম্ভব। এছাড়া প্রয়োজনীয়ভাবে সংশ্লিষ্ঠ কাজের পাশাপাশি ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। কাজ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডেডলাইনের দিকে নজর রাখা জরুরী। পারলে ডেডলাইনের আগে ভাগেই কাজটি শেষ করে বায়ারের কাছে জমা দেওয়া ভালো।

এছাড়া ভালো রেটিং পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করার মানসিকতা রাখতে হবে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পরিমাণ কাজ করার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। আর হ্যাঁ, দ্রুতকাজের জন্য অবশ্যই অপেক্ষাকৃত ভালোমানের কম্পিউটার ও দ্রুতগতির ইন্টারনেট থাকতে হবে। আর কাজের ধরণঅনুযায়ি স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা বা অন্য কোনো যন্ত্রেরও প্রয়োজন পড়তে পারে।দক্ষতা

অনুযায়ি কাজ বেছে নেওয়া: ফ্রিল্যান্সিংয়ের সফলতার পিছনে প্রথমে যে কাজটি কাজ করে সেটি হলোনিজের দক্ষতা বা পছন্দের বিষয় অনুসারে কাজ খুঁজে বের করা। একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রথম কাজ হলো তিনিকি করবেন সেটি আগে নির্ধারণ করা। বিষয় নির্ধারণ করে সেক্ষেত্রে নিজেকে যে বিষয়ে আন্তর্জাতিকমানের হিসেবে গড়ে তুলেছেন বা তুলতে পারার মতো মনোবল আছে সেটি প্রাধাণ্য দেয়া উচিত।

কারণ তাকে আন্তর্জাতিকমার্কেটে অভিজ্ঞদের সাথে বিড করেকাজ পেতে হবে। অভিজ্ঞ নন, সে বিষয়ে নিয়ে কাজ করতে যাওয়া মানেই বোকামির পরিচয়।

এসইও মার্কেটপ্লেস নির্বাচন: ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে মার্কেটপ্লেস বলতে বোঝায়যেখান থেকে ফ্রিল্যান্সকাজ পাওয়া যায় বা দেয়া যায়। যারা এসব সাইটে কাজ দেয় তাদের বলা হয়বায়ার বা ক্লায়েন্ট। আর যারা এই কাজগুলো সম্পন্ন করে তাদের বলা হয়কোডার বা প্রোভাইডার।কোডার একটি কাজের জন্য বা প্রজেক্টের জন্য বিড বা আবেদন করে। কত দিনের মধ্যে প্রজেক্ট জমা দিতে হবে, কত টাকায় তা সম্পন্ন করতে হবে সব বিষয় পরিস্কার উল্লেখ থাকে।

কোডাররা আবেদন করার পর ক্লায়েন্ট যাকে ইচ্ছা তাকে কাজটির জন্য নির্বাচন করতে পারে। ক্লায়েন্ট সাধারণত কোডারের পূর্ব অভিজ্ঞতা, বিড করার সময়কোডারের মন্তব্য ইত্যাদি বিষয় গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। কোডার নির্বাচিত হবার পর ক্লায়েন্ট কাজের টাকা সাইটগুলোতে জমা করে দেয়।কোডার কাজ শেষ করার সাথে সাথে টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা পেয়ে যান।

যেসাইটির মাধ্যমে কাজটি পাওয়া গেছে সে সাইটটি নির্দিষ্ট কমিশন রেখে বাকি টাকা কোডারের অ্যাকাউন্টেজমা করে দেয়।আর এসব কাজে মাধ্যম হিসেবে কাজ করে মার্কেটপ্লেস। ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক সাইট রয়েছে। এ ধরণের জনপ্রিয় কিছু সাইট হলো- ওডেস্ক ডটকম, ফ্রিল্যান্সার ডটকম, স্কিপ্টল্যান্সার ডটকম, রেন্ট-এ-কোডার ডট কম, ইল্যান্সডটকম, জুমলাল্যান্সার ডট কম, গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার ডট কম। এসব সাইটে বিনামুল্যে নিবন্ধণ করে শুরু করা যেতে পারে ফ্রিল্যান্সিং কাজ। নিবন্ধনের আগে অবশ্যই সাইটটির বিভিন্ন নিয়মাবলি, কাজ পাবার যোগ্যতা, পেমেন্ট মেথড বা বিভিন্ন চার্জ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।

কেন শিখবেন এসইও?: সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন[এসইও] সময়ের আলোচিত একটি পেশা। যারা ওয়েব উদ্যোক্তা বা ওয়েবমাস্টারহতে চান তাদের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনশেখা অবশ্যই জরুরি। এছাড়া যারা সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তারাও এসইও শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিমাসে শত শত ডলার আয় করতেপারেন। বিশেষ করে যাদের কম্পিউটারেরসাধারণ জ্ঞান আছে এবং ইংরেজিতে লেখালেখি করতে পারেন তারা এই পেশাকে বেছে নিতে পারেন অনায়াশেই।

অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক.কম বা ফ্রিল্যান্সার.কমসহ জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতি মুহূর্তে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনবিষয়ক শত শত প্রজেক্ট জমা হয়। বাংলাদেশি শত শত ফ্রিল্যান্সার এসব কাজ করে শত থেকে হাজার হাজার ডলার আয় করে থাকেন। অল্প সময়ে কাজ করেপ্রচুর টাকা আয়ের অন্যতম উপায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আপনি যদি নিজের সাইটের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকরেন তাহলে এর মাধ্যমে অধিক পরিমানে ভিজিটর পাবেন।

যেহেতু ভিজিটর = টাকা হিসেবে বিবেচনা করা হয় সেহেতু যতো ভিজিটর আসবে আপনার ব্যবাসয়িক লাভ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। অধিক ভিজিটরের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি,অ্যাফিলিয়েটবা অ্যাডসেন্স থেকে আয়ের সুযোগ থাকে। এছাড়া ঘরে বসে রিলাক্স মোডে কাজ করাও তার মাধ্যমে আয় করার এটাই সুযোগ। শুধু মার্কেটপ্লেস নয় লোকাল মার্কেট থেকে প্রতিনিয়ত কাজ পাওয়ার বহু সম্ভাবনা রয়েছে এসইও এর ক্ষেত্রে।

আয়: দক্ষ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার হতে পারবে কাজের ক্ষেত্রের অভাব নেই। প্রাথমিকভাবে একজন সার্চইঞ্জিন অপটিমাইজার ওডেস্ক.কম, ফ্রিল্যান্সার.ডট, গুরু.ক, ইল্যান্স.ডটকম সহ অনলাইনমার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ শুরু করতে পারেন। এসব সাইটে প্রতিমুহুর্তে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের অসংখ্য কাজ যোগ হচ্ছে। ওডেস্ক.কম সাইটে দেখা গেছে প্রায় সবসময়ই সাইটটিতে ৭/৮ হাজারের অধিক সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ রয়েছে।

ফ্রিল্যান্সার.কম সাইটিতেও দুই হাজারের অধিক প্রজেক্ট রয়েছে। এগুলো ঘন্টাচুক্তিতে বা ফিক্সডপ্রাইসে করা যায়। এছাড়া সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারকে সম্ভব হলে লোকাল মার্কেটের কিছু কাজ করেনিজস্ব ব্র্যান্ডিংভ্যালু বাড়ানো উচিত। এতে জাতীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে কাজ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা থাকে। এছাড়া প্রথমদিকের কাজগুলো ভালোভাবে সম্পন্ন করে রেপুটেশন ভালো করতে পারলে বায়ার খুশি হবে। এরপর তারা প্রয়োজনে আপনাকেই খুঁজে কাজ দেবে। মার্কেটপ্লেসের বাইরে কাজ করতে পারলে আপনার আয়ের পরিমানও বাড়তে পারে। তাই যথাসম্ভভ ভালোভাবে কাজ করা উচিত।আর হ্যাঁ, কাজ জানলে যেহেতু কাজের অভাব নেই তাই এই পেশায় চিন্তার কোনো কারণ নেই।

প্রয়োজন শুধু নিজেকে আপডেট রাখা। অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের যে কাজগুলো পাওয়া যায় তার মধ্যে কোনো সাইটকে গুগলের ১ নম্বর র‌্যাংকিং এআনা, ফোরাম পোস্টিং, লিংক বিল্ডিং, সাইটের অনপেজ অপটিমাইজেশন, বুকমার্কিংসহ বিভিন্ন কাজ। একটি সাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনতে সাইটের কিওয়ার্ডের উপর নির্ভর করে সাধারণত ২০০ থেকে ১০০০ হাজার ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায়। এছাড়া অন্যান্য কাজগুলো করে ঘন্টায় নূর্ণতম ২ ডলার থেকে শুরু করে ২০ ডলার পর্যন্ত আয় করা যেতে পারে।

এছাড়া ফিক্সড প্রাইসে ফোরাম পোস্টিং, লিংক বিল্ডিং, ব্যাক লিংক বা বুকমার্কি করে ১০ ডলার থেকে শুরু করে ২০০ ডলারপর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে। তবে এখানে মূলত আপনার কত সময়লাগবে এবং কোন কিওয়ার্ডের উপর কাজ করতেহবে সেটির উপর নির্ভর করে। তবে সাধারণত একজন দক্ষ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজের মাসে অনায়াসেই ২০/৩০ হাজার থেকে শুরু করে লক্ষাধিক টাকা আয় করতেপারেন।

প্রয়োজনে নিতে হবে প্রশিক্ষণ: ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে এসইও’র সঙ্গেআয়ের একটি বিশাল ক্ষেত্র জড়িত। যথাযোগ্য যোগ্যতা থাকলে সফল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার হওয়ার সোপানে পা বাড়াতে পারেন। তবে পেশা হিসেবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে বেছে নিলেঅবশ্যই এই ক্ষেত্রে ভালোভাবে দক্ষ হতে হবে। ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে হাতে-কলমে শিখতে হবে। সবথেকে বড় কথা হলো কোনোকাজ ভালোভাবে না শিখে কাজ করতে মাঠে নেমে যাওয়া উচিত নয়। তাহলে হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

যেভাবে ওয়েবসাইটের অনপেজ এসইও শুরু করবেন

SEOকেন শিখবো ? এবং বেসিক এসইও সেটিংস

Leave a Reply

You missed

এই সাইটের কোন লেখা কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ