টাইম ইজ মানি ট্রেডিং

ফরেক্স মার্কেট ডেভেলপমেন্ট – খুজে দেখুন যে মার্কেটে কি কথাবার্তা চলছে। দেখুন যে অ্যানালিস্টরা কি নিয়ে লাফালাফি করছে আর মার্কেট কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে।
নিউজ রিলিজ – জেনে রাখুন যে প্রতিদিন কোন নিউজ রিপোর্ট আসছে আর সেগুলো মার্কেটে কি ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। নিউজ যত প্রয়োজনীয় হবে, মার্কেটে তত বেশী মুভমেন্ট আশা করতে পারবেন। তাই ফরেক্স ক্যালেন্ডার এর দিকে নজর রাখবেন।
অন্যান্য কমোডিটির মার্কেট প্রাইস – তেলের দাম অথবা ইউএস ট্রেজারি ইয়েল্ড কারেন্সির মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে, তাই সেগুলো কিরকম করছে সেদিকে নজর রাখতে পারেন।
সাম্প্রতিক ইভেন্টসমূহ – বিভিন্ন নিউজ ওয়েবসাইট চেক করে দেখতে পারেন যে পৃথিবীর কোথায় কি হচ্ছে। ইভেন্ট যেমন মেজর ইলেকশন, সামরিক দ্বন্দ্ব, অথবা পলিটিক্যাল স্ক্যান্ডাল কারেন্সির মুভমেন্ট অথবা গ্লোবাল রিস্ক সেন্টিমেন্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

টাইম ইজ মানি ট্রেডিং 1
টাইম ইজ মানি ট্রেডিং

শেষমেশ, দৈনিক ইকোনোমিক অ্যানালিসিস করার পরে, চার্টের দিকে চোখ দিতে হবে। চার্ট আপনাকে কী সাপোর্ট/রেজিস্ট্যান্স, ট্রেন্ড, এবং সম্ভাব্য এন্ট্রি প্রাইস সম্পর্কে ধারনা দিবে।

টাইম ইজ মানি:

নতুন ট্রেডারদের মধ্যে একটি প্রচলিত ভুল হল যে তারা মনে করে ফরেক্সে খুব দ্রুত অর্থ উপার্জন করা যায়! যদিও এটা একেবারে মিথ্যা নয় যে ফরেক্সে দ্রুত অনেক অর্থ উপার্জন করা যায়, তার মানে এই না যে কেউ লং-টার্মে এদিয়ে লাভবান হবে।

একটা প্রচলিত পরিস্থিতি হল যে নতুন ট্রেডার ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে একটু লেখাপড়া করে, আর তারপর একটা সিস্টেম খুজে বের করে যেটা দাবি করে যে খুব দ্রুত বড়লোক হওয়া যাবে, আর তা দেখে নতুন ট্রেডার তার উপর ঝাপিয়ে পরে। কারন সে মনে করে যে তার যথেষ্ট জ্ঞান হয়েছে মিলিয়ন ডলার কামানোর।

দুর্ভাগ্যবশত “হানিমুন” শেষ হলে যেমন উত্তেজনা কমে যায়, ঠিক তেমনি নতুন ট্রেডার বুঝতে পারে যে জিনিসপত্র এতো সোজা না। সে বুঝতে পারে যে সিস্টেমটা যেমন দাবি করেছিলো, সেরকম কাজ করে না।

ট্রেডার হিসেবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেটা আপনি ইনভেস্ট করতে পারেন সেটা হল সময়। প্রতিটি ট্রেডিং ডেতে কিছু না কিছু শেখার থাকে, আর যদি শেখার বন্ধ করে দেন, তাহলে আপনি সফল ট্রেডার হতে পারবেন না।

ব্যাসিক জিনিসপত্র শিখতে কতদিন সময় লাগবে সেটার হিসাব রাখুন। তারপরে চিন্তা করুন যে চার্ট পড়তে, নিউজ, নিজের ট্রেড রেকর্ড এবং মার্কেটে ঢুকতে কতটুকু সময় লাগবে।

যে “ফুল-টাইম” চাকরির মত এখানে সময় দিতে পারবে, তার জন্য এটা কোন সমস্যা না। কিন্তু, বেশীরভাগ মানুষের মত যদি আপনার চাকরি থাকে, লেখাপড়া করেন, অথবা মেয়েদের বাসার নিচে গিয়ে দাড়িয়ে থাকতে হয় তাহলে আপনি নিজের সবটুকু সময় ট্রেডিঙে দিতে পারবেন না।

এর মানে এই না যে আপনি ট্রেড করতে পারবেন না, কিন্তু এটা আপনার জন্য কোন ট্রেডিং স্টাইল প্রয়োজন সেটা নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে। হয়ত আপনি স্ক্যাল্পার অথবা ডে-ট্রেডার হতে পারবেন না, কিন্তু লং টার্ম ট্রেডিং হয়ত আপনার সময়সূচী অনুযায়ী ভালো হবে।

প্রতিদিন আপনার মার্কেট অ্যানালাইজ করার জন্য সময়ের প্রয়োজন। কারন নিউজ মার্কেট মুভ করায়, তাই এটা জানা প্রয়োজন যে বিশ্বের কোথায় ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে আর সেটাকে আপনার দৈনিক রুটিনের অংশ বানিয়ে নিন।

কয়েকটা জিনিস যা মার্কেট অ্যানালিসিসে লক্ষ্য করবেনঃ

ফরেক্স মার্কেট ডেভেলপমেন্ট – খুজে দেখুন যে মার্কেটে কি কথাবার্তা চলছে। দেখুন যে অ্যানালিস্টরা কি নিয়ে লাফালাফি করছে আর মার্কেট কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে।
নিউজ রিলিজ – জেনে রাখুন যে প্রতিদিন কোন নিউজ রিপোর্ট আসছে আর সেগুলো মার্কেটে কি ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। নিউজ যত প্রয়োজনীয় হবে, মার্কেটে তত বেশী মুভমেন্ট আশা করতে পারবেন। তাই ফরেক্স ক্যালেন্ডার এর দিকে নজর রাখবেন।
অন্যান্য কমোডিটির মার্কেট প্রাইস – তেলের দাম অথবা ইউএস ট্রেজারি ইয়েল্ড কারেন্সির মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে, তাই সেগুলো কিরকম করছে সেদিকে নজর রাখতে পারেন।
সাম্প্রতিক ইভেন্টসমূহ – বিভিন্ন নিউজ ওয়েবসাইট চেক করে দেখতে পারেন যে পৃথিবীর কোথায় কি হচ্ছে। ইভেন্ট যেমন মেজর ইলেকশন, সামরিক দ্বন্দ্ব, অথবা পলিটিক্যাল স্ক্যান্ডাল কারেন্সির মুভমেন্ট অথবা গ্লোবাল রিস্ক সেন্টিমেন্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

শেষমেশ, দৈনিক ইকোনোমিক অ্যানালিসিস করার পরে, চার্টের দিকে চোখ দিতে হবে। চার্ট আপনাকে কী সাপোর্ট/রেজিস্ট্যান্স, ট্রেন্ড, এবং সম্ভাব্য এন্ট্রি প্রাইস সম্পর্কে ধারনা দিবে।

Comments (No)

Leave a Reply

এই সাইটের কোন লেখা কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ