সুবিধাগুলো
০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে।
০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc).
০৩. পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
০৪. পেপালে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।
০৫. আমেরিকাতে একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পেতে পারেন, বিনামূল্যে।
০৬. প্রায় সব প্রতিষ্ঠান থেকে EFT গ্রহণ করতে পারবেন।
০৭. বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও).
০৮. কার্ডে আপনার নাম লিখা থাকবে, মানে নিজের নামে কার্ড পাবেন।
০৯. প্রথম বার যদি কার্ডে ১০০ ডলার কিংবা তার বেশি লোড করেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন। একবারে ১০০ ডলার কিংবা কয়েকবার মিলিয়ে ১০০ অথবা তার বেশি ডলার লোড করলে পাবেন ২৫ ডলার বোনাস।
১০. Freelancer, UpWork(oDesk), Fiverr, Elance, PeoplePerHour থেকে পেমেন্ট নিতে পারবেন। তাছাড়া কয়েকশত Affiliation সাইট যেমন MaxBounty, ClickSure, ClickBetter থেকে পেমেন্ট নিতে পারেন। অনেক PPC, PPD, PPP সাইট থেকেও পেমেন্ট নিতে পারবেন Payoneer কার্ডে।
মাষ্টার কার্ড কিভাবে পাবো?
আপনাকে নিচের ৪টি ধাপ অনুসরণ করতে হবেঃ
০১. কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
০২. আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন।
০৩. কার্ড Active করুন।
০৪. ডলার যোগ করুন।
একটি বিশেষ কথাঃ
আমার এই Blog মাধ্যমে আবেদন করলে আমারা আমাদের সর্বাত্মক সহায়তা দিয়ে থাকব, যা কার্ড Approval এ সহায়ক।
ধাপ-১ :
কার্ডের জন্য আবেদন করুন
প্রথমে এই ওয়েবসাইটে যাবেন >>
Click তারপর Sign Up ক্লিক করুন।
Personal Details – এ সঠিক তথ্য দিন।
জাতীয় পরিচয় পত্রে যেভাবে আছে সেভাবে দিবেন ।
আপনার নাম যদি Md. mahmud hossain হয় তাহলে লিখুন Md mahmud hossain (ডট বাদ দিয়ে)
ধরুন আপনার নাম Md. mahmud hossain তাহলে First Name = Md mahmud :: Last Name = hossain
আপনার পোস্টাল কোড ভুলে গেছেন? কাউকে ফোন দিন অথবা পোস্ট অফিসে যান অথবা এখানে দেখুন >> Post Code
সতর্কতাঃ
অনেকের নিজের জাতীয় পরিচয় পত্র নেই, তারা বাবা/মা/ভাই/বোন কারো নামে কার্ড করে থাকেন। অনেকে একই পরিচয়পত্র দিয়ে বহুদিন আগে কার্ড Approve করেছেন কিন্তু হাতে পাননি, তারা বাবা/মা/ভাই/বোন কারো নামে আবার কার্ড করে থাকেন যা Payoneer অনুমোদিত নয়।
Step ii তে ক্লিক করুন এবং তথ্য পূরণ করুন-
security
Step iii তে ক্লিক করুন এবং তথ্য দিন। Finish ক্লিক করুন। সব কিছু ঠিক থাকলে প্রথম ধাপ শেষ হলো।
যেকোনো সময় www.Payoneer.com -এ লগিন করে আপনার application status দেখতে পাবেন।
Application status দেখতে নিচের ছবিটি দেখুন।
কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আপনি পরিচয় নিশ্চিতের জন্য ইমেইল পাবেন (২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত লাগতে পারে)।
স্পাম ফোল্ডার দেখতেও ভুলবেন না।
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ২টি ছবি তুলুন, সামনের দিকের একটা, পিছনের দিকের একটা।
আপনার ইমেইল চেক করুন এবং Upload Link ক্লিক করে ছবি গোলো Upload করুন।
আপলোডের আগে ছবির সহজ নাম দিন যেমন mahmud1.jpg mahmud2.jpg (ছবির নামে কোনো স্পেস দিবেন না)
প্রথমে সামনের দিকের ছবিটা আপলোড করুন। দুটি ছবি একবারে আপলোড করবেন না।
আপনার ইমেইল আবার দেখুন, Upload Link টি আবার ক্লিক করুন, এবার ID কার্ডের পিছনের দিকের ছবিটা আপলোড করুন।
ধাপ-৩ : কার্ড Active করুন
৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে আপনার কার্ডটি চিঠি দিয়ে পাঠানো হবে। Check regularly card status by login at payoneer.com -এ লগিন করে দেখুন কার্ড পাঠানো হয়েছে কিনা।
পাঠানোর পর ২ থেকে ৬ সপ্তাহ লাগে কার্ড হাতে পেতে। নিয়মিত পোস্ট অফিসে যোগাযোগ রাখবেন। মাষ্টার কার্ডের ব্যাপারে বলবেন না, শুধু বলবেন আপনার একটা চিঠি আসবে, বিদেশ থেকে।
কার্ড হাতে পেলে এটি ওয়েবসাইট থেকে activate করতে হবে এবং পিন কোড দিতে হবে।
পিন কোড দিন যা এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলার সময় কাজে লাগবে।
ধাপ-৪ : ডলার যোগ করুন
আপনি অনেকভাবে কার্ডে ডলার তুলতে পারবেন
পেপাল থেকে (USA virtual address and payoneer virtual bank, it is free)
Freelancing ওয়েবসাইট থেকে যেমন oDesk, Freelancer, Elance, Guru ইত্যাদি
From Payoneer Partners – textlink, infolinks, clicksor, awsurvey, dreamtimes…
USA and European company থেকে.
অন্য মাষ্টার কার্ড দিয়ে
মনে রাখবেন, ডলার বিহীন Mastercard একটি প্লাস্টিকের টুকরা মাত্র, অনেকটা কানেকশনবিহীন সিমকার্ড এর মত। তাই আপনার পরের ধাপ হবে কিভাবে ডলার লোড করা।