How to make money from blogs? Income in 8 ways
কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়? ৮টি উপায়ে ইনকাম ব্লগার থেকে টাকা আয় করার উপায়: একটা সময় ছিলো যখন একজন ব্লগার শুধুমাত্র নিজের শখের বসে ব্লগে লেখালেখি করতো। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। ব্লগ এখন শখ নয়, পেশা হিসেবে নিচ্ছে। তাই কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়, এই প্রশ্নও প্রতিদিন অনেক ব্লগারের মনে আসছে। আগে যখন শখের বসে ব্লগিং করতো, তখন না মানুষ এতো সময় দিতো আর না এতো রিসার্চ করে লিখতে হতো। কিন্তু যখন থেকে ব্লগিং করে টাকা আয় করার সুযোগ হয়েছে, তখন থেকে কষ্টও বেড়েছে। তবে সবাই কষ্টের মিষ্টি ফল পাচ্ছেনা। অনেকে ব্লগ থেকে কত উপায়ে ইনকাম করা যায়, তা না জানার কারণে আয় করতে পারছেননা। আবার অনেকের ভিজিটরস না থাকায় করতে পারতে পারছেনা।
ব্লগার থেকে টাকা আয় করার উপায় নিয়ে আজকের আলোচনায় দ্বিতীয় সমস্যার সমাধান নেই, ইতিমধ্যে আমরা ব্লগে ভিজিটরস বৃদ্ধি করার জন্য অনপেজ এসইও এবং আর্টিকেল লেখার নিয়ম নিয়ে কথা বলেছি।
ব্লগ থেকে টাকা আয় করতে কিভাবে ব্লগিং করতে হবে?
ব্লগিং এবং ইনকামের সাথে একটি কথা প্রচলিত আছে, ট্রাফিক সমান উপার্জন। অর্থাৎ ইনকাম করার জন্য ব্লগে ট্রাফিক আসতে হবে।
সহজভাবে বলা যায়, আপনি একটি এলাকায় অনেক সুন্দর দোকান দিলেন, প্রচুর পোডাক্ট রাখলেন, সার্ভিসও ভালো। কিন্তু সমস্যা হলো দোকানে কাস্টমার আসছেনা। তাহলে কি ইনকাম হবে?
এখন প্রশ্ন হলো, এতকিছু করার পরও কেন ক্রেতা আসছেনা? এর পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রধান দুইটি কারণ হলো-
- আপনার নতুন দোকান সম্পর্কে এলাকার লোকজন জানেনা।
- আপনার দোকানে যেসব জিনিস রয়েছে, তার চাহিদা এলাকার লোকজনের নেই।
এখন এই দুইটি কারণকে আমরা যদি ব্লগিং এর সাথে সম্পর্ক করি, তাহলে ভিজিটরস না আসার প্রথম কারণ হিসেবে এসইও এবং মার্কেটিংকে দায়ী করা যায়।
অর্থাৎ, আপনার ব্লগ গুগলে যদি ভালো অবস্থান তৈরি করতে না পারে, সোশ্যাল মিডিয়ায় এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি করা না যায় তাহলে লোকজন জানতে পারবেনা। ফলাফল! ট্রাফিক না পাওয়া।
তাহলে করণীয় কী? ব্লগে নিয়মিত এসইও অপটিমাইজড আর্টিকেল পাবলিশ করা।
দ্বিতীয় কারণ, আপনি এমন কোনো টপিকে ব্লগ তৈরি করলেন যার জন্য সেরকম কোনো ট্রাফিক আসলেই নেই। তাহলে ভিজিটরস পাওয়ার আশা করাই ঠিক নয়। আপনার প্রয়োজন না হলে নিশ্চয়ই শুধু সার্চ করবেননা!
তাহলে সমাধান কী? সমাধান হলো এমন ব্লগ টপিক বাছাই করা, যে বিষয়ে প্রচুর ট্রাফিক রয়েছে।
ব্লগ থেকে আমি কত টাকা আয় করতে পারবো?
প্রথম শর্ত ছিলো ব্লগে ট্রাফিক নিয়ে আসা যেবিষয়ে আমরা ইতিমধ্যে জেনে নিয়েছি। একজন ব্লগার কত টাকা আয় করেন এই এমাউন্ট আরো কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন;
- ব্লগ ল্যাঙ্গুয়েজ
- ব্লগ টপিক
- ট্রাফিক সোর্স
বাংলায় একটি প্রথম শ্রেনীর ব্লগ মাসে যদি ৫০০০ ডলার আয় করে, একই ধরনের একটি ইংরেজি ব্লগ প্রতিমাসে মিনিমাম ৪০০০০ ডলার আয় করতে পারে ( শুধুমাত্র এড নেটওয়ার্ক থেকে আয়)।
এর কারণ, বাংলায় গুগল এডসেন্স থেকে উপার্জন খুবই কম। যেখানে বাংলায় গড় সিপিসি ০.০৩-.০৪ ডলার, সেখানে ইংরেজিতে সর্বোচ্চ ৫০ডলারও পাওয়া যায় একটিমাত্র এড ক্লিকে।
বাংলায় যে সিপিসি পাওয়া যায়, সেটি নির্ভর করে ব্লগের টপিকের উপর। ইনকাম, টেকনোলজি, প্রবাসী নিউজ নিশ অন্যান্য ব্লগ টপিকের চেয়ে বেশি সিপিসি পেয়ে থাকে।
ভারতের কয়েকটি ব্লগের আয়ের পরিমান ;
১) labnol.org – $60,000
২) shoutmeloud.com – $52,434
৩) mouthshut.com – $50,000
৪) yourstory.com – $30,000
৫) FoneArena.com – $22,000 [ তথ্যসূত্র – ব্লগার বাংলাদেশ ]
তৃতীয় ফ্যাক্টর- ট্রাফিক সোর্স। গুগল থেকে সার্চ করে আসা কোনো অর্গানিক ট্র্আফিকের জন্য যে পরিমাণ টাকা গুগল দেয়, ফেসবুক বা অন্য কোনো সোর্স থেকে আসলে তার অর্ধেকও পাওয়া যায়না।
তৃতীয় ফ্যাক্টরে আরো একটি বিষয় কাজ করে, সেটি হলো ট্রাফিক কোন দেশ থেকে আসছে। কারণ গুগল এডসেন্স Native এড শো করে। তাই আমেরিকা বা ইউরোপের ট্রাফিক সোর্স থেকে উপার্জন বেশি করা যায়।
কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়
ব্লগ থেকে আয় করার উপায় অনেক রয়েছে। তবে টেক নিশ নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের জন্য আয়ের উৎস বাকী সবার থেকে বেশি। আমরা এখানে সেসব উপায় নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলো সবার পক্ষেই করা সম্ভব হবে।
বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক থেকে আয়
ব্লগ থেকে উপার্জন এবং বিজ্ঞপন নেটওয়ার্ক একে অপরে সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কারণ যেকোনো ব্লগে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং সহজ উপায় হলো বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করা।
ব্লগে কোনো বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের এপ্রুভাল পেলেই আপনার আর কোনো কাজ করতে হবেনা। এড কোম্পনীই আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনার একাউন্টে টাকা জমা করতে থাকবে।
জনপ্রিয় এড নেটওয়ার্কগুলো হলো:
- Google Adsense
- Ezoic.com
- Media.net
তবে সর্বাধিক জনপ্রিয় এডসেন্স। অনেকে ব্লগিং শুরুই করেন এডসেন্স থেকে ইনকাম করার জন্য। একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট খোলার পর আপনার ব্লগের জন্য আবেদন করতে হবে।
ব্লগটি এডসেন্স নিয়ম-নীতি মেনে শুরু করা হলে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল খুব সহজেই পাওয়া যায়। বাংলায় ব্লগিং করলে মিডিয়া ডট নেট এর এপ্রুভাল পাবেননা কিন্তু Ezoic এ পাওয়া যায়।
তবে Ezoic.com এবং Media.net দুটোতেই Google Adsense এর চেয়ে ইনকাম বেশি হয়। সমস্যা হলো এই দুইটি নেটওয়ার্কেই এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য যথেষ্ট ট্রাফিক প্রয়োজন ( মাসিক দশ হাজারের বেশি )।
এছাড়াও ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য আরো অনেক এডসেন্স বিকল্প রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে বাংলাদেশী এড কোম্পানী BDADVERISE.
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার চিন্তা করে যেমন কিছু ব্লগার ব্লগিং শুরু করেন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটও তেমনি একটা ব্লগিং ইনকাম সোর্স।
সারা পৃথিবীব্যাপী প্রচুর ব্লগার রয়েছেন, যারা শুধুমাত্র অ্যামাজন, আলীবাবা, Ebay এসব অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের সাথে কাজ করার জন্য ব্লগিং শুরু করেছেন।
তবে আপনাকেও তাই করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বরং অন্য ইনকামের পাশাপাশি ব্লগে অ্যাফিলিয়েটিং করতে পারেন।
তবে বাংলায় ব্লগিং করলে এসব ইন্টারন্যাশনাল প্রোগ্রামে যোগ না দেওয়াই ভালো। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য বেছে নিতে পারেন বাংলাদেশী এফিলিয়েট প্রোগ্রাম।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি
প্রযুক্তির যুগে ফিজিক্যাল প্রোডাক্টের পাশাপাশি ডিজিটাল প্রোডাক্টেরও অভাব নেই। তাই এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনার ব্লগ থেকে সহজেই বেশ কিছু টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় ডিজিটাল প্রোডাক্ট হলো:
- রেডি ওয়েবসাইট
- ব্লগ থিম ( ব্লগার, ওয়ার্ডপ্রেস )
- ই-বুক
- সফটওয়্যার ও গেমস
- পুরাতন ডোমেইন, ইত্যাদি
অনলাইন কোর্স তৈরি করে আয়
বর্তমান প্রতিযোগিতার এই বাজারে টিকে থাকার তিনটি উপায় স্কিল, স্কিল, এবং স্কিল! পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করতে এবং ক্যারিয়ারে উন্নতির জন্য সফট স্কিল ও হার্ড স্কিল অর্জন করার বিকল্প নেই।
আপনারও যদি এমন প্রয়োজনীয় কোনো স্কিল থাকে তবে তা মানুষের সাথে শেয়ার করার জন্য বেছে নিতে পারেন আপনার ব্লগ প্লাটফরমকে।
আপনার কোর্স ফি যদি ১০০০টাকাও হয় এবং মাসিক মাত্র ৫০জন স্টুডেন্ট পেলেও আপনার মাসিক ইনকাম হবে ৫০হাজার টাকা।
আপনার কোর্স থেকে উপকৃত হলে প্রতিটি ব্যাচের স্টুডেন্ট আপনার জন্য ব্রান্ড এম্বাসেডর হয়ে যাবে। তারাই আপনার কাছে নতুন নতুন স্টুডেন্ট পাঠাবে।
অনলাইন কোর্স অফার করে ব্লগ থেকে অনেকেই টাকা ইনকাম করছেন। অনলাইন কোর্সের উপরই দাড়িয়ে আছে কিছু কিছু ব্লগ ও ওয়েবসাইট।
কিছু জনপ্রিয় অনলাইন কোর্স আইডিয়া:
- এসইও
- ইংলিশ লার্নিং
- কম্পিউটার ব্যাসিক
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ওয়েব ভেভেলপমেন্ট
- ওয়েব ডিজাইন, ইত্যাদি।
এটা মাত্র কয়েকটি কোর্স, হাজার হাজার কোর্স আইডিয়া রয়েছে। তাছাড়া আপনার কি ধরনের স্কিল রয়েছে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। যদি না থাকে তবে নিজে প্রথমে অনলাইন স্কিল ডেভেলপিং কোর্স করে নিন, অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিন।
সাবধান! নিজের অভিজ্ঞতা না থাকলে কোর্স অফার করে ব্লগার থেকে টাকা ইনকাম করার চিন্তা করবেননা, হীতে ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনতে পারে।
লোকাল বিজ্ঞাপন
ব্লগ থেকে টাকা আয় করার জন্য এটা অন্যতম প্রসিদ্ধ উপায়। এই উপায়ে ব্লগ থেকে ইনকাম অনেক বেশি, কিন্তু লোকাল বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য প্রয়োজন ব্লগের জনপ্রিয়তা।
বিভিন্ন কোম্পানী এবং প্রতিষ্ঠান তাদের প্রচারের জন্য জন্য বিভিন্ন জনপ্রিয় প্লাটফর্মে লোকাল বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আপনার ব্লগে যখন অনেক বেশি ট্রাফিক আসবে, জনপ্রিয়তা পাবে তখন আপনি কোম্পানীগুলোকে প্রস্তাব দিতে পারেন এবং একটা সময় তারা নিজেরাই আপনাকে এসে অফার করবে।
গেস্ট ব্লগিং
নতুন ব্লগাররা ডোমেইন অথরিটি এবং জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগ থেকে ব্যাকলিঙ্ক নেওয়ার জন্য গেস্ট ব্লগিং করে থাকে। অর্থাৎ তারা আপনার ব্লগের জন্য একটি আর্টিকেল লিখবে এবং সেখানে তার সাইটের একটি লিঙ্ক যুক্ত করবে।
আপনার ব্লগ থেকে পাওয়া একটি লিঙ্ক তার জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। তাই আপনি এর বিনিময়ে বেশ ভাল এমাউন্ট চার্জ করতে পারবেন। এই আর্টিকেলটি আপনার ব্লগের জন্য স্পন্সরড পোস্ট।
পেইড রিভিউ
যারা টেকনোলজি নিশ কিংবা রিভিউ টপিক নিয়ে ব্লগিং করেন তাদের ব্লগ থেকে টাকা কামানোর এটা ভাল উপায়। অনেক অনলাইন শপ, ফেসবুক শপ এর প্রোডাক্ট রিভিউ করার জন্য করে।
তাদের প্রোডাক্টগুলো রিভিউ করে ভিজিটরসদের জন্য একটা লিঙ্ক দিতে হয়। এই লিঙ্কের জন্যই মূলত টাকাটা পাবেন।
তবে সতর্ক থাকবেন, ভিজিটরস যেন বুঝতে না পারে, আপনি টাকার জন্য রিভিউ করছেন। অর্থাৎ আপনার রিভিউ করা প্রোডাক্ট যেন সত্যিই ভালো হয়, ক্রেতা যেন হতাশ না হয়।
অনলাইন সার্ভিস
ফ্রিল্যান্সাররা এখন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস এর পাশাপাশি নিজেদের ব্লগ খুলেও সার্ভিস দিচ্ছেন। এখানে তাদের ইনকামের কোনো ভাগ দিতে হচ্ছেনা।
আপনি যদি কোনো অনলাইন সার্ভিস দিতে চান, তাহলেও ব্যবহার করতে পারেন আপনার ব্লগটিকে। যেমন প্রতিবর্তন.কম ব্লগের পাশাপাশি এসইও আর্টিকেল অর্ডার নিয়ে বিক্রি করছে। সাথে রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস সাইট ডেভেলপমেন্ট, প্রফেশনাল ব্লগার ডিজাইন, অ্যাডসেন্স গাইড।
ব্লগ থেকে আয় শুরু হতে কত সময় প্রয়োজন হয়?
বাংলা ব্লগ থেকে টাকা আয় শুরু হওয়ার জন্য একটু সময় প্রয়োজন হয়। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করতে চাইলে একমাসের মধ্যেই অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়া যায়।
কিন্তু যেহেতু গুগল এডসেন্স ১০০ডলার না হলে পেমেন্ট দেয়না, তাই প্রথমবার এই টাকা হাতে পেতে ৩মাস বা তারও বেশি লেগে যায়।
যখন মাসিক ৩০হাজার বা তার বেশি ভিজিটরস থাকবে, তখন প্রতিমাসেই ব্যাংক একাউন্টে টাকা চলে আসবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও কোর্স ছাড়া অন্যান্য উপায়ে আয় করার জন্য আরো বেশি সময় প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিমাসে ১লাখ ইউনিক ভিজিটরস পাওয়া শুরু হলেই আপনার ব্লগটি সবগুলো উপায়ে আয় করতে শুরু করবে।
ইংরেজি ব্লগারদের টাকা আয় করার জন্য এতো দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবেনা, যদি আপনার মোটামোটি ট্রাফিক আসে এবং আরো ভালো হয় যদি কানাডা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ার ভিজিটরস পান।
শেষ কথা
কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায় তা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছন। ব্লগ থেকে টাকা ইনকামের আরো একটি সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বিভিন্ন সাইটে রেফার করা। যেমন- স্টক ফটো সাইট, ফ্রিল্যান্সিং সাইট, বিকাশ অ্যাপ, ইত্যাদি।
এসবের বাইরেও ব্লগ থেকে আয় করার উপায় রয়েছে, কিন্তু এগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজন মেধা, পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য।
ব্লগে সময় এবং মেধা দিন, ভবিষ্যতে ব্লগ আপনাকে অর্থ দিবে। ফ্রি ব্লগার থেকে টাকা ইনকাম শুরু করতে এখন নিশ্চয়ই আর কোনো সমস্যা নেই।
কোনো সমস্যা কিংবা ব্লগ দিয়ে আয় করার অন্য কোনো ভাল উপায় জানা থাকলে আমাদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেননা কিন্তু।
Comments (No)