ওয়েব ডিজাইন বেশ জটিল হলেও ইন্টারনেট এবং প্রযুক্তি বিকাশের সাথে সাথে বর্তমানে এটি আগের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আজকাল অনেক লোকেদের মাঝেই নিজেকে একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে তৈরী করার প্রবণতা বেশ লক্ষ্য করা যায়। আর সেই চাহিদা অনুসারে তাদের মাসিক ইনকামও অনেক ভালো হয়ে থাকে।
ওয়েব ডিজাইন কি?
অনেক তরুণ ডিজাইনারদের ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে ভুল ধারণা রয়েছে। চলুন জেনে নিই ওয়েব ডিজাইন কি? মূলত, ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে ডিজাইন সম্পর্কিত, ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত নয়। অবশ্যই যদি আপনার কিছু কোডিং ল্যাংগুয়েজ যেমন, HTML, CSS, Java ইত্যাদি সম্পর্কে জানা থাকে তাহলে এতে আপনার দক্ষতা বাড়বে। তবে শুধু এগুলোর মাধ্যমে আপনি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন না। কেননা, আসলে এগুলো ওয়েব ডিজাইনের মূল বিষয় নয়।
ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে ইউজারদের ওয়েব-পেইজে ইন্টারএ্যাক্ট করার একটি উপায়। কোনও ওয়েবসাইট ডিজাইন করার সময় সাইটের লুক এবং পারফরমেন্স দুটোই বিবেচনা করা আবশ্যক। কিছু ইলিমেন্ট রয়েছে, যার মাধ্যমে কোনো ওয়েবসাইট ডিজাইন করলে তা কোনোরকম পরিমাপ ছাড়াই সাইটের পারফরমেন্স ম্যাক্সিমাইজ করতে সাহায্য করবে।
ইলিমেন্টগুলো হলো-
লেআউট
আপনি কীভাবে আপনার কনটেন্ট সাজাবেন তা নির্ভর করবে আপনার সাইটের পারফরমেন্স এবং লুকের ওপর। মূলত, ওয়েবসাইট লেআউটের নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম না থাকলেও কিছু নীতি আপনার অবশ্যই মেনে চলতে হবে। আপনি যদি কোড লিখতে না জানেন তবে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ডিজাইন টুলগুলোর সীমাবদ্ধতা জানতে আপনার এটি জানা অপরিহার্য। নতুবা, আপনি ডিজাইনের ক্ষেত্রে আটকে যেতে পারেন।
কালার
একটি ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে সবগুলো ইলিমেন্টের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইলিমেন্ট হচ্ছে কালার। এটা মাথায় রাখা জরুরী যে, কালার সাইকোলজী সম্পর্কে অনেক ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। আপনার সাইটের জন্য কালার নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আপনার ব্র্যান্ড এবং যে ম্যাসেজটি আপনি জানানোর চেষ্টা করছেন তার দিকে ফোকাস করুন। এই দুটির সাথে মিল রেখে আপনি কালার নির্বাচন করতে পারেন।
ফন্ট
ওয়েবসাইট ডিজাইনের সময় সহজেই পাঠযোগ্য এমন ধরনের ফন্ট নির্বাচন করুন। এক্ষেত্রে আপনি ”Canva” এর ন্যায় টুলগুলোর সাহায্য নিতে পারেন। এছাড়াও ”PageCloud” এর মতো ওয়েব ডিজাইন টুলের মাধ্যমে কোনো অ্যাপের সাহায্য ছাড়াই ফন্ট সংযুক্ত করতে পারেন।
শেপ
বিগত কয়েক বছর ধরে ওয়েব ডিজাইনে গ্রাফিক্যাল ইলিমেন্টগুলির ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। সুন্দর রঙ এবং আকারের সংমিশ্রণটি আপনার সাইটের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য, এমনকি অনেক ধরনের কাজে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কোডের উপর নির্ভর না করে ডিজাইন সম্পূর্ণ করার ক্ষেত্রে আপনি এই ধরনের ইলিমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
ওয়েব ডিজাইন কত প্রকার
অনলাইনে এমন অনেক আর্টিকেল দেখে থাকবেন যেখানে একটি ওয়েবসাইট ডিজাইনের স্টাইল সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। মূলত, সঠিকভাবে একটি ওয়েবসাইট ডিজাইনের দুটি উপায় রয়েছে: অ্যাডাপ্টিভ এবং রেসপন্সিভ ওয়েবসাইট।
- অ্যাডাপ্টিভ ওয়েবসাইট : অ্যাডাপ্টিভ ওয়েব ডিজাইন একটি ওয়েবসাইটের দুটি বা তার চেয়েও অধিক ভার্সন ব্যবহার করে, যা বিভিন্ন সাইজের ক্ষেত্রে কাস্টমাইজ করা হয়।
- রেসপন্সিভ ওয়েবসাইট: সাধারণত রেসপন্সিভ ওয়েবসাইটগুলি পার্সেন্টেজ এর ওপর ভিত্তি করে ব্রেকপয়েন্টের সাথে ফ্লেক্সিবল গ্রিডগুলির সমন্বয়ে প্রতিটি স্ক্রিন সাইজের একটি কাস্টম লুক তৈরী করে থাকে।
এছাড়াও, কিছু মডার্ণ ডিজাইন টুল রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ডিজাইনকৃত ওয়েবসাইট যেকোন ডিভাইসেই চমৎকার দেখায়। এবং সেইসাথে আপনি কিভাবে কোডিং করবেন তা জানার প্রয়োজন পড়ে না।
ওয়েব ডিজাইন কি কি শিখতে হয়
চলুন, আমরা ওয়েব ডিজাইনার হওয়ার ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সাইডের কথা চিন্তা করি। শব্দটি বেশ জটিল মনে হচ্ছে? আসলে ওয়েব ডিজাইন কি কি শিখতে হয় এগুলোর সম্পর্কে আপনি একবার জানতে পারলে আপনার কাছে বেশ সহজ এবং মজাদার মনে হবে।
ভিজ্যুয়াল ডিজাইন
ভিজ্যুয়াল ডিজাইন সাধারণত ডিজিটাল প্রোডাক্টগুলোর দিকে ফোকাস করে থাকে। এই ধরনের ডিজাইনের প্রিন্সিপল হচ্ছে ওয়েবসাইটের লুক নির্ধারণ করা। যেমন: টাইফোগ্রাফি, গ্রিড সিস্টেম, কালার থিওরি ইত্যাদি।
মূলত, ভিজ্যুয়াল ডিজাইন মুড বোর্ড তৈরীর ক্ষেত্রে, ওয়েব ফন্ট এবং কালার প্যালেটগুলির মাধ্যমে এক্সপেরিমেন্টের সুযোগ দিয়ে থাকে।
ডিজাইন সফ্টওয়্যার
একজন কারিগর হিসেবে আপনার কাজের জন্য সঠিক টুলসের প্রয়োজন। একটি ইন্ডাস্ট্রির মান সম্পর্কে জানা প্রতিটি ক্ষেত্রেই সহায়ক। একটি ওয়েবসাইট ডিজাইনের সময় সরাসরি ওয়েব ব্রাউজারে কাজ করা যায় এমন সব টুলগুলো (অ্যাডোব ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, স্কেচ ইত্যাদি) প্রায় সমস্ত ডিজাইনার তাদের কাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো যেমন, mockups ক্রিয়েটিং, লোগো ও ইমেজ ডিজাইন এবং মডিফাই করা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকে।
আর তাই আপনাকেও এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।
HTML
একজন ওয়েব ডিজাইনারের কোডিং সম্পর্কেও জানা দরকার। কেননা, বর্তমানে বেশিরভাগ ডিজাইনের কাজের ক্ষেত্রেই কোডিং এর দক্ষতা প্রয়োজন। HTML মানে Hypertext Markup Language, যা কোনো ওয়েব পেইজে কনটেন্ট পুট করার ক্ষেত্রে এবং সেটাকে স্ট্রাকচার দেয়ার জন্য কোডিং ল্যাংগুয়েজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
CSS
CSS অথবা Cascading Style Sheet কে সাধারণভাবে HTML এর পার্টনার বলা যায়। কেননা, এটি একটি কোড যা ব্রাউজারগুলোকে কোনও ওয়েব পেইজের জন্য কীভাবে HTML ফরমেট করতে হয় তা বলে দেয়। এক কথায় এটি সমস্ত টেক্সট এবং কনটেন্টগুলোকে একটি সুন্দর লুক প্রদান করে।
এটির সাহায্যে আপনি কালার অ্যাডজাস্ট, ফন্টের পরিবর্তন বা চমৎকার ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত করা, তথাটি আরো অনেক কিছু করতে পারেন।
জাভাস্ক্রিপ্ট
HTML এবং CSS ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ডিজাইনগুলো কোড আপ করার পাশাপাশি যদি আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে প্রোগ্রামও করতে পারেন তবে আপনার প্রতিযোগিতার বিপক্ষে বিশাল লেগ আপ থাকবে। জাভাস্ক্রিপ্ট আপনাকে আপনার সাইটে স্ট্যাটিক ইলিমেন্টগুলো নিতে এবং সেগুলোকে ইন্টারেক্টিভ করার সুবিধা দিবে।
সংক্ষিপ্তাকারে যদি বলি ওয়েব ডিজাইন ভালোভাবে শেখার জন্য উপরিউক্ত বিষয়গুলোর পাশাপাশি আপনাকে আরও কিছু স্টেপ অনুসরণ করতে হবে। দেখে নিন-
- ভিজ্যুয়াল ডিজাইনের বেসিক নিয়মগুলো আয়ত্ত করুন।
- লে-আউট ডিজাইন শিখুন।
- কালার-প্রিন্সিপল সম্পর্কে ধারণা নিন।
- ইন্টারঅ্যাকশন-ডিজাইনের বেসিক নলেজগুলো শিখুন।
- PS এবং অন্যান্য ওয়েব UI mock-up টুলগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
- বেসিক কোডিং ল্যাংগুয়েজ (HTML, CSS) বুঝতে হবে।
- কোম্পানী প্রোডাক্ট এবং ইউজার গ্রুপের সাথে পরিচিত হতে হবে।
- ফ্রন্ট-এন্ড কোডিং ইডিট সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটিতে দক্ষতা তৈরী করুন।
- SEO সম্পর্কে শিখুন।
ওয়েব ডিজাইন শিখতে কতদিন লাগে
মূলত, ওয়েব ডিজাইন শেখার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। এটি নির্ভর করবে আপনার আগ্রহের ওপর। আপনি যদি কাজের ব্যাপারে খুবই মনোযোগী হয়ে থাকেন এবং পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে ২-৩ মাসের মধ্যে একজন ওয়েব ডিজাইনার হয়ে উঠতে পারেন। যদি আরো ভালো পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে আরো কম সময়ে শিখতে পারবেন। তবে ওয়েব ডিজাইনে দক্ষ হতে হলে ৬ মাস থেকে ১ বছর সময় আপনার জন্য যথেষ্ট।
ওয়েব ডিজাইন করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
প্রায় সব ধরণের জব মার্কেটপ্লেসগুলোতেই দক্ষ ওয়েব ডিজানারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আর সেই চাহিদা অনুসারে তাদের মাসিক ইনকামও অনেক ভালো হয়ে থাকে। ভালো কোনো প্রতিষ্ঠানে একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনারের মাসিক আয় ৩০,০০০/- থেকে ৪০,০০০/- হয়ে থাকে। আর অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ইনকাম ঘন্টায় ১০ ডলার থেকে শুরু করে ৫০ ডলার পর্যন্ত।
ওয়েব ডিজাইন শেখার উপায়
ওয়েব ডিজাইনে মূলত HTML, CSS, JavaScript এই তিনটি মার্ক-আপ ল্যাঙ্গুয়েজ এর পাশাপাশি প্রোগ্রামিং ল্যঙ্গুয়েজ ভালো জানতে হয়। এছাড়াও Photoshop, illustrator এই টুলস গুলোর ব্যবহার জানতে হবে। কালার থিওরি, ডিজাইন রুলস এগুলো জানতে হবে। ওয়েব ডিজাইন কি, কত প্রকার, কি কি এই বেসিক বিষয়গুলো থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইনের সম্পূর্ন শিখতে হলে আপনার কাছে বেশ কিছু উপায় রয়েছে।
প্রথমত, আপনাকে ভালো কোনো ট্রেইনারের থেকে পেইড কোর্স করে শিখতে পারেন। পেইড কোর্সে ভর্তির জন্য বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক ভালো ভালো আইটি ট্রেইনিং সেন্টার রয়েছে। আপনি চাইলে আপনার ইচ্ছানুযায়ী ভালো কোনো ট্রেইনিং সেন্টারে ভর্তি হতে পারেন।
আবার, আপনি যদি চান তবে বিনামূল্যেও শিখে নিতে পারেন। অনলাইনে বিভিন্ন সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি ওয়েব ডিজাইন শিখতে পারেন। যদি অনলাইন থেকে শিখতে চান তবে Udemy থেকে শিখতে পারেন। আর যদি ফ্রিতে নিজে নিজে শিখতে চান তাহলে W3Schools রয়েছে আপনার জন্য। ওয়েব ডিজাইনের বেসিক হাতে খড়ি আপনি এই সাইট থেকেই নিতে পারেন।
এছাড়াও ইউটিউব থেকেও আপনি বিভিন্ন ভিডিও দেখেও শিখতে পারেন। তবে মূল কথা এটাই যে আপনাকে প্র্যাকটিস করতে হবে নিয়মিত। তবেই আপনি নিজেকে একজন ভালো ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে তৈরী করতে পারবেন।
ওয়েব ডিজাইন এর জন্য কেমন কনফিগারেশান এর পিসি দরকার?
অনেকেই ওয়েব ডিজাইন শেখার জন্য কেমন পিসি নির্বাচন করবেন বা ক্রয় করবেন তা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দে পড়ে যান। আসলে শুধু ওয়েব ডিজাইন শেখার জন্য একেবারে লো স্পেসিফিকেশনের একটি পিসিই যথেষ্ট। তবে, হাই বাজেটের ক্ষেত্রে আপনি এই পিসিটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই কমপক্ষে ১০ বছরেরও বেশি সার্ভিস দেবে।
Processor: Ryzen 5
Ram: 8 GB
SSD: 120 GB,
HDD: 500–1000
Motherboard: উন্নত মানের
Casing: 2000 tk.
Monitor: 22 inches
ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা
আগের তুলনায় বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা দেশে-বিদেশে ব্যাপক হারে বাড়ছে। আমরা যদি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোর দিকে তাকাই তাহলেই এর চাহিদা পরিলক্ষিত হবে। একজন ওয়েব ডিজাইনারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরীর সুযোগ সহ নিজে স্বাধীনভাবে কাজ করার ব্যাপক সুযোগ রয়েছে।
সরকারী প্রতিষ্ঠান এবং এনজিও সহ বিভিন্ন আইটি কোম্পানী বা ফার্মগুলোতেও ওয়েব ডিজাইনারদের চাকরীর সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও মার্কেটিং এজেন্সী গুলোতেও ওয়েব ডিজাইনারদের চাহিদা রয়েছে।
ওয়েব ডিজাইন ক্যারিয়ার
আপনি যদি ধৈর্য এবং কঠোর পরিশ্রমের সাথে এগিয়ে যেতে পারেন তবেই মাত্র কয়েক বছরেই আপনি ওয়েব ডিজাইনে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। কাজের শুরুর দিকে হয়তো শুধুমাত্র ছোট অথবা মাঝারি আকারের প্রজেক্ট দিয়ে আপনার ওয়েব ডিজাইন পেশার জার্নি শুরু হতে পারে।
তবে, চার থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে আপনি একজন সিনিয়র ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারকে উন্নীত করতে পারেন। এরপর থেকে আপনি বড় প্রজেক্ট অথবা বড় বড় ক্লায়েন্টদের সাথেও কাজ করার সুযোগ পেতে পারেন। এছাড়াও নিজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার দ্বারা নিজেই একটি আইটি সংস্থাও তৈরী করতে পারেন।
মূলত, একজন সফল ওয়েব ডিজাইনার হতে গেলে আপনার ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত সকল বিষয়ে দক্ষতা থাকা উচিত। সুতরাং, ওয়েব ডিজাইনে আপনার ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি আপনার নিজেরই নিতে হবে। ভবিষ্যত ক্যারিয়ারের জন্য আপনার স্কিল বাড়ান।
আটিকেলটি: studytechbd.com থেকে নেওয়া হয়েছে।
Comments (No)