ফেসবুক মার্কেটিং এ ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ নিয়ে অনেকেই অনেক ধরণের সমস্যার সম্মূখীন হন।
এই পোস্টটি কাদের জন্য উপযোগী?
- মার্কেটিং/ব্র্যান্ড পেশাজীবী
- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী
- অনলাইন ফ্রিল্যান্সার
- ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এ আগ্রহী
- বিভিন্ন কোম্পানির পরিচালক
- মার্কেটিং এজেন্সির পরিচালক
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ ব্যাবস্থাপনা বিভাগের কর্মকর্তারা
- বিভিন্ন পেশাজীবী যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, লইয়ার ইত্যাদি
যা যা শেখা যাবে এই ব্লগ থেকে
- ফেসবুক মার্কেটিং এর বিভিন্ন অবজেকটিভ নিয়ে বিস্তর ধারণা হবে
- মার্কেটিং এর কোন ধাপে এবং কখন কোন ধরণের ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ ব্যবহার করা উচিত
- ফেসবুক ক্যাম্পেইনের বিড স্ট্র্যাটেজি নিয়ে ধারণা পাওয়া যাবে
বাংলাদেশ এবং ভারতের বাংলা ভাষাভাষী সকলকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ! আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গিয়েছেন যে ফেসবুক মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ফেসবুক ক্যাম্পেইন অবজেক্টিভ। আমরা আজকে এ বিষয়টিকে নিয়ে বিস্তর আলোচনা করব।
ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে যারা কাজ করেন তারা বিভিন্ন সময়ে ফেসবুক মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে কোন অবজেক্টিভ নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন সেটা নিয়ে খুবই দ্বিধাদ্বন্দে ভোগেন। আজ আমরা ফেসবুকের বিভিন্ন ক্যাম্পেইন অবজেক্টিভ নিয়ে আলোচনা করব।
ফেইসবুক ক্যাম্পেইন অবজেক্টিভ এ সাম্প্রতিক সময়ে “Buying Type” নামের একটি অংশ যুক্ত হয়েছে যেটি আমরা নিচের ছবি থেকে দেখতে পারব, এদের একটি হচ্ছে Auction এবং অন্যটি হচ্ছে Reach & Frequency
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন মানুষের কাছে এটা শোনা যাচ্ছে যে তাদের রিচ কমে গেছে এবং তারা আগের মত আর রেজাল্ট পাচ্ছেন না। এই আর্টিকেলটি পুরোপুরি পড়লে আশা করছি আপনাদের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
Auction
Auction বলতে আমরা যেটা বুঝি সেটা হচ্ছে যে আপনি নিজে ক্যাম্পেইনটি করছেন নির্দিষ্ট কোন অডিয়েন্সকে টার্গেট করে ঠিক একই ভাবে অন্য একজন অ্যাডভারটাইজার অন্য একটি ক্যাম্পেইন ঠিক একই অডিয়েন্সকে টার্গেট করে দিচ্ছে তখন ফেসবুক নিচের বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়ে আপনার এ্যাড কে টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দেয়। এ বিষয়কে আপনি গুগল এ্যাডের কোয়ালিটি স্কোরের সাথে তুলনা করতে পারেন এবং আমার কাছে মনে হয়েছে যে দুটি প্লাটফর্মই প্রায় একই ধরণের স্ট্র্যাটেজি ব্যবহার করে আপনার ক্যাম্পেইনের কোয়ালিটি বিচার করে। আর আপনার ফেসবুক ক্যাম্পেইনের কোয়ালিটির বিচার নিচের তিনটি ফ্যাক্টর কে ব্যবহার করে করে থাকে এবং আপনার কোয়ালিটি ভালো না হলে আপনার খরচ বেড়ে যাবে রিচ কমে যাবে, ফলশ্রুতিতে আপনার রেজাল্টও কমে যাবে।
Bid: আপনি কত ডলার সেট করছেন আপনার বিডে এবং বিড এর স্ট্র্যাটেজি নিয়ে আমাদের অন্য একটি ডিসকাশনে আমরা আরো বিস্তারিত আলোচনা করব।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশ এবং ভারতের বাংলা ভাষাভাষীদের ক্ষেত্রে আমার মতামত হচ্ছে আপনি অটোমেটেড বিডিং ব্যবহার করতে পারেন। যদিও যারা অনেক অভিজ্ঞ মার্কেটার তারা ম্যানুয়াল বিডিং এ যেতে পারেন ।
Estimated action rates: আপনার এ্যাডে কেমন এ্যাকশন হচ্ছে সেটির উপড় ভিত্তি করেও ফেসবুক আপনার এ্যাড কে একটা র্যাঙ্কিং করে । তার মানে হচ্ছে আপনার কম্পিটিটিটর যিনি এ্যাডভার্টাইজার রয়েছেন তার এ্যাকশন রেইট যদি আপনার থেকে বেশি হয় তাহলে তিনি কিন্তু এই গেইমে জিতে গেলেন এবং তার এ্যাড কিন্তু ফেসবুক বেশি গুরুত্ব দিবে এবং খরচ ও কম হবে। অন্যদিকে আপনার এ্যাডের খরচ বেড়ে যাবে। তার মানে হল আপনার এ্যাডের এ্যাকশন রেইট বাড়াতে হবে। আর এই এ্যাকশন রেইট বাড়াতে গেলে নিচের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা যেতে পারেঃ
- আপনার এ্যাডের কপি মজার হওয়া উচিত
- কাম্পেইনের ভিজ্যুয়াল চমতকার হতে হবে যাতে করে মানুষ এ্যাকশন নেয়
Ad Quality: বিভিন্ন তথ্যের উপড় ভিত্তিক করে ফেসবুক আপনার এ্যাডের কোয়ালিটি বিচার করে থাকেন যেমনঃ অডিয়েন্স রা এ্যাড কি দেখছেন নাকি হাইড করে রাখছেন কিংবা আপনার পণ্য বা সেবার কোন তথ্য লুকাচ্ছেন কিনা কিংবা অডিয়েন্স কে ভুল তথ্য দিচ্ছেন কিনা ইত্যাদি।
Reach & Frequency
রিচ এবং ফ্রিকোয়েন্সি নিয়ে কথা বলার আগে আমাদের কে জানতে হবে রিচ এবং ফ্রিকোয়েন্সি কি জিনিস।
রিচঃ আপনার বিজ্ঞাপনটি কতজন মানুষের কাছে পৌঁছেছে সেটি এই মেট্রিক থেকে জানা যায়।
ফ্রিকোয়েন্সিঃ
একদম সহজ ভাষায় বলতে গেলে বলতে হবে যে একজন অডিয়েন্স কে কতবার এ্যাড টা দেখানো হল সেটাই হল ফ্রিকোয়েন্সি। ফ্রিকোয়েন্সি মেজারমেন্ট করা হয়ে এভাবেঃ
ফ্রিকোয়েন্সি = ইম্প্রেশন/রিচ
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ রিচ এবং ফ্রিকোয়েন্সি নিয়ে বিস্তারিত জানতে এবং ফেসবুক মার্কেটিং এর বিভিন্ন মেজারমেন্ট মেট্রিক জানতে আমাদের অন্য একটি আর্টিকেল রয়েছে যেটি পাওয়া যাবে এই লিঙ্ক থেকেঃ ক্লিক করুন
এবার একটি প্রশ্ন থেকেই যায় আর সেটি হল কখন আপনি রিচ ব্যবহার করবেন আর কখন আপনি ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করবেন। এই বিষয়টি নিয়ে খুব শীঘ্রই আমাদের ওয়েবসাইটে আরো একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হবে। আশা করছি আপনারা সেখান থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাবেন। এবার আসা যাব মূল আলোচনায়।
FREE TRAINING
on Strategic & Data Driven Facebook MarketingENROLL NOW FOR FREE ARTICLE CONTINUES
ফেসবুকের ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ কে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেগুলো হলঃ
- Awareness
- Consideration
- Conversion
প্রত্যেকটি ভাগে বেশ কিছু অপশন আছে যেগুলোকে নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। আমাদের আজকের আলোচনায় আমরা Buying Type : Auction এই প্যারামিটারে কথা বলব।
ফেসবুক মার্কেটিং এ Brand Awareness অবজেকটিভ
যেভাবে কাজ করেঃ
একটি কথা না বললেই নয় আর সেটি হচ্ছে আপনি যে ক্যাম্পেইন অবজেকটিভে সিলেক্ট করবেন ফেসবুক সেই অবজেকটিভে অনুযায়ী আপনার এ্যাড অপটিমাইজ করবে। যেমন ব্র্যান্ড এ্যাওয়ারনেস অবজেকটিভ এর ক্ষেত্রে ফেসবুক আপনার এ্যাড কে অপটিমাইজ করবে “Ad Recall Lift” এই প্যারামিটারে। নিচের ছবি দেখলে আশা করছি আপনাদের এ বিষয়ে একটি ভালো আইডিয়া হবে।
এবার আসা যাক “Ad Recall Lift” এই বিষয়টি আসলে কি? এটার মানে হল আপনি যে ব্র্যান্ডের ব্র্যান্ড আওয়ারনেস ক্যাম্পেইন করছেন সেটি করার পর নির্দিষ্ট অডিয়েন্স পরবর্তী ২ দিনের ভেতর আপনার ব্র্যান্ড কে মনে রাখতে পারবে কিনা। বিষয়টি খুবই ক্রিটিকাল একটি বিষয়। কিন্তু এই কাজটি ফেসবুক বিভিন্ন মেট্রিক যেমন অডিয়েন্স এর বিহেভিওর এবং তার মেশিন লার্নিং টেকনোলজি ব্যবহার করে অপটিমাইজ করে থাকেন।
আরো দুটি বিষয় না বললেই নয় আর সেগুলো হলঃ
- এখানে শুধুমাত্র “Lowest Cost Bid” স্ট্র্যাটেজি ব্যবহার করা যায়।
- ফেসবুক “Impression” অনুযায়ী আপনার কাছ থেকে চার্জ করে থাকে
কখন ব্যবহার করা উচিতঃ
- আপনার ব্র্যান্ড টি বাজারে একদম নতুন এসেছে এবং আপনি আপনার ব্র্যান্ড কে মানুষের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাচ্ছেন।
- আপনার কন্টেন্ট এর সাথে এনগেজমেন্ট, কিংবা লিড জেনারেশন কিংবা আপনি সরাসরি কোন কিছু বিক্রয় করতে চাচ্ছেন না।
- যাদের বিজ্ঞাপনের জন্য বাজেটের সীমাবদ্ধতা থাকেনা তারা ব্র্যান্ড লঞ্চিং এর জন্য এ ধরণের ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ ব্যবহার করতে পারেন।
কখন ব্যবহার করলে খুব একটা লাভ হবেনাঃ
- যখন আপনার বিজ্ঞাপনের জন্য কম বাজেট থাকে ।
- যেহেতু আপনি সরাসরি কাস্টমার কে এনগেজমেন্টে আনতে পারছেন না সেহেতু এখান থেকে আপনি কোন ধরণের লিড, সেলস কিংবা এনগেজমেন্ট আশা করতে পারবেন না ।
ফেসবুক মার্কেটিং এ Reach অবজেকটিভ
যেভাবে কাজ করেঃ
আপনার বিজ্ঞাপনটি যদি মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়াটাই আপনার মূখ্য উদ্দেশ্য হয়ে অনেক বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চান সেক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি চান যে মানুষ আমার এই এ্যাড টি দেখুক এবং আপনার উদ্দেশ্য এরকম না যে আপনার এই এ্যাড দেখে আপনার অডিয়েন্স নির্দিষ্ট কোন এ্যাকশন যেমনঃ ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে আসা, কিংবা আপনার পণ্য ক্রয় করা ইত্যাদি।
STRATEGIC & DATA DRIVEN
Digital Marketing Training @2999 BDT ARTICLE CONTINUES
যে দুটি বিষয় না বললেই নয় সেগুলো হলঃ
- এখানে আপনি ক্যাম্পেইন বিড স্ট্র্যাটেজি হিসেবে “Lowest Cost” সেট করতে পারেন আবার চাইলে এখানে “Bid Cap” ও ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনি Bid Cap ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে আপনি যে বিড ব্যবহার করবেন যেমনঃ আপনি যদি বিড ক্যাপ হিসেবে $1 সিলেক্ট করেন সেক্ষেত্রে যদি ১০০০ ইম্প্রেশনে ১ ডলার এর বেশি খরচ হয় তখন আপনার এ্যাড ফেসবুক বন্ধ করে দিবে কারণ আপনি এই রুল টি সেট করে এসেছেন।
- আপনি চাইলে এখানে “Frequency Cap” অপশনটি ব্যবহার করতে পারেন এর মানে হল আপনি চাইলে ৭ দিনে আপনার নির্দিষ্ট অডিয়েন্স কে যতবার খুশি ততবার আপনার এ্যাডের Impression দেখাতে পারেন কিংবা আপনার ইচ্ছেমত নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সংখ্যক অডিয়েন্স কে আপনার এ্যাড দেখাতে পারবেন।
কখন ব্যবহার করা উচিতঃ
- আপনি যদি একটি ব্রড অডিয়েন্সের কাছে শুধুমাত্র পৌঁছাতে চান এবং আপনার এ্যাড কোন এ্যাকশন কিংবা কনভার্সন হতেই হবে এরকম কোন লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য আপনার নেই, সেক্ষেত্রে আপনি রিচ অবজেকটিভে ব্যবহার করতে পারেন।
- আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট অডিয়েন্স কে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক বার আপনার এ্যাড দেখাতে চান সেক্ষেত্রেও এই অবজেকটিভ আপনার জন্য সুফল বয়ে আনবে ।
- রিটার্গেটিং এর ক্ষেত্রে এই অবজেকটিভ বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ফেসবুক মার্কেটিং এ Traffic অবজেকটিভ
যেভাবে কাজ করেঃ
প্রথমেই জেনে নেয়া যাক ট্রাফিক বলতে আসলে কি বোঝায়। ট্রাফিক বলতে সাধারণত আমরা ওয়েবসাইট এ মানুষের উপস্থিতিকে বোঝায়। তার মানে হল আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনতে চান সেক্ষেত্রে আপনি এই অবজেকটিভ কে ব্যবহার করতে পারেন। প্রশ্ন হচ্ছে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক ত Reach অবজেকটিভ ও ব্যবহার করা যায় তাহলে কেন আমরা ট্রাফিক অবজেকটিভ ব্যবহার করব?
আপনি যখন এই ট্রাফিক অবজেকটিভ ব্যবহার করবেন তখন ফেসবুক আপনার ক্যাম্পেইন কে এমন ধরণের অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছাবে যারা কিনা আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে ফেসবুক কিভাবে বুঝবে যে ঐ নির্দিষ্ট অডিয়েন্স আপনার সাইটে প্রবেশ করতে পারে। আসলে ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের অতীতের বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখে যে এই অডিয়েন্স আসলে অতীতে কোন কোন ধরণের ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে। এই সমস্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে ফেসবুক আপনার এ্যাড কে অপটিমাইজ করে যাতে করে আপনার এ্যাড টি সঠিক মানুষের কাছে পৌঁছায়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ Relevance বলে একটি টার্ম বিভিন্ন এ্যাড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকে তার মানে হল আপনার ওয়েবসাইট কিংবা আপনার কন্টেন্ট অডিয়েন্স এর সাথে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। ফেসবুকের সাম্প্রতিক আপডেটে এই বিষয়গুলোকে ফেসবুক অনেক গুরুত্ব সহকারে দেখছে। ট্রাফিক ক্যাম্পেইনের বিড স্ট্র্যাটেজি নিয়ে নিচের ছবিটি দেখে আসা যাক।
ট্রাফিক অবজেকটিভ এ আপনি তিন ধরণের “Campaign Bid Strategy” ব্যবহার করতে পারেন। যেগুলো নিয়ে একটু না বললেই নয়ঃ
Lowest Cost: আপনি যদি এই স্ট্র্যাটেজি ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে ফেসবুক নিজেই আপনার এ্যাড টি এমনভাবে অপটিমাইজ করবে যাতে করে আপনি কম খরচে সবথেকে বেশি ট্র্যাফিক পান
Cost Cap: এই বিষয়টি বুঝতে গেলে একটু বিস্তর আলোচনা প্রয়োজন। যেমন ধরুণ আপনি Traffic অবজেকটিভে ক্যাম্পেইনে Cost Cap হিসেবে $.1 সিলেক্ট করলেন তার মানে হল আপনি একটি ল্যান্ডিং পেইজ ভিজিটের জন্য ফেসবুক কে $.1 দেবার জন্য প্রস্তুত আছেন। এখন ধরুণ প্রথম ট্রাফিকের জন্য আপনার $.15 খরচ হয়ে গেল, সেক্ষেত্রেও ফেসবুক আপনার এ্যাড টি চালাতে থাকবে। কারণ ফেসবুক দেখবে যে আপনার গড় খরচ $.1 থাকলেই হল।
Bid Cap: এবার আসুন Bid Cap নিয়ে। আপনি Bid Cap হিসেবে $.1 সিলেক্ট করলেন তার মানে হল আপনি একটি ল্যান্ডিং পেইজ ভিজিটের জন্য ফেসবুক কে $.1 দেবার জন্য প্রস্তুত আছেন। এখন ধরুণ প্রথম ট্রাফিকের জন্য আপনার $.15 খরচ হয়ে গেল, সেক্ষেত্রেও ফেসবুক আপনার এ্যাড টি বন্ধ করে দিবে।
কখন ব্যবহার করা উচিতঃ
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ Engagement
প্রথমেই জানতে হবে এনগেজমেন্ট বলতে আমরা কি বুঝি। ফেসবুকের কোন পোস্ট কিংবা পেইজে লাইক করা, কমেন্ট করা, শেয়ার করা কিংবা বিভিন্ন ইভেন্টে এনগেজ হওয়াকেই এনগেজমেন্ট হিসেবে ধরা হয়। এবার আসা যাক আপনি যদি আপনার কোন এ্যাড এ এই অবজেকটিভ কে ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে কি কি ধরণের ব্যপার ঘটবেঃ
- যারা সাধারণত বিভিন্ন পোস্টে এনগেজ হয় তার মানে লাইক দেয়, কমেন্ট করে কিংবা শেয়ার করে তাদের কাছে আপনার এ্যাড পৌঁছে যাবে। একটি বড় সমস্যা হল এই ধরণের ক্ষেত্রে আপনার এ্যাডে অনেক ফেইক এনগেজমেন্ট ও হতে পারে এবং সময়ের সাথে সাথে যখন আপনার এ ধরণের ফেইক এনগেজমেন্ট বেড়ে যাবে তখন আপনার খরচ ঠিকই হবে কিন্তু সে অনুযায়ী আপনি রেজাল্ট পাবেন না। কারণ অনেক ক্ষেত্রে আমরা দেখি এনগেজমেন্ট ক্যাম্পেইনের ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে চৌধুরী বাড়ির ছেলে, মিয়া বাড়ির মেয়ে, পাড়ার দুষ্টু ছেলে এ ধরণের ফেইক আইডি থেকে লাইক দেয় ফলশ্রুতিতে সময়ের সাথে ক্যাম্পেইনের পারফর্মেন্স কমতে থাকে
- তবে আপনি রিটার্গেটিং এর উদ্দেশ্যে এ ধরণের ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ ব্যবহার করতে পারেন।
- সোশ্যাল প্রুফ এর জন্য এটি ভালো কাজ করে
বিশেষ সতর্কতা!!!!
অমুক স্যার, তমুক স্যারের প্ররোচনায় পড়ে চৌধুরী বাড়ির ছেলে, মিয়া বাড়ির মেয়ে, পাড়ার দুষ্টু ছেলে, নানার নামে, দাদার নামে, চাচার নামে ফেসবুক পেইজ তৈরি করে ফেইক লাইক বাড়ানো, ফেইক আইডি তৈরি করে ফেইক মার্কেটিং থেকে বিরত থাকুন। এটি কোন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নয় বরং এটি একটি ফেইক মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি। এতে করে দীর্ঘমেয়াদে আপনি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করলে শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বব্যাপী আপনি কাজ করতে পারবেন। চাইলে ফ্রিল্যান্সিং ও করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং শেখার নামে সময় নষ্ট করে ফেইক মার্কেটিং না শিখে সঠিক দক্ষতা অর্জন করুন, কাজই আপনার পেছনে ছুটতে থাকবে ।
নছিমন মার্কা ফেইক মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি থেকে সাবধান!!!
FREE TRAINING
on Strategic & Data Driven Facebook Marketing FREE ARTICLE CONTINUES
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ App Install
আপনার যদি কোন মোবাইল এ্যাপ যেমন এ্যান্ড্রয়েড এ্যাপ কিংবা আইওএস এ্যাপ্লিকেশন থাকে সেক্ষেত্রে আপনি এই অবজেকটিভ টি ব্যবহার করতে পারেন। ফেসবুক যেটি করবে সেটি হল ফেসবুক তার সিস্টেমে জমা থাকা রেকর্ড থেকে দেখবে যে পূর্বে কারা কারা এ্যাপ ইন্সটল করেছে এবং সে অনুযায়ী আপনার ক্যাম্পেইন টি অপটিমাইজ করবে।
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ Video Views
ধরুণ আপনি একটি বড় ব্র্যান্ড নিয়ে কাজ করছেন এবং সেই ব্র্যান্ড একটি অনলাইন ভিডিও কমার্শিয়াল তৈরি করেছেন। ঐ নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের একটি বড় উদ্দেশ্য হল সেই কমার্শিয়াল টি যাতে নির্দিষ্ট অডিয়েন্স দেখে। এক্ষেত্রে আপনি ভিডিও ভিউ অবজেকটিভ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আরো মজার জিনিস হচ্ছে ভিডিও ভিউ অবজেকটিভ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি চমৎকার ভাবে রিটার্গেটিং করতে পারবেন। নিচের একটি উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি আরো পরিস্কার করা যাকঃ
কেইসঃ এবিসি কোম্পানী বাজারে নতুন একটি তেল এনেছে যেটি কিনা চুল পড়া কমায় এবং এতে অনেক প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যেমনঃ পেঁয়াজের রস, এ্যালোভেরা, জবা ফুলের নির্যাস ইত্যাদি। এখন এবিসি কোম্পানীর জন্য আপনি একটি ক্যাম্পেইন করতে যাচ্ছেন।
চ্যালেঞ্জঃ আপনি যদি সরাসরি তেলের বিজ্ঞাপন দেয়া শুরু করেন তাহলে মানুষ নাও বিশ্বাস করতে পারে।
সমাধানঃ আপনি যেটি করতে পারেন সেই পদক্ষেপগুলো নিম্নরুপঃ
- ঐ তেলে যে যে উপাদান রয়েছে সেগুলো চুলের জন্য কি কি ভূমিকা রাখে সেটি নিয়ে একটি ভিডিও তৈরি করতে পারেন। ভিডিও টির বিষয়বস্তু এরকম হতে পারেঃ চুলের যত্নে জবা ফুলের নির্যাস । ভিডিও ভিউ অবজেকটিভ ব্যবহার করে এবার আপনি আপনার টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে আপনার ক্যাম্পেইন টি করতে পারেন। ফেসবুক মার্কেটিং এর অডিয়েন্স সেট করা নিয়ে আমাদের অন্য একটি আর্টিকেল রয়েছে যেটি পাওয়া যাবে এই লিঙ্ক থেকেঃ ফেসবুক মার্কেটিং এ সঠিক অডিয়েন্স নির্বাচনের পদ্ধতি
- এ পর্যায়ে আপনি আপনার এ্যাড ম্যানেজার এর অডিয়েন্স এ গিয়ে যারা যার ঐ ভিডিও টি নির্দিষ্ট সময় নিয়ে দেখেছে তাদের কে নিয়ে একটি অডিয়েন্স সেট তৈরি করতে পারেন। এবং ঐ নির্দিষ্ট অডিয়েন্স এর কাছে আপনার পণ্যটি পৌছাতে পারেন। আপনি দেখবেন এখান থেকে আপনি ভালো সেলস পাবেন কারণ ইতিমধ্যে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স জবা ফুলের নির্যাস সম্পর্কে অবহিত হয়ে গিয়েছে।
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ Lead Generation
লিড জেনারেশন ক্যাম্পেইনে যাবার আগে আমাদের কে জানতে হবে যে লিড কি? লিড বলতে আসলে কাস্টমারের তথ্য যেমন ইমেইল, ফোন নম্বর ইত্যাদি। ফেসবুকের লিড জেনারেশন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আপনি আপনার বিজ্ঞাপন থেকেই লিড কালেক্ট করা সম্ভব। আপনি যখন লিড জেনারেশন ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ সেট করবেন তখন ফেসবুক আপনার বিজ্ঞাপনটি তাদের কাছেই পৌঁছাবে যারা কিনা আপনার ক্যাম্পেইন এ এসে লিড ফর্ম টি ফিলাপ করবে।
লিড জেনারেশন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্যঃ
- অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় স্প্যাম লিড জেনারেশন হয় এবং সময়ের সাথে সাথে যদি স্প্যাম লিডের সংখ্যা বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে আপনার ক্যাম্পেইনের পারফর্মেন্স ধীরে ধীরে কমতে থাকবে
- লিড জেনারেশন করার পর ক্লায়েন্ট কে ফলোয়াপ করতে হয় পুরো সেলস টি সম্পন্ন করতে হয়
- আপনি চাইলে লিড কে বিভিন্ন CRM (Customer Relationship Management) এর সাথে ইন্টিগ্রেট করে কাস্টমার কে বিভিন্ন ড্রিপ ফিড ইমেইল ক্যাম্পেইন করতে পারেন।
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ Message
ইতিমধ্যে আপনার বুঝে গিয়েছেন যে বিভিন্ন ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ কিভাবে কাজ করে। সুতরাং আপনি যখন মেসেজ অবজেকটিভ সেট করবেন তখন ফেসবুক তাদের কাছেই আপনার বিজ্ঞাপন পৌঁছাবে যারা কিনা এই ধরণের বিভিন্ন পেইজে মেসেজ দিয়েছেন।
মেসেজ ক্যাম্পেইন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্যঃ
- আপনি চাইলে মেসেঞ্জার ক্যাম্পেইনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মেসেঞ্জার বট যেমন মেনিচ্যাট ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনি খুব চমৎকার ভাবে কাস্টমারের সাথে সংযোগ করতে পারেন
- মেসেঞ্জার ক্যাম্পেইন এর ক্ষেত্রে আরো একটি সীমাবদ্ধতা হলঃ যদি এ ধরণের ক্যাম্পেইনে আপনার সিস্টেমে অনাকাঙ্ক্ষিত মেসেজ বেশি চলে আসে তাহলে সময়ের সাথে সাথে আপনার ক্যাম্পেইন থেকে আপনি রেজাল্ট কমে পেতে থাকবেন।
বিনামূল্যে জয়েন করুন
বাংলা ভাষার সবথেকে বড় ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং কমিউনিটিতেজয়েন করতে চাই ARTICLE CONTINUES
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ Conversion
আপনারা হয়ত ইতিমধ্যে জেনে গিয়েছেন যে ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবথেকে মজাদার জিনিস হচ্ছে আমরা যদি ওয়েবসাইট কিংবা এ্যাপের সাথে ফেসবুক পিক্সেল কিংবা গুগল এ্যানালিটিক্স কে ইন্টিগ্রেট করি তাহলে সব ধরণের ইভেন্ট কে ট্র্যাক করা যায়। এবার আসা যাক ইভেন্ট বলতে আসলে কি বোঝায়ঃ
- আপনি একটি ওয়েবসাইটের একটি পেইজ ভিজিট করেছেন এটি যেমন একটি ইভেন্ট
- আপনি একটি ওয়েবসাইটের কোন একটি বাটন ক্লিক করেছেন এটি একটি ইভেন্ট
- ওয়েবসাইটের ভেতরে থাকা কোন ভিডিও দেখেছেন এটি একটি ইভেন্ট
- আপনি ওয়েবসাইট থেকে কোন কিছু পারচেজ করেছেন
- আপনি ওয়েবসাইটের কোন একটি প্রোডাক্ট এ্যাড টু কার্টে এ্যাড করেছেন
- আপনি একটি ওয়েবসাইটে কত সময় কাটালেন
- কিংবা আপনি আপনি কোন একটি ওয়েবসাইটের কোন একটি পেইজে কত শতাংশ স্ক্রল করেছেন
- ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট কোন এলিমেন্ট কেউ দেখেছেন কিনা
- ওয়েবসাইটের ভেতরে থাকা কোন ফর্ম ফিলাপ করেছেন কিনা
এছাড়া আরো অজস্র ধরনের ইভেন্ট আপনি ট্র্যাক করতে পারেন। আর সব ইভেন্টের উপড় ভিত্তি করে আপনি কাস্টমারের সেগমেন্টেশন করতে পারেন।
এবার আসা যাক কনভার্সন বলতে আসলে কি বোঝায়? কনভার্সন বলতে আসলে আপনার কাঙ্ক্ষিত কোন ইভেন্ট যেটি কিনা নির্দিষ্ট ট্র্যাফিক সম্পন্ন করেছেন। ধরা যাক একটি ফর্ম ফিলাপ কিংবা পারচেজ। আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত যে কোন ইভেন্ট কে কনভার্সন ইভেন্ট হিসেবে সেট করতে পারেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ফেসবুক ক্যাম্পেইনে কিভাবে কনভার্সন অবজেকটিভ সেট করতে হয় সে বিষয়ে আমাদের অন্য একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে যেটি পাওয়া যাবে এই লিঙ্ক থেকেঃ ফেসবুকে মার্কেটিং এ Conversion ক্যাম্পেইন সেট করার পদ্ধতি
আপনি যখন কনভার্সন অবজেকটিভ সেট করবেন তখন ফেসবুক তার মেশিন লার্নিং টেকনোলজি ব্যবহার করে যারা আপনার সেট করা ইভেন্ট টি সম্পন্ন করে তাদের কাছেই এ্যাড টি পৌঁছে দিবে যাতে করে আপনি আপনার সেট করা ক্যাম্পেইন থেকে সর্বোচ্চ আউটপুট পেতে পাড়েন।
কনভার্সন ক্যাম্পেইন সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
- আপনি যখন কনভার্সন ক্যাম্পেইন সেট করবেন তখন ৫০ টি ইভেন্ট (৭ দিনের ভেতর হতে হবে ) সম্পন্ন হলেই ফেসবুক নিজেই বুঝে যাবে যে কোন ধরণের অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানো দরকার। সুতরাং আপনার ক্যাম্পেইন সময়ের সাথে ভালো কনভার্সন দিতে পারবে। আর এজন্য আপনাকে এ ধরণের ক্যাম্পেইনে এমনভাবে বাজেট সেট করতে হবে যাতে করে আপনি ৭ দিনের ভেতর ৫০ টি কনভার্সন পান।
- ধরুণ আপনি আজকে ক্যাম্পেইন সেট করেছেন এবং আপনার আজকে ৫ টি কনভার্সন হল এবং খরচ অনেক বেশি হল ফলশ্রুতিতে আপনি ক্যাম্পেইনে একটু পন্ডিতি করে এডিট করতে গেলেন সেক্ষেত্রে আবার ১ সপ্তাহ সময় লেগে যাবে লার্নিং শেষ হতে। সুতরাং ধৈর্য ধরে ৭ দিন অপেক্ষা করতে হবে।
- যদি কখনো “Learning Limited” দেখেন সেক্ষেত্রে আপনি আপনার এ্যাডসেট এডিট করে বাজেট একটু বাড়িয়ে দিবেন।
- আপনি কনভার্সন করলে দীর্ঘমেয়াদে আপনার এ্যাড এ্যাকাউন্ট ট্রেনিং পাবে এবং সময়ের সাথে সাথে আপনি আরো ভালো রেজাল্ট পাবেন।
- তবে কনভার্সন ক্যাম্পেইন করার আগে আপনাকে অবশ্যই একটি চমতকার সেলস ফানেল তৈরি করতে হবে অন্যথা আপনি এখান থেকে ভালো রেজাল্ট পাবেন না।
ক্যাম্পেইন অবজেকটিভঃ Catalogue Campaign
আপনি যখন ই-কমার্স নিয়ে কাজ করছেন এবং আপনার অনেক ধরণের প্রডাক্ট আছে তখন আপনি এ ধরণের ক্যাটালগ ক্যাম্পেইন করতে পারবেন। ক্যাটালগ ক্যাম্পেইনের সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে এটা ডায়নামিক্যালি রিটার্গেটিং করা যায় তার মানে হল আপনার টার্গেট অডিয়েন্স এর বিহেভিওর এবং ইন্টারেস্ট অনুযায়ী অটোম্যাটিক্যালি রিটার্গেটিং হয়ে যাবে। ফেসবুক ক্যাটালগ ক্যাম্পেইন নিয়ে খুব শীঘ্রই আমাদের অন্য একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। আমাদের ওয়েবসাইটে খুব শীঘ্রই আপনি পেয়ে যাবেন।
লেখক পরিচিতিঃ
এই ব্লগ পোস্টটি লিখেছেন টি৩ কমিউনিকেশন্স লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ নাজমুল হোসেন। দীর্ঘ ১৩ বছরের ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ারে তিনি পেয়েছেন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি । কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্ক এর ব্র্যান্ড এ্যাম্বাসেডর হিসেবে। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০১৪ সালে অর্জন করেন বেসিস আউটসোর্সিং এ্যাওয়ার্ড। ইল্যান্স-ওডেস্ক (বর্তমান আপওয়ার্ক) এ্যানুয়াল ইম্প্যাক্ট রিপোর্টে উঠে এসেছে তার সফলতার গল্প। তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
Comments (No)