ফাইভার কী? কী ভাবে ফাইভার অর্থ আয় করা যায় What is Diber? How to Best 4 make money 1

ফাইভার কী? কী ভাবে ফাইভার অর্থ আয় করা যায় ৷

বিভিন্ন ডিজিটাল সেবার অন্যতম বৃহত্তম ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস বর্তমানে ফাইভার৷ ফ্রিলান্সারে যেমন বিট হয় কিন্তু ফাইভারে তা গিগ ৷ ফাইভার এর যেকোনো সেবার অফারকে গিগ বলা হয়। মাত্র ৫ ডলারেও বিভিন্ন সেবা পাওয়া যায় ফাইভার এ। এজন্যই এর নামের সাথে ফাইভ এবং বার ওথ্যাৎ গিগ রাখা হয়েছে নমে হয় ৷

ফাইভার কীভাবে কাজ করে?

ফাইভারে সেলিং বা বায়িং এর একাউন্ট খুলে নিতে হবে আপনাকে এবং সেটি ফুল ভেরিফাইড করতে হবে ।
এবং সেখানে সেবার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ সম্বলিত গিগ পোস্ট করেন।
গ্রাহকগণ সেখান থেকে তাদের পছন্দনীয় গিগটি বেছে নেন।
কখনো শুধু সার্চ করে, কখনওবা প্রজেক্ট পোস্ট করে ফ্রিল্যান্সার খুঁজে নেন বায়াররা।

অর্ডার প্লেস হলে গিগ এর জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ গ্রাহকের একাউন্ট থেকে কেটে নেয়া হয় এবং ফ্রিল্যান্সার এর একাউন্টে জমার জন্য অপেক্ষমাণ থাকে।

ফাইভারে কী কাজ করবেন?

ফাইভারে আপনি ইন্টারনেটের যেকনো ধরনের সাহায্য বা সেবা প্রদান করতে পারেন।
ধরুন আপনি ভালো লিখতে পারেন, সেক্ষেত্রে কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করতে পারেন ঠিক আমার মতো , যদিও আমি তেমন টা ইংরেজি জানি না তবে হ্যা বাংলাটা মোটামুটি জানি ৷ তবে ইংরেজি কন্টেন্ট রাইটিং অর চাহিদা তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি ফাইবার এ ৷
ধরীন আপনি গান তৈরী করতে পারেন, সেক্ষেত্রে আপনি মিউজিক প্রডিউসিং এর কাজ করতে পারেন। অর্থাৎ আপনার যে ধরনের কাজেই দক্ষতা থাকুক না কেনো, ফাইভার এ আপনি কাজ করতে পারবেন। ফাইভার এর সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজগুলো হল –

  1. কন্টেন্ট রাইটিং
  2. গ্রাফিক ডিজাইনিং
  3. ভিডিও এডিটিং
  4. প্রুফরিডিং
  5. ভয়েস-ওভার
  6. সফটওয়্যার বা ওয়েব ডেভেপমেন্ট
  7. ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  8. ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট, ইত্যাদি।

যেহেতু ফাইভার গিগ সিস্টেমের উপর কাজ করে, তাই ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কার্যকরী গিগ তৈরী করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফাইভার এ একই গিগ এর জন্য একাধিক প্যাকেজ তৈরী করা যায়। এর যথাযথ ব্যবহার আপনাকে অপেক্ষাকৃত অধিক কাস্টমার পেতে সাহায্য করবে। আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন ৷ কথা হবে অন্য কনো পষ্ট এ ৷

By ইনকাম নিউজ

আমি একজন ফ্রিল্যান্সার। নিজে আয় করার পাশাপাশি নতুনদের সহযোগীতা করতে ভালবাসি।

Leave a Reply

You missed

এই সাইটের কোন লেখা কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ