শুরুতে একটু বিটকয়েন সম্পর্কে ধারনা দেওয়া ভালো। বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। তিনি এই মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন নামে অবিহিত করেন। এ ক্ষেত্রে সকল বিটকয়েন ব্যবহারকারি নিজ নিজ বিটকয়েন ওয়ালেট/অ্যাড্রেস ব্যবহার করে বিটকয়েন লেনদেন করে থাকেন। মাত্র ২৪ ডলার দিয়ে বিটকয়েন কিনে ৫ লাখ ইউরোর মালিক হয়ে যাওয়া নিয়ে ডিডাব্লিওর একটি মজার আর্টিকেল পড়ে আসতে পারেন এইলিঙ্কথেকে।কিভাবে আপনি বিটকয়েন ওয়ালেট/অ্যাড্রেস পাবেন?
বিটকয়েন ওয়ালেট/অ্যাড্রেস পাওয়ার জন্যে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের সাইট আছে যারা আপনাকে বিটকয়েন লেনদেনের জন্যে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার সুযোগ দিয়ে থাকে। এমনই একটি সাইট হলো কয়েনবেস। আপনিএখানেক্লিক করে আপনার নাম এবং ইমেইল আইডি ব্যবহার করে কয়েনবেসে আপনার জন্যে একটি বিটকয়েন ওয়ালেট খুলে ফেলতে পারেন। অ্যাকাউন্ট খুলার পর অ্যাকাউন্টি ব্যবহার করার জন্যে আপনাকে অবশ্যই ইমেইল আইডি ও মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করতে হবে। যদি আপনার আগে থেকেই বিটকয়েন ওয়ালেট/অ্যাড্রেস থেকে থাকে তাহলে সরাসরি নিচের ধাপে চলে আসুন।
বিটকয়েন আয়– আসলে অনেক সাইট আছে যারা আপনাকে তাদের সাইটের অ্যাড দেখার বিনিময়ে আপনাকে বিটকয়েন দিয়ে থাকে। এইসব সাইটে গিয়ে আপনার বিটকয়েন অ্যাড্রেস দিয়ে ক্যাপচা পূরণের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বিটকয়েন আয় করতে পারেন। আমি এখন আমার দেখা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য কিছু সাইটের কথা এখানে আলোচনা করবো
প্রথমেই বলতে হয়গোল্ডস-ডেসাইটটি সম্পর্কে, প্রথমেসাইটটিওপেন করুন। এরপর বিটকয়েন অ্যাড্রেসে আপনার বিটকয়েন আড্রেসটি পেস্ট করে স্পিন করুন। ভাগ্য ভালো থাকলে আপনি জ্যাকপটও পেয়ে যেতে পারেন এখানে স্পিন শেষ হলে ক্যাপচা পূরণ করে ক্লেইম করলেই আপনার ইপে.ইনফো অ্যাকাউন্টে সাথে সাথেই বিটকয়েন জমা হয়ে যাবে। একবার বিটকয়েন পাওয়ার ১০মিনিট পর আবার স্পিন করে বিটকয়েন পাওয়া যাবে এখানে।