আমরা প্রত্যেকেই আমাদের আয় অনুসারে অবশিষ্ট কিছু টাকা ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখি,যাতে আগামী দিনে সেই জমায়েত করা রাশি আমাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারি। ভবিষ্যতের সঞ্চয় আমরা ০২ ভাবে করে থাকি-০১.কোনো সম্পত্তি ক্রয় করে কিংবা ব্যাঙ্ক,পোস্ট অফিসে FD,RD ইত্যাদির মাধ্যমে,০২.কোনো বীমা কোম্পানীর কাছে আমরা টাকা জমা রাখি।
কিন্তু বীমা কোম্পানীর কাছে টাকা রাখলে আমাদের লাভ কি হয় ? যদি কোনো কারণে বীমার পলিসি ধারকের পলিসি ম্যাচুরিটি হওয়ার আগে অপঘাতে মৃত্যু হয়ে যায়,
তাহলে পলিসি ধারকের নমিনিকে বীমা করা রাশি,ম্যাচুরিটি হওয়ার আগেই দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসে সাধারণ সঞ্চয় স্কীমে সেরকম কোনো সুবিধা থাকেনা।
এতো গেলো ভবিষ্যতের কথা,কিন্তু আপনার কাছে সবথেকে মূল্যবান সম্পদ হল আপনি নিজে। যেখানে আপনি মানে আপনার শরীর ও স্বাস্থ্য হল সবথেকে মূল্যবান সম্পদ।
যতদিন আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে ততদিন আপনি আপনার বর্তমান ও ভবিষৎ দুটিকেই ভালোভাবে চালাতে পারবেন। কথায় আছে ‘স্বাস্থ্যই হল সম্পদ’ তাই আপনার প্রথম ইনভেস্টমেন্ট
আপনার নিজের উপর করা উচিত। এবার আসা যাক আমাদের মূল প্রশ্নে স্বাস্থ্য বীমা কাকে বলে ? এবং স্বাস্থ্য বীমা কি ? দেখুন স্বাস্থ্য বীমা বলতে যা বোঝায় তা হল – ‘বীমা কোম্পানীর সঙ্গে
চিকিৎসা ব্যায়ের নিরিখে বীমা ধারকের যে চুক্তি করা হয়,তাকেই স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) বলা হয়।’ যদি আপনার একটি স্বাস্থ্য বীমা করা থাকে তাহলে, বীমা ধারককের আগামী দিনে
বড়ো সরো কোনো রোগ ব্যাধি ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে,সেই সমস্ত রোগ ব্যাধির খরচ শর্ত সাপেক্ষে বীমা কোম্পানী বহন করে।
তাই আমাদের প্রত্যেকের সবার প্রথম ইনভেস্ট হিসাবে স্বাস্থ্য বীমা (Health insurance plans) ক্রয় করে করা উচিত। কারণ স্বাস্থ্য বীমা (Health Card) করা থাকলে,রোগ ব্যাধি হলে
আলাদা করে আমাদের ভবিষ্যতের জন্য গচ্ছিত রাখা গাঁটের কড়ি ভাঙতে হয়না। বীমা ধারকের ব্যায় বহুল চিকিৎসা বাবদ যাবতীয় খরচ বীমা কোম্পানী বহন করে।
এখন নিশ্চয় স্বাস্থ্য বীমা কি ? স্বাস্থ্য বীমা কাকে বলে ? এই প্রশ্ন নিয়ে আর কোনো সংশয় নেই। তাহলে আসুন আমরা আগের আলোচনার দিকে এগিয়ে যায়।
স্বাস্থ্য বীমার প্রয়োজনীয়তা (why Health Insurance is necessary)
বর্তমান যুগে চিকিৎসাখরচ ব্যায় সাপেক্ষ ব্যাপার,আমাদের দেশে মধ্যবিত্ত ও সাধারণ ব্যক্তিগণের কাছে চিকিৎসা ব্যায় বহন করা যথেষ্ট ব্যায় বহুল।
বাড়ির আনাচে কানাচে নার্সিংহোম,হাসপাতাল মাথা চাড়া দিয়ে গজিয়ে উঠলেও দিন দিন ক্রমশ বেড়েছে চাহিদা কিন্তু কমেনি চিকিৎসা ব্যায়,বরঞ্চ তা বেড়ে দ্বিগুন হয়েছে।
বর্তমানে কোনো বেসরকারি হাসপাতালে রুগী ভর্তি হলে হাসপাতালের রুম রেন্ট,ডায়াগনস্টিক চার্জ,বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল রিপোর্টের বিল দেখে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত,আক্কেল গুড়ুম হয়ে যায়।
সুতরাং সকল মানুষের কাছে চিকৎসব্যায় বহন করা নিত্যান্তই আরামদায়ক নয়। কিন্তু আমরা একটা Health insurance plans কিনে নিয়ে সহজেই চিকিৎসা খরচের ঝঞ্ঝাট তুলে দিতে পারি বীমা কোম্পানীর ঘাড়ে।
বীমা কোম্পানীর সঙ্গে শহরের বিভিন্ন নামি দামি হাসপাতাল ও নার্সিংহোমের চিকিৎসা সংক্রান্ত চুক্তি করা থাকে, আর সেই চুক্তির ভিত্তিতে হাসপাতাল গুলি বীমা ধারককে ক্যাশলেস চিকিৎসা প্রদান করে থাকে।
সরকারি স্বাস্থ্য বীমা ছাড়া সেরা স্বাস্থ্য বীমা কোম্পানীর Health insurance plans কিভাবে কিনবেন ?
সচরাচর দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষদের সরকারি স্বাস্থ্য বীমার Health Card করা থাকলেও,আমাদের মত মধ্যবিত্ত পরিবারের বেশিরভাগ মানুষের সরকারি স্বাস্থ্য বীমা পাওয়ার জন্য কোনো রাস্তা থাকেনা।
তাই মধ্যবিত্ত পরিবারের যে সমস্ত লোকের সরকারি স্বাস্থ্য বীমা নেই,সেই সমস্ত পরিবারের লোকেরা তার নিজের ও তার পরিবারের জন্য
খুব সহজেই সামান্য পরিমান রাশি জমা করে,একটি সেরা Health insurance plan নির্বাচন করে নিজের ও পরিবারের চিকিৎসা ব্যায় থেকে মুক্তি পেতে পারে।
কিন্তু একটি সেরা Health insurance plan ক্রয় করার আগে আমাদের ০৩ টি জিনিস খেয়াল রাখতে হবে -ক).স্বাস্থ্য বীমার উপকারিতা বা লাভ গুলি কি কি (Health insurance plan benefit),
খ).স্বাস্থ্য বীমার সুবিধা (Health insurance features),গ).বীমা করা রাশির পরিমান (Health insurance cover amount)
ক).স্বাস্থ্য বীমার উপকারিতা বা লাভ গুলি কি কি (Health insurance plan benefit)
Health Card করা থাকলে আমরা Health Insurance এর দৌলতে যে সমস্ত লাভ গুলি পাবো সেই লাভগুলি হল –
০১. সবার প্রথমে কোনো মারাত্মক রকমের শারীরিক অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হলে চিকিৎসার জন্য আলাদা করে নিজের পকেট থেকে খরচ করার দরকার পড়বেনা।
চিকিৎসার যাবতীয় খরচ বীমা কোম্পানী বহন করে। এরফলে মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ের উপর আলাদা করে আঁচ পড়ে না সঞ্চিত রাশি গচ্ছিত থাকে।
০২. Health Card করা থাকলে কোনো রকমের সমস্যা ছাড়াই বীমা কোম্পানীর নেটওয়ার্ক হাসপাতালে গিয়ে ক্যাশলেস ট্রিটমেন্ট পাওয়া যায়।
০৩. সাধারণত বিভিন্ন কর্পোরেট সেক্টর তাদের এম্পলয়ের জন্য Corporate Health insurance plan দিয়ে থাকে,তবে সেই বীমা রাশি নিতান্ত সীমিত পরিমানে ১.৫ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
কিন্তু Corporate Health insurance plan এ Top-up ফেসিলিটি উপলব্ধ থাকলে প্রয়োজনে বীমা রাশি Top-up করে বাড়িয়ে নিয়ে সহজেই লাভ ওঠানো যায়।
০৪. তরুণ বয়সে হেলথ ইন্সুরেন্স নিলে বীমার প্রিমিয়াম কম লাগে এবং সাথে অনেক বেশি পরিমান অসুখের কভার পাওয়া যায়। কারণ তরুণ বয়সে আমাদের মধ্যে অসুখ হওয়ার প্রবণতা কম থাকে।
কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বয়স যেমন বাড়তে থাকে আমাদের শরীরে রোগ ব্যাধি হওয়ার প্রবণতা বাড়তে থাকে। তাছাড়া বেশিরভাগ হেলথ ইন্সুরেন্স এর পলিসিতে
Pre-existing diseases (শরীরের মধ্যে বিদ্যমান অসুখ),গুলির জন্য ০৩-০৪ বছরের ওয়েটিং পিরিয়ড থাকে। তাই তরুণ বয়সে হেলথ ইন্সুরেন্স নিলে
সহজেই Pre-existing diseases এর ০৩-০৪ বছরের সময় পার হয়ে গেলে পরবর্তীকালে অসুখগুলির উপর বীমার কভার পাওয়া যায়।
০৫. Health Card করা থাকলে ডে কেয়ার ফেসিলিটি,মাতৃত্বকালীন সন্তান প্রসব করানোর খরচ সহজেই বীমা কোম্পানী গুলো দ্বারা ওঠানো হয়ে থাকে।
০৬. Health insurance plan নেওয়ার আর একটি বড়ো লাভ হল Sec-৮০ D অনুযায়ী ইনকাম ট্যাক্সের ওল্ড স্লাপে আয়করে ছাড় পাওয়া যায়।
খ). স্বাস্থ্য বীমার সুবিধা (Health insurance features)
আজকালকের দিনে একটি সেরা স্বাস্থ্য বীমা কোম্পানীর Health insurance plan ক্রয় করার আগে যে সমস্ত সুবিধা গুলির উপর ধ্যান দিয়ে Health insurance ক্রয় করা দরকার-
০১. সবার প্রথমে আপনি কোনো কোম্পানীর কাছ থেকে Health insurance plan ক্রয় করার আগে দেখে নেবেন বীমা কোম্পনীটি IRDA দ্বারা অনুমোদিত বীমা কোম্পানী কিনা।
০২. বীমা কোম্পানী থেকে Health insurance plan ক্রয় করার আগে মাথায় রাখতে হবে আপনার শহর ও আপনার লোকালিটির ২০ কিমির মধ্যে সেই বীমা কোম্পানীর ক্যাশলেস হাসপাতাল তালিকাভুক্ত আছে কিনা।
অনেকক্ষেত্রে চোখে পড়ে বীমা কোম্পানীর তালিকা ভুক্ত হাসপাতালের সংখ্যা ৫০০০ হলেও,আপনার লোকালিটি,আপনার শহরের আসে পাশে তার কোনো নেটওয়ার্কের হাসপাতাল নেই।
এক্ষেত্রে আপনি কোনো বীমা কোম্পানী থেকে বীমা ক্রয় করে থাকলেও ছোট ছোট চিকিৎসার জন্য কোম্পানীর নেটওয়ার্কের হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য আপনাকে দূরে আসতে হবে।
আর সচরাচর রোগ নিয়ে রুগীকে দূরে নিয়ে না গিয়ে,যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিকটবর্তী হাসপাতালে চিকিৎসা করানোটাই রুগী এবং রোগীর পরিবারের জন্য ভাল।
০৩. কোনো বীমা কোম্পানীর কাছ থেকে স্বাস্থ্য বীমা কার্ড করার আগে খেয়াল রাখবেন বীমা কোম্পানীর স্বাস্থ্য বীমা কার্ডে Pre-Hospitalization এবং Post-Hospitalization এর সুবিধা আছে কিনা।
যদিও আজকাল বেশিরভাগ বীমা কোম্পানী তাদের স্বাস্থ্য বীমা কার্ডে Pre-Hospitalization এবং Post-Hospitalization এর সুবিধা উপলব্ধ করাচ্ছে।
কারণ বীমা কোম্পানী দ্বারা Pre-Hospitalization এর মাধ্যমে রোগী হাসপাতাল ভর্তি হওয়ার পূর্বের ৩০-৬০ দিনের যাবতীয় OPD এবং বিভিন্ন ধরণের ডায়াগনেস্টিক টেস্ট এবং ওষুধের খরচ বহন করে।
আর Post-Hospitalization এর মাধ্যমে হাসপাতাল থেকে রুগীকে ছুটি দেওয়ার পর,৬০-১৮০ দিনের রুগীর বিভিন্ন ড্যাগেনস্টিক পরীক্ষা নিরীক্ষা ও ওষুধের খরচ বীমা কোম্পানী দ্বারা বহন করা হয়।
০৪. বীমা কোম্পনী থেকে বীমা ক্রয় করার আগে নজর রাখুন বীমা কোম্পানীর স্বাস্থ্য বীমা কার্ডে Day Care এর মত সুবিধা উপলব্ধ আছে কিনা।
কারণ আজকাল অনেক মেডিকেল সার্জারী,হাসপাতালে গিয়ে কয়েক ঘন্টার মধ্যে হয়ে যায়,যার জন্য রোগীকে হাসপাতালে সারাদিন ভর্তি হয়ে থাকার প্রয়োজন হয়না।
আপনি যখন কোনো বীমা কোম্পানী থেকে স্বাস্থ্য বীমা কার্ড করবেন,তখন একবার বীমা কোম্পানীর শর্তাবলীতে ভালো করে চোখ বুলিয়ে নেবেন আপনার নেওয়া স্বাস্থ্য বীমা কার্ডে Day Care এর সুবিধা আছে কিনা।
০৫. আজকাল সব রকম বীমা কোম্পানী তাদের Health insurance plans এর মধ্যে রুগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য এম্বুলেন্স চার্জ দিয়ে থাকে।
তাই আপনি আপনার স্বাস্থ্য বীমা কার্ড বানানোর আগে খেয়াল রাখবেন আপনার বীমা কোম্পানী রুগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য এম্বুলেন্স খরচ যোগাবে কিনা।
০৬. হেলথ ইন্সুরেন্স নেওয়ার আগে দেখে নিন আপনার পছন্দের বীমা কোম্পানীর মধ্যে Co-pay এর মত গোপন শর্ত ও নিয়মাবলী প্রযোজ্য কিনা।
কারণ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়,যেমন-মনে করুন কোনো মহিলাকে হাসপাতালে বাচ্চা প্রসব করার জন্য ভর্তি করা হল। আর সেই হাসপাতালের খরচ হল ০১ লক্ষ টাকা।
আর এখন যদি তার নেওয়া Health insurance plans এর মধ্যে Co-pay এর মত গোপন শর্ত হিসাবে ০১ লক্ষ ও তার বেশি চিকিৎসা খরচের জন্য ১০ % Co-pay এর শর্ত আছে।
তাহলে সর্বমোট ০১ লক্ষ টাকার ১০ % মানে ১০,০০০ হাজার টাকা রোগীর পরিবারকে দিতে হবে। তাই আমার মনে হয় Health insurance plans এর মধ্যে Co-pay এর মতো সুবিধা না নেওয়াই ভালো।
০৭. স্বাস্থ্য বীমা কার্ড নেওয়ার আগে দেখে নিন আপনার Health insurance plans এর মধ্যে রুগীর রুম রেন্টের উপর কোনো বিধি নিষেধ আছে কিনা।
বীমা কোম্পানী দ্বারা আপনাকে হাসপাতালে রুগী ও রুগীর attaindered এর জন্য যে প্রাইভেট রুম উপলব্ধ করানো হবে সেটা কোনো সেপারেট এসি না নন এসি রুম কিনা।
০৮. স্বাস্থ্য বীমা কার্ড নেওয়ার আগে দেখে নেবেন আপনার নেওয়া হেলথ ইন্সুরেন্স এর মধ্যে ICU এর জন্য আলাদা করে কোনো ফিস নেওয়া হবে কিনা। খেয়াল রাখবেন আপনার বীমা যেন ICU চার্জ মুক্ত হয়।
০৯. স্বাস্থ্য বীমা কার্ড নেওয়ার আগে আরো ০১ টি জিনিস মাথায় রাখবেন আপনার হেলথ ইন্সুরেন্স প্লানের মধ্যে Restoration সুবিধা আছে কিনা। আসুন ব্যাপার টাকে
আর একটু সহজভাবে বোঝার চেষ্টা করা যাক। মনে করুন আপনি কোনো বীমা কোম্পানীর কাছ থেকে স্বামী ও স্ত্রী দুজনের জন্য ০৫ লক্ষ টাকার বীমা নিলেন। কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে দেখা গেল
সেই বীমাকৃত রাশি কোনো একজনের ভারী অসুস্থতার কারণে একজনের পিছনে শেষ হয়ে গেলে,পুনরায় অন্যজনের নামে সেই বীমা রাশি রিস্টোরেশন হয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে কিনা।
১০. একটি সেরা স্বাস্থ্য বীমা কোম্পানী নির্বাচন করার আগে অবশ্যই ধ্যান রাখুন আপনার নেওয়া স্বাস্থ্য বীমা কার্ডের মধ্যে Top-up এবং Super Top-up করার সুবিধা আছে কিনা।
Top-up কভার নেওয়া থাকলে আপনার সুবিধা কি হবে,আসুন ব্যাপারটা একটু বোঝা যাক। মনে করুন আপনার স্বাস্থ্য বীমা কার্ডের ০৩ লক্ষ টাকার বীমা ছিল।
তার মধ্যে একজনের অসুখ দেখতে ০১ লক্ষ এবং আর একজনের অসুখ দেখাতে ০২ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গেল। কিন্তু আপনার নেওয়া Health insurance plan এর মধ্যে
Top-up এবং Super Top-up নেওয়ার সুবিধা থাকে তাহলে,আপনি আপনার Health insurance plans এর মধ্যে Top-up করিয়ে পুনরায় ০৩ লক্ষ টাকার বীমা রাশি active করিয়ে নিতে পারেন।
আপনার Health insurance plans এর মধ্যে যদি Super-top-up নেওয়ার সুবিধা থাকে তাহলে,আপনার Health কার্ডের মধ্যে as it is আগের শর্ত মত বীমার মধ্যে থাকা সমস্ত সুবিধা পুনরায় চালু হয়ে যাবে।
নতুন করে Health insurance plans নিলে যেমন Pre-existing diseases এর জন্য,যবে থেকে বীমা নেওয়া হয় সেই দিন থেকে আগামী ৪৮ মাসের যে ওয়েটিং পিরিয়ড থাকে
Comments (No)