Online জব করে মাসে 1000 ডলার আয় করুন। সেরা 5টি বাংলাদেশী অনলাইন জব প্ল্যাটফর্ম বর্তমান যুগ অনলাইনের যুগ। ইন্টারনেটের অভূতপূর্ব উন্নতির ফল আজ আমাদের চোখের সামনে দৃশ্যমান। মোবাইলে কথা বলা, ভিডিও চালু রেখে অফিসের কাজকর্ম করা, ঘরে বসে ডাক্তার দেখানোসহ নিত্য প্রয়োজনীয় সকল কাজই এখন চলে এসেছে হাতের মুঠোয়। অনলাইন মাধ্যম তাই সারাদেশেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
বর্তমান বিশ্বে তাই জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে অনলাইন জব। আমাদের দেশের বেকার যুবকদের জন্যও অনলাইন জব এসেছে দারুণ একটি সুযোগ হিসেবে। ঘরে বসেই কিছু দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে আপনিও অনলাইন জবের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।
বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্লাটফর্ম, ওয়েবসাইট এবং অনলাইন রিসোর্স থেকে আপনারা শিখতে পারবেন। পরবর্তীতে অনলাইন জব করে আপনি স্বনির্ভর হতে পারবেন।
আমাদের আজকের এই পোস্টে আমরা অনলাইন জব কি, অনলাইন জবের জন্য কি কি দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজন হয়, বাংলাদেশী অনলাইন জব খোঁজার ওয়েবসাইট কি, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তো চলুন, শুরু করা যাক!
অনলাইন জব কি?
ইন্টারনেট প্রযুক্তির সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ডিভাস, যেমন– মোবাইল, ইন্টারনেট, কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস এর মাধ্যমে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন কোম্পানি বা কোন একক ব্যক্তির অধীনে কাজ করার মাধ্যমে অনলাইনেই টাকা আয় করাকে বলা হয় অনলাইন জব।
অনলাইন জব বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন:
প্রজেক্ট ভিত্তিক
চুক্তিভিত্তিক
মাস ভিত্তিক
আপনি আপনার সুবিধা মত যেকোনো ধরনের অনলাইন জব বেছে নিতে পারবেন।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে সারাবিশ্বেই সকল বড় বড় প্রতিষ্ঠান গুলো এখন অনলাইনের মাধ্যমে অফিস চালু করেছে। ফলে অনলাইন জবের ধারনা ও চাহিদায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে।
অনলাইন জব করতে কি কি প্রয়োজন
অনলাইন জব যেকোনো জায়গা থেকে করা সম্ভব। তাই যোগাযোগ রক্ষার জন্য কিছু ডিভাইস অবশ্যই থাকা প্রয়োজন। অনলাইন জব করতে যেসব জিনিসের প্রয়োজন সেগুলো হলোঃ
একটি মোবাইল বা ল্যাপটপ
উচ্চগতিসম্পন্ন স্ট্যাবল ইন্টারনেট কানেকশন
কমিনিউকেশন স্কিলস
মোটামুটি ইংরেজি ভাষাজ্ঞান
কিছু সফট স্কিল
অনলাইন জব এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে মজার জিনিস হল আপনার একাডেমিক দক্ষতা বা রেজাল্ট এখানে কোনো কাজে আসবেনা। আপনার দক্ষতার মূল্য এখানে বেশি। আপনি যত বেশি দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন অনলাইনে তত বেশি আয় করতে পারবেন। তাই ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইন জব এর জন্য কোর্স করা আপনার ক্ষেত্রে প্লাস পয়েন্ট হবে।
অনলাইন জব কি সেটা তো বুঝলাম। এখন নির্দিষ্ট কিছু জব যেগুলো বাংলাদেশ থেকে সহজেই পাওয়া সম্ভব, এমন কিছু অনলাইন জব নিয়ে আলোচনা করব।
অনলাইন টাইপিং জব
শুরুতেই রয়েছে অনলাইন টাইপইং জব। বর্তমানে দেশের হাজার হাজার যুবক অনলাইন টাইপিং জব করে প্রচুর পরিমানে টাকা আয় করছেন। অনলাইন টাইপিং জব মানে নির্দিষ্ট কোনো রিসোর্স থেকে কোনো কিছুকে নতুনভাবে টাইপ করা। বিভিন্ন ধরনের অনলাইন টাইপিং জব রয়েছে। যেমনঃ ডাটা এন্ট্রি, ফর্ম ফিলাপ, ক্যাপচা এন্ট্রি, ছবি থেকে টাইপিং ইত্যাদি।
অনলাইন টাইপিং জব পার্টটাইম বা ফুল টাইম দুইভাবেই করা যায়। এই লেখাটিতে আমরা মোটামুটিভাবে ফুল টাইম টাইপিং জব গুলোর ব্যাপারে আলোচনা করব।
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি জব
যদি আপনি বেশ দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে কোনো লেখা টাইপ করতে পারেন, তাহলে ডাটা এন্ট্রি জব আপনার জন্যই। এই অনলাইন জবের মাধ্যমে আপমি ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি জব মূলত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। প্রথমটিমটি হচ্ছে, ফ্রিল্যান্সিং (মুক্ত পেশা) করে। ফ্রিল্যান্সিং আবার দুইধরনের হতে পারে, পার্টটাইম আর ফুলটাইম জব। তাছাড়া আপনি বিভিন্ন জব পোর্টাল গিয়ে নানান কোম্পানির জন্যও কাজ করতে পারেন।
বাংলাদেশে বর্তমানে ডাটা এন্ট্রির তেমন কাজ না থাকলেও ইন্ডিয়াসহ আশেপাশের দেশের মার্কেটপ্লেস গুলোতে এরকম পার্ট টাইম অনলাইন ডাটা এন্ট্রি জব অনেক পেয়ে যাবেন। আপনি Upwork.com, indeed.com, fiverr.com এই সাইট গুলিতে ডাটা এন্ট্রির কাজের জন্য প্রচুর বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। তাছাড়া আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটেও ডাটা এন্ট্রির কাজ পেয়ে যাবেন।
বাংলাদেশে বসে অনলাইন ডাটা এন্ট্রি জব পাওয়ার জন্য প্রথমত কাজটি ভালোভাবে শিখতে হবে। শেখার পর অনলাইন মার্কেট প্লেস গুলোতে অ্যাকাউন্ট করে ফ্রীলান্সিং শুরু করতে হবে। নির্দিষ্ট কোনো দক্ষতা অর্জন করে এরপর কাজে নামলে অনেক বেশি ভালো হবে। ফলে যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করা সম্ভব। অনলাইন ডাটা এন্ট্রির জব সহজে কোথায় শিখতে পারবেন সেটি দেখতে পোস্টের শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
কপি টাইপিং জব
যারা অনলাইন জবের ক্ষেত্রে একেবারেই নতুন, তারা প্রথমত কপি টাইপিং জব শুরু করতে পারেন। কপি টাইমিং জব মানে মূলত নির্দিষ্ট কোনো ডকুমেন্ট বা পেপার থেকে সেটিকে হুবহু টাইপ করে নতুন ফাইলে রূপান্তর করা। অনলাইনে কপি টাইপিং জবের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। অনেক লোকই বিভিন্ন দুষ্প্রাপ্য ও পুরনো বই পুস্তক বা ডকুমেন্টকে সংরক্ষণ করার জন্য নতুনভাবে সেগুলোকে টাইপ করান এবং ডিজিটাল বই হিসেবে প্রকাশ করেন।
তাই শুধুমাত্র দ্রুতগতিতে টাইপিং করতে পারলেই আপনি কপি টাইপিং জব শুরু করতে পারেন। অপেক্ষাকৃত সহজ কাজ হওয়ায় এই কাজে পেমেন্ট কিছুটা কম এবং প্রতিযোগীতা অনেক বেশি থাকে। তাই দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে।
বিভিন্ন অনলাইন মার্কেট প্লেস, যেমনঃ Fiverr, Upwork, freelancer, indeed ইত্যাদি সাইটে কপি টাইপিং এর প্রচুর কাজের অফার পাওয়া যায়।
ব্লগিং
অনলাইন জব থেকে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে ব্লগিং বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম। অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মত প্রকাশ, বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার করা ও দৈনন্দিন জীবনের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্থান হলো ব্লগিং (Blogging)। বর্তমানে ব্লগিং এর মাধ্যমে কিছু টাকা ইনকাম করা যায় বলে এর চাহিদা ক্রমশই বেড়েই চলেছে।
সাধারনত, যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে বলা হয় ব্লগার। এই ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ব্লগ সাইটে বিভিন্ন কনটেন্ট যুক্ত করেন আর ব্যবহারকারীরা সেখান থেকে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য নেন। অনেক সময় ব্লগে ব্যবহারকারীদের মন্তব্য বা অভিবাক্তি প্রকাশ করতে পারেন। এছাড়াও বর্তমান কালে ব্লগিং, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতার একটি অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠছে। সাম্প্রতিক ঘটনাসমূহ নিয়ে এক বা একাধিক ব্লগার রা এটি নিয়মিত আপডেট করেন।
ব্লগিং শুরু করে সেখান থেকে আয় করতে চাইলে আপনাকে কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হবে।
প্রথমত, ব্লগের জন্য সঠিক ডোমেইন নাম নির্বাচন করতে হবে। কোনো ব্লগ সাইট তৈরি করার পর প্রথম কাজটি হলো, একটি ব্রান্ড-এবল , উচ্চারনে সহজ ও শ্রুতিমধুর এবং সবার সহজে মনে থাকবে, এমন একটি ডোমেইন নাম নির্বাচন করা।
দ্বিতীয়ত, ব্লগ সাইটের জন্য একটি ভালো মানের হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করতে হবে। ডোমেইন নাম নির্বাচন করার মত একটি ভালো মানের হোস্টিং সার্ভিস ক্রয় করাও ব্লগের জন্য অনেক জরুরি।
তৃতীয়ত, ব্লগটি সুন্দরভাবে ডিজাইন করতে হবে। ডোমেইন ও হোস্টিং নেওয়ার পর ব্লগ ডিজাইন করতে হবে। ডিজাইন করার জন্য, প্রথমে হোস্টিং Cpannel এ ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে নিতে হবে। তারপর একটি থিম ইনস্টল করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় কাস্টমাইজ করে পছন্দমতো ডিজাইন করতে হবে। থিম গুলো কিভাবে কাস্টমাইজ করবেন সে বিষয়ে অনলানেই প্রচুর ফ্রি ভিডিও পাবেন। এগুলো দেখে আপনি নিজেই ব্লগটি ডিজাইন করতে পারবেন।
চতুর্থ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হলো, ব্লগে কন্টেন্ট লেখা, পাবলিশিং করা এবং মার্কেটিং করা। আপনার ব্লগটি ডিজাইন করার পর কোনো নির্দিষ্ট বিষয় এর উপর কন্টেন্ট লিখতে হবে এবং সেগুলো ঐ ব্লগে পাবলিশ করতে হবে। কন্টেন্ট লিখার ক্ষেত্রে অবশ্যই তথ্যবহুল লেখা প্রাধান্য পাবে এবং আর্টিকেলটি সার্বিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। ব্লগে কন্টেন্ট পাবলিশ করার পর সেগুলো বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে শেয়ার করলে অনেক বেশি ভিজিটর পাওয়া যাবে।
পরিশেষে, ৪ টি ধাপ সম্পন্ন করার পর আপনার ব্লগে অধিক সংখ্যাক ভিজিটর বা পাঠক আসতে শুরু করবে । তখন আপনি গুগল ও অন্যান্য কোম্পানি থেকে অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তারপর সেটা আপনার ব্লগ সাইটের সাথে কানেক্ট করে সেখান থেকে নিদির্ষ্ট পরিমাণ রেভিনিউ প্রতি মাসে আয় করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার ব্লগটি জনপ্রিয় হয়ে গেলে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের বিজ্ঞাপনের জন্য আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। সেখান থেকেও আপনি বেশ বড় অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সুতরাং ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরে লেগে থাকলে অনলাইন জব থেকে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে বাংলার চেয়ে ইংরেজি ভাষার ব্লগিং এ দ্রুত আয় করা সম্ভব।
ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট অনলাইন জব
ইন্টারনেটের এই যুগে এখন চাইলেই ঘরে বসে পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজও করা সম্ভব। এই এসিস্টেন্ট জব যেকোনো বিজনেস পার্সন বা বড় কোনো কোম্পানির হতে পারে। এসিস্টেন্টদের মূলত প্রত্যেক দিনের যে নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ গুলো রয়েছে সেগুলোর দেখাশোনা করতে হয়। ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্টদের ক্ষেত্রে অনলাইন কাজ গুলো করতে হয়। ফলে এ কাজের জন্য আপনাকে সশরীরে উপস্থিত না থাকলেও চলবে।
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট হিসেবে যে কাজ গুলো আপনি ঘরে বসে রিমোটলি করতে পারবেন সেগুলো হলোঃ
ব্লগিং
কনটেন্ট রাইটিং
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
অ্যাড ম্যানেজমেন্ট
ইমেইল ম্যানেজমেন্ট
এছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ অনলাইনে রয়েছে যেগুলোর জন্য বিভিন্ন কোম্পানি বা বিজনেসম্যান রা ব্যক্তিগতভাবে পার্টটাইম বা ফুল টাইম ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ করতে চায়।
upwork.com, Fiverr, Guru.com ইত্যাদি সহ আরো অনেক অনলাইন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসেই ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ পাওয়া যায়। এই সাইটগুলোতে একাউন্ট খুলে সার্চ করলেই আপনি ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর জব পেয়ে যেতে পারেন।
অনলাইনে পার্ট টাইম জব
অনলাইন বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার্টটাইম হিসেবে অন্য কোনো ব্যক্তির অধীনে যেকোনো ধরনের কাজ করে দেওয়াকে ফ্রিল্যান্স কাজ বলা হয়। অনেকে এটিকে অনলাইনে পার্ট টাইম জব বলে থাকেন। অনলাইনের পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে যে লোক কাজের জন্য নিয়োগ দেন তাকে বলা হয় ক্লায়েন্ট বা বায়ার। আর যিনি সেই লোকের হয়ে কাজ করে দেন তাকে বলা হয় সেলার।
কাজের মাধ্যমে আপনি কোনো ভালো ক্লায়েন্টের সুনজরে পড়ে গেলে অনেক বেশি লাভবান হতে পারবেন। এমনকি বিভিন্ন বিশ্বখ্যাত কোম্পানিও ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনাকে নিয়োগ করতে পারে। তাই দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে পার্ট টাইম জব আপনার জন্য একটি আদর্শ টাকা আয় করার মাধ্যম হতে পারে।
ইতোমধ্যে আমরা বেশ কিছু ফ্রিল্যান্সিং বা পার্ট টাইম জবের ক্ষেত্র বর্ণনা করেছি। এখন সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু ফ্রিল্যান্সিং কাজের নাম উল্লেখ করছি। এই কাজ গুলো আপনি পার্ট টাইম করতে পারবেন। যেমনঃ
Graphic design
Web design
Video editing
Sound design
Search engine optimization (SEO)
Programming
Photography
বাংলাদেশী অনলাইন জব
অনলাইন জবের নানা ক্ষেত্র নিয়ে এতক্ষনে হয়তো আপনারা জেনে গেছেন। কিন্তু বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার, বিশেষ করে একদম নতুন যারা অনলাইন জব শুরু করেছেন তাদের ক্ষেত্রে গ্লোবাল মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়া অনেক বেশি কঠিন। তাছাড়া পেমেন্ট মেথড নিয়েও অনেকে বেশ সমস্যায় পড়েন। এক্ষেত্রে আপনারা বাংলাদেশী অনলাইন জব প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
তাছাড়া মেম্বার হওয়ার সাথে সাথেই আপনাকে একটি রেফারেল কোড দেওয়া হবে। সেই কোড ব্যবহার করলে কেউ মেম্বার হলে তার আয়ের ২০% সরাসরি আপনার একাউন্টে চলে যাবে। অর্থাৎ রেফার করার মাধ্যমেও আপনি বেশ বড় অংকের টাকা আয় করতে পারবেন।
সহজ এফিলিয়েটস ডট কম Sohojaffiliates.com
আর আপনি যদি একেবারে নতুন হন তাহলে আপনার জন্য ভাল হবে সহজ এফিলিয়েট। এখানে মাত্র ৫ টা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখেই কাজ করতে পারবেন। ৫০০ টাকা হলেই উইথড্র দিতে পারবেন। ১ থেকে ২ ঘন্টায় পেমেন্ট দিয়ে দেয়। সাইটের লিংক সহজ এফিলিয়েটস।
পরিশেষে
অনলাইন জব বা অনলাইন থেকে টাকা আয় করা এখন সারাবিশ্বেই যুবকদের বিকল্প কর্মসংস্থানের সু্যোগ সৃষ্টি করেছে। গ্লোবাল মার্কেটপ্লেস গুলোতে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন জব রয়েছে। সুনির্দিষ্ট কিছু দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে আপনিও অনলাইন জব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
আজকের এই পোস্টে আমরা অনলাইন জব কি, অনলাইন কি কি ধরনের রয়েছে, বাংলাদেশী অনলাইন জব প্ল্যাটফর্ম সব বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেছি। আপনাদের আরো কোনো জিজ্ঞাসা বা প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখুন।
Comments (No)