বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়।
অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেই প্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পেরেছেন।
বিটকয়েন আয় সম্পর্কে এর আগেও পোস্ট হয়েছিল, তবুও একটু বলি, বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে । বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প অর্থনৈতিক নীতিমালা নিয়ে আসলে ২০১৭ সালে ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনের মূল্য দুই হাজার ডলার স্পর্শ করতে পারে, এক প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করেছে ডেনমার্কভিত্তিক স্যাক্সো ব্যাংক।
ইউরোপ, আমেরিকা উন্নত দেশে অল্প সময়েই বিটকয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিটকয়েন্ পদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিটকয়েন আয় করছেন।
এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া
বিটকয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিটকয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।
হয়তো বা আমার এই ছোট নিউজটি আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগতে পারে। একপয়সাও খরচ হবে না, একবার আমার কথায় ভরসা করেই দেখুন!!! সাইন আপ করলেই পাবেন ইন্সটেন্ট বোনাস। সাইন আপ করুন এখানে
আরো বিস্তারিত জানতে পাবেন সাইন আপ করার পর। সবাই ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ।